অ্যালাস্টেয়ার কুক এর জীবনী | Biography Of Alastair Cook
অ্যালাস্টেয়ার কুক এর জীবনী | Biography Of Alastair Cook

ব্যক্তিগত তথ্য | |
---|---|
পূর্ণ নাম |
অ্যালিস্টার নাথান কুক
|
জন্ম | ২৫ ডিসেম্বর ১৯৮৪ গ্লুচেস্টার, গ্লুচেস্টারশায়ার, ইংল্যান্ড |
ডাকনাম |
উডি, কুকি, শেফ, গোল্ডেন বয়, অ্যালী, দ্য রান-মেশিন |
উচ্চতা |
৬ ফুট ২ ইঞ্চি (১.৮৮ মিটার) |
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি |
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ ব্রেক |
ভূমিকা | উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান, ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের টেস্ট এবং ওডিআই অধিনায়ক |
অ্যালিস্টার নাথান কুক, এমবিই (ইংরেজি: Alastair Nathan Cook; জন্ম: ২৫ ডিসেম্বর, ১৯৮৪) ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের টেস্ট দলের সাবেক অধিনায়ক। ক্রিকেট খেলায় তিনি বামহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে মাঠে নামতেন। এসেক্স কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষ নিয়ে কাউন্টি ক্রিকেট খেলেন। এছাড়াও তিনি এসেক্সের যুব দলে খেলেছেন এবং ২০০৩ সালে প্রথম একাদশে অংশ নিয়ে খেলায় অভিষিক্ত হন। ইংল্যান্ডের বিভিন্ন যুব দলের হয়ে ২০০০ সাল থেকে খেলেছেন। ২০০৬ সালে টেস্ট খেলায় অংশগ্রহণের জন্য ডাক পান অ্যালিস্টার কুক।
ক্রিকেট জীবন
ইসিবি ন্যাশনাল একাডেমির পক্ষ হয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে যান। সেখান থেকেই কুক ইংল্যান্ড জাতীয় দলের সদস্য হয়ে ভারত সফরে যাবার জন্য ডাক পান। সফরে যাবার প্রাক্কালে মার্কাস ট্রেসকোথিকের পরিবর্তে তার এ অংশগ্রহণ। সেখানে ২১ বছর বয়সেই অভিষেক টেস্টে ভারতের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করেন। এরপর তিনি সর্বকনিষ্ঠ ইংরেজ ব্যাটসম্যানরূপে পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং বাংলাদেশ দলের বিপক্ষেও সেঞ্চুরি করেছিলেন। ৬ ডিসেম্বর, ২০১২ তারিখে সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার হিসেবে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে অনুষ্ঠিত ভারতের বিপক্ষে ৩য় টেস্টে ৭,০০০ রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন ও শচীন তেন্ডুলকরের করা রেকর্ড ভঙ্গ করেন। একমাত্র ইংরেজ হিসেবে নিজের ২৩তম জন্মদিনের পূর্বেই সাতটি সেঞ্চুরি করেছেন।
৩ ডিসেম্বর, ২০১৪ তারিখে শ্রীলঙ্কা সফরে স্বাগতিক দলের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত তৃতীয় একদিনের আন্তর্জাতিকে ইংল্যান্ড দলের ধীরগতিতে বোলিংয়ের কারণে তাকে এক খেলার জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। এরফলে চতুর্থ একদিনের আন্তর্জাতিকে ইয়ন মর্গ্যান দলের অধিনায়ক মনোনীত হন।
নাইটহুড পেয়ে ‘স্যর’ হলেন অ্যালিস্টার কুক
২০০৬ সালে ভারতের বিরুদ্ধেই টেস্ট দিয়েই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রেখেছিলেন কুক। অভিষেক টেস্টেই শতরান করে কেড়ে নিয়েছিলেন গোটা ক্রিকেট দুনিয়ার নজর। আবার তাঁর শেষতম টেস্টেও শতরানের আলোয় উজ্জ্বল হয়ে উঠেছিলেন এই ইংরেজ ওপেনার।
নাইটহুড পেলেন অ্যালিস্টার কুক। ফাইল ছবি।
বিরাট কোহালিদের বিরুদ্ধে গত সেপ্টেম্বরে ঘরোয়া সিরিজ খেলে তুলে রেখেছেন ক্রিকেট কিটস। কিন্তু, ক্রিকেট দুনিয়া তাঁকে ভুলে যায়নি। ভোলা বোধহয় সম্ভবও নয়। ওপেন করতে নেমে বাইশ গজে উইলো হাতে যেভাবে তিনি বোলারদের ওপর কর্তৃত্ব করতেন তা ছিল সত্যিই তারিফযোগ্য। তিনি- অ্যালিস্টার কুক। এবার তাঁর মুকুটে জুড়ল নতুন পালক। নাইটহুড সম্মান পেয়ে ‘স্যর’ হলেন কুক।
ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা এমনি এমন কি আর অ্যালিস্টার কুককে ক্রিকেট ইতিহাসের সর্বকালের সেরা ওপেনারদের তালিকায় রাখেন? ২০০৬ সালে ভারতের বিরুদ্ধে টেস্ট দিয়েই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পা রেখেছিলেন কুক। অভিষেকেই শতরান করে কেড়ে নিয়েছিলেন ক্রিকেটদুনিয়ার নজর। আবার তাঁর শেষতম টেস্টেও শতরানের আলোয় উজ্জ্বল হয়ে উঠেছিলেন সুদর্শন এই ইংরেজ ওপেনার। ভারতীয় বোলারদের বিরুদ্ধে সেই ইনিংস যেন নতুন করে চিনিয়ে দিয়েছিল তাঁর জাত।
ইংল্যান্ডের হয়ে ১৬১ টেস্টে অ্যালিস্টার কুকের নামের পাশে জ্বলজ্বল করছে ১২,৪৭২ রান। টেস্ট ক্রিকেটে যা ইংরেজ ব্যাটসম্যানদের মধ্যে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ। শতরান করেছেন ৩৩টি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার মাস তিনেক পর এহেন কুক ভূষিত হলেন নতুন সম্মানে। রানী এলিজাবেথের হাত থেকে নাইটহুড উপাধি পেলেন ৩৪ বছর বয়সী এই ইংরেজ। ২০০৭ সালে ইয়ান বোথামের পর কুকই প্রথম ক্রিকেটার যিনি এই রাজকীয় সম্মান পেলেন।
অ্যালিস্টার কুক : টেস্ট আভিজাত্যের একনিষ্ঠ পুরোহিত
অ্যালিস্টার নাথান কুক। ছবি- গুগল
কাগজে-কলমে অ্যালিস্টার নাথান কুক৷ তবে ডাক নাম শেফ৷ নামের সঙ্গে তার ব্যাটিংও অনেকটা দক্ষ রাঁধুনীদের মতোই, যার স্বাদ কেবল পেয়েছে মাঠে কিংবা পর্দায় খেলা দেখা দর্শকরা৷ সাদা বলের ফ্রাঞ্জাইজি ক্রিকেটে যখন অর্থের ঝনঝনানির জয়জয়কার চলছে, তখন লাল বলের একনিষ্ঠ পুরোহিত হিসেবে কাটিয়েছেন নিজের গোটা ক্যারিয়ার৷ টেস্ট ক্রিকেটের সত্যিকারের আভিজাত্য যারা আঁকড়ে ধরে রেখেছেন, তাদের মধ্যে তালিকায় নিঃসন্দেহে শুরুর দিকের একজন অ্যালিস্টার কুক৷
আজ তার ৩৯তম জন্মদিন। ১৯৮৪ সালের আজকের দিনে (২৫ ডিসেম্বর) ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন অ্যালিস্টার নাথান কুক।
ইংল্যান্ড তো বটেই বরং টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসেই এক অবিশ্বাস্য চরিত্র ছিলেন কুক৷ ক্যারিয়ারের শুরু থেকে তার ব্যাটে যেভাবে রানের ফোয়ারা ঝরেছে, তাতে একসময় তাকে ভাবা হতো ছাড়িয়ে যাবেন কিংবদন্তি শচীন টেন্ডুলকারকে। তবে ক্যারিয়ারে নানা চড়াই-উতরাইয়ের চাক্ষুষ সাক্ষী হয়েছিলেন কুক।
শেষ বেলায় পারেননি বটে, তবে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় ঠিকই শচীন টেন্ডুলকার (১৫,৯২১), রিকি পন্টিং (১৩,৩৭৮), জ্যাক ক্যালিস (১৩,২৮৯), রাহুল দ্রাবিড় (১৩,২৮৮) সঙ্গে নিজের নামটাও এঁটে দিয়েছেন অ্যালিস্টার কুক (১২,৪৭২ রান)।
গ্লৌচেস্টারশায়ারে ইঞ্জিনিয়ার বাবা ও শিক্ষিকা মায়ের ঘরে জন্ম নেওয়া কুকের প্রথম অভিষেক হয় এসেক্স ক্রিকেট ক্লাবের হয়ে। মাত্র ১৬ বছর বয়সে মিলে যায় প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট খেলার সুযোগ৷ সুযোগটা এমনভাবে লুফে নিলেন যে, অভিষেকের পর থেকেই কাউন্টি ক্রিকেটে তাঁর ব্যাটে রানের ফোয়ারা ঝরতে থাকে। নিজের প্রথম মৌসুমে প্রায় ৫০ ব্যাটিং গড়ে রান করার পাশাপাশি এসেক্সকে শিরোপাও এনে দিয়েছিলেন।
নিয়মিত রান পেতে থাকা কুকের জাতীয় দলের দরজা খুলে যায় ২০০৬ সালে নাগপুরে৷ ভারতের বিপক্ষে মার্কাস ট্রেসকোথিক্সের ইনজুরির কারণে ডাক পড়ে কুকের। তাতে নিজের প্রথম টেস্টই রাঙিয়ে দিয়েছিলেন কুক৷
নাগপুরে অভিষেক টেস্টের প্রথম ইনিংসে করেছিলেন ৬০ রান। আর দ্বিতীয় ইনিংসে খেলেছিলেন ১০৪ রানের এক ঝলমলে ইনিংস। শুধু ভারতের বিপক্ষে নয়, এরপর পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলা তার প্রথম টেস্টেও সেঞ্চুরি করেছেন কুক।
সাবেক ইংলিশ অধিনায়ক অ্যালিস্টার নাথান কুক। ছবি- গুগল
ভারতের বিপক্ষে শুরু, আর সেই ভারতের বিপক্ষেই ক্যারিয়ারের শেষ টেস্ট খেলেন আজ ৩৯ বছরে পা রাখা কুক। যদিও বিদায়ী বছরটা কুকের মোটেও ভালো যায়নি ৷ ২০১৮ সালে সর্বমোট ১৮ ইনিংসে ২৮.৬৬ গড়ে করেন মাত্র ৫১৬৷ সঙ্গে ২ ফিফটি ও ১ সেঞ্চরি। ২০১২-২০১৩ এর পর কুকের ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বাজে ছিল ওই বছরই৷
ব্যাটে রান খরার সমালোচনা এক পাশে রেখে বিদায়ী টেস্টটা শেষ পর্যন্ত রেকর্ডবুকে এঁটে রেখেছিলেন কুক। অভিষেকের মত বিদায়ী টেস্টেও দুই ইনিংসে হাঁকান সেঞ্চুরি ও ফিফটি। ওভাল টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৭১ রানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে খেললেন ১৪৭ রানের এক দুর্দান্ত ইনিংস। সেঞ্চুরির পর হেলমটে খুলে ব্যাট উঁচিয়ে ধরে সেই চিরচেনা ঢঙে স্মিত হাসি। প্রায় এক যুগ আগে নাগপুরের স্মৃতিটাই আবার ফিরিয়ে আনলেন ওভালে।
এরই সঙ্গে ১৪১ বছরের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে প্রথম ও শেষ টেস্টে সেঞ্চুরির এক বিরল রেকর্ডবুকে নাম উঠে যায় কুকের। কুকসহ এই কীর্তি আছে রেজিনাল্ড ডাফ (অস্ট্রেলিয়া), বিল পন্সফোর্ড (অস্ট্রেলিয়া), গ্রেগ চ্যাপেল (অস্ট্রেলিয়া), মোহাম্মদ আজহারউদ্দীনের (ভারত)।
এর আগে ২০১০-১১ মৌসুমে ২৪ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জিতেছিল (৩-১) ইংল্যান্ড। সে বছর কুককে আউট করার কোনো কৌশলই খুঁজে পাচ্ছিল না অজি বোলাররা। গোটা সিরিজে ক্রিজে ছিলেন ৩৬ ঘণ্টা ১১ মিনিট। ৩ সেঞ্চুরি আর ২ ফিফটিতে ৭৬৬ রান করে যে ২৪ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে অ্যাশেজ জয়ে সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছিলেন কুক। ব্যাটিং গড় ১২৭.৬৬! গ্যাবা টেস্টে ক্যারিয়ারের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিটাও (২৩৫*) পেয়েছিলেন ওই সিরিজেই। ফলে কুকের মাথাতেই উঠেছিল সিরিজ সেরার মুকুট।
ক্যারিয়ারে কুক মোট ৭টি অ্যাশেজ সিরিজ খেলেছেন; এর মধ্যে জিতেছেন ৪টিতেই। অধিনায়ক হিসেবে জিতেছেন ২টি অ্যাশেজ। কুকের নেতৃত্বে ৫৯টি টেস্ট খেলে ২৪টিতে জিতেছে ইংল্যান্ড। একমাত্র মাইকেল ভনের নেতৃত্বেই এর চাইতে বেশি (২৬টি) ম্যাচ জিতেছে দলটি। তবে অধিনায়ক হিসেবে টেস্টে জয়ের পাশাপাশি রেকর্ড সংখ্যক ২২টি হারও লেখা আছে তার নামের পাশে।
পুরো ক্যারিয়ারে ১৬১ টেস্টে ৪৫.৩৫ গড়ে ১২,৪৭২ রান করেছেন৷ সঙ্গে রয়েছে ৩৩টা সেঞ্চুরি ও ৫টা ডাবল। ইংল্যান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ আর সব মিলিয়ে টেস্ট ক্রিকেটের পঞ্চম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। শুধু তাই নয়, টেস্টে ওপেনার হিসেবেও সর্বোচ্চ রানের দখলদার কুক। ওপেনিংয়ে ব্যাট করতে নেমে ১১ হাজার ৬২৭ রান করেছেন। তার পরের আছেন কেবল সুনীল গাভাস্কার। তিনি ৯ হাজার ৬০৭ রান করেছেন। তালিকায় এর পরই আছেন গ্রায়েম স্মিথ (৯,০৩০), হেইডেন (৮,৬২৫), সেবাগ (৮, ২০৭), বয়কট (৮,০৯১)।
অ্যালিস্টার কুকের ব্যাটিং স্টাইল কুমার সাঙ্গাকারা কিংবা ব্রায়ান লারা ধাঁচের আকর্ষণীয় ছিল না৷ কুকের হাতে স্ট্রোক ছিল সীমিত; কাট, পুল আর দুর্দান্ত ফ্লিক এই ৩টি শটেই করেছেন বেশিরভাগ রান। তবে ক্যারিয়ারে বেশকিছু চোখ ধাঁধানো কাভার ড্রাইভও খেলেছেন কুক৷
কুমার সাঙ্গাকারা, ব্রায়ান লারা কিংবা ভিরাট কোহলির মতো ব্যাটিংয়ে সৌন্দর্য কিংবা নান্দনিকতা না থাকলেও, কুককে সবাই মনে রাখবে তার অসাধারণ শট সিলেকশন ও মনসংযোগের কারণ৷ দীর্ঘ সময় মনযোগ ধরে রেখে মাঠে এক প্রান্ত আঁকড়ে ধরে থাকতে পারতেন কুক৷ ব্যাটার হিসেবে কুকের অন্য সব অর্জনের পাশে এ অর্জনও তো কম নয়!
ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিনায়ক ২০০৯ সালে টি-টোয়েন্টি ও ২০১৪ সালে ওয়ানডে এবং সর্বশেষ ২০১৬ সালের ১১ আগস্ট টেস্ট ক্রিকেট থেকে তার ব্যাট তুলে রাখার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানান।
সাফল্যগাঁথা
ইংল্যান্ড দলের পক্ষ হয়ে তিনি সর্বাধিক ২৩টি শতক হাঁকিয়েছেন। দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথম অধিনায়ক হিসেবে প্রথম পাঁচ টেস্টের প্রতিটিতেই সেঞ্চুরি করেছেন।
২০১১ সালে রাণীর সম্মানে আয়োজিত জন্মদিনে অ্যালাস্টেয়ার কুক মেম্বার অব দি অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার (এমবিই) মনোনীত হন। অক্টোবর, ২০১৬ সালে বাংলাদেশ সফরে সিরিজের ১ম টেস্টে তিনি ইংল্যান্ডের পক্ষে সর্বাধিক ১৩৪ টেস্টে অংশগ্রহণ করেন।
আন্তর্জাতিক তথ্য | |
---|---|
জাতীয় দল |
|
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৬৩০) |
১ মার্চ ২০০৬ বনাম ভারত |
শেষ টেস্ট | ১১ আগস্ট ২০১৬ বনাম পাকিস্তান |
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৯৬) |
২৮ জুন ২০০৬ বনাম শ্রীলঙ্কা |
শেষ ওডিআই | ১৬ ডিসেম্বর ২০১৪ বনাম শ্রীলঙ্কা |
ওডিআই শার্ট নং | ২৬ |
টি২০আই অভিষেক (ক্যাপ ২৪) |
২৮ জুন ২০০৭ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ |
শেষ টি২০আই | ১৫ নভেম্বর ২০০৯ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা |
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
sourse:crifosports:anandabazar: wikipedia...
What's Your Reaction?






