মার্কাস স্টইনিস এর জীবনী | Biography Of Marcus Stoinis
মার্কাস স্টইনিস এর জীবনী | Biography Of Marcus Stoinis

ব্যক্তিগত তথ্য | |
---|---|
পূর্ণ নাম |
মার্কাস পিটার স্টইনিস
|
জন্ম | ১৬ আগস্ট ১৯৮৯ পার্থ, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রেলিয়া |
ডাকনাম |
স্টনিয়া |
ব্যাটিংয়ের ধরন |
ডানহাতি |
বোলিংয়ের ধরন |
ডানহাতি মিডিয়াম |
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান, ব্যাটিং অল-রাউন্ডার |
মার্কাস পিটার স্টইনিস (ইংরেজি: Marcus Stoinis; জন্ম: ১৬ আগস্ট, ১৯৮৯) পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পার্থে জন্মগ্রহণকারী বিশিষ্ট অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য তিনি। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে ভিক্টোরিয়া ও মেলবোর্ন স্টার্স দলেরও প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি। এরপূর্বে পার্থ স্কর্চার্স ও পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে খেলেছেন স্টনিয়া ডাকনামে পরিচিত মার্কাস স্টইনিস। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যানরূপে অংশ নিয়ে থাকেন। পাশাপাশি ডানহাতে মিডিয়াম বোলিং করেন তিনি।৩১ আগস্ট, ২০১৫ তারিখে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। একই দলের বিপক্ষে ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৫ তারিখে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক হয় তার।
খেলোয়াড়ী জীবন
পার্থে জন্মগ্রহণকারী স্টইনিস পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে অনূর্ধ্ব-১৭ ও অনূর্ধ্ব-১৯ স্তরের ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ফলশ্রুতিতে ২০০৮ সালের আইসিসি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার সদস্য মনোনীত হন তিনি। এছাড়াও শীর্ষ সারির ব্যাটসম্যান হিসেবে ২০০৯ সালে হংকং সিক্সেস প্রতিযোগিতার বেশ কয়েকটি খেলায় অংশ নিয়েছেন তিনি।
ফিউচার্স লীগে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার অনূর্ধ্ব-২৩ দলের পক্ষে কয়েকটি খেলায় অংশ নেয়ার পর ২০০৮-০৯ মৌসুমের ফোর্ড রেঞ্জার কাপে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে লিস্ট এ ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। গাব্বায় অনুষ্ঠিত কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে অংশ নেয়ার দুইদিন পর শেফিল্ড শিল্ডে একই দলের বিপক্ষে অভিষেক ঘটে। ২০০৮-০৯ মৌসুমে শেফিল্ড শিল্ডে তিনি আরও একটি এবং ফোর্ড রেঞ্জার কাপে আরও দুইটি খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। ২০০৯-১০ মৌসুমে উভয় প্রতিযোগিতায় একটি করে খেলায় অংশ নিলেও দলের নিয়মিত সদস্য ছিলেন না তিনি।
২০১২ সালের ইংরেজ মৌসুমের কিছু সময় নর্দাম্পটন প্রিমিয়ার লীগে পিটারবোরা টাউন ক্রিকেট ক্লাবে কাটান। তন্মধ্যে একটি খেলায় হ্যাট্রিকও করেন তিনি। একই সময়ে কেন্ট কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের দ্বিতীয় একাদশের পক্ষেও কয়েকটি খেলায় অংশ নেন। ডিসেম্বর, ২০১২ সালে পার্থ স্কর্চার্স দলের সদস্যরূপে ২০১২-১৩ মৌসুমের বিগ ব্যাশ লীগে খেলেন। নিয়মিত খেলোয়াড় মিচেল মার্শের আঘাতপ্রাপ্তির ফলেই তার এ সুযোগ ঘটে।ওয়াকা জেলা ক্রিকেটে স্কারবোরা ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে খেলছেন। এছাড়াও ভিক্টোরিয়ান প্রিমিয়ার ক্রিকেট খেলায় নর্থকোট ক্রিকেট ক্লাবের প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি।
Marcus Stoinis ODI Retirement: চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে ওয়ানডে থেকে অবসর নিলেন অজি
অলরাউন্ডার মার্কাস স্টোইনিস
Marcus Stoinis ODI Retirement: আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির (ICC Champions Trophy) ১৫ দিন আগে ওয়ানডে থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার মার্কাস স্টোইনিস। ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার পঞ্চম ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ের ঠিক পরে এই ফর্ম্যাটে অভিষেক হওয়া স্টোইনিস ৭১ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলেছেন। ২৬.৭ গড়ে ১,৪৯৫ রান করেছেন তিনি, নিয়েছেন ৪৮ উইকেটও। গত কয়েক বছরে গ্লেন ম্যাক্সওয়েল এবং মিচেল মার্শের পাশাপাশি মিডল অর্ডারের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য ছিলেন তিনি। তবে সম্প্রতি ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া ঘোষণা করেছে যে স্টোইনিস টি-টোয়েন্টি ফর্ম্যাটে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের হয়ে খেলবেন। জানা গিয়েছে, ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ততম ফরম্যাটে ফোকাস করতে চান এই অলরাউন্ডার। ওয়ানডে থেকে স্টোইনিসের অবসর আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে অস্ট্রেলিয়ার বিপদকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। WI vs AUS Series Schedule 2025: দশবছরে প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজে গিয়ে সিরিজ খেলবে অস্ট্রেলিয়া, একনজরে সূচি
অধিনায়ক প্যাট কামিন্স, ফাস্ট বোলার জশ হ্যাজেলউড এবং অলরাউন্ডার মিচেল মার্শকে স্কোয়াড থেকে বাদ দিয়ে আইসিসি ইভেন্টের জন্য অস্ট্রেলিয়াকে এখন স্কোয়াডে কমপক্ষে চারটি পরিবর্তন করতে হবে। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার মিডিয়ার কিছু রিপোর্ট নিশ্চিত করেছে যে মার্শ পিঠের চোট থেকে সেরে ওঠেননি এবং কামিন্স গোড়ালির সমস্যার কারণে বাইরে রয়েছেন। সম্প্রতি ভারতের বিরুদ্ধে বর্ডার গাভাস্কর ট্রফি টেস্ট সিরিজে এই চোট পান অজি অধিনায়ক। এদিকে হ্যাজেলউডরেও চোটের সমস্যা রয়েছে। তাঁর হিপ এবং কাফে স্ট্রেন রয়েছে। স্টোইনিস অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী দলের অংশ ছিলেন এবং আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য অস্ট্রেলিয়ার প্রাথমিক ১৫ সদস্যের স্কোয়াডে ডাক পান। ফাইনাল স্কোয়াডে তার পরিবর্তে কে থাকবে সেই নাম ১২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ঘোষণা করতে হবে।
আন্তর্জাতিক তথ্য | |
---|---|
জাতীয় দল |
|
একমাত্র ওডিআই (ক্যাপ ২০৯) |
১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ বনাম ইংল্যান্ড |
ওডিআই শার্ট নং | ১৭ |
একমাত্র টি২০আই (ক্যাপ ৭৪) |
৩১ আগস্ট ২০১৫ বনাম ইংল্যান্ড |
টি২০আই শার্ট নং | ১৭ |
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
SOURSE:bangla.latestly.com: wikipedia...
What's Your Reaction?






