সুনীল গাভাস্কার এর জীবনী | Biography Of Sunil Gavaskar

সুনীল গাভাস্কার এর জীবনী | Biography Of Sunil Gavaskar

May 29, 2025 - 00:18
Jun 20, 2025 - 18:03
 0  0
সুনীল গাভাস্কার এর জীবনী | Biography Of Sunil Gavaskar

ব্যক্তিগত তথ্য

পূর্ণ নাম

সুনীল মনোহর গাভাস্কার

জন্ম

১০ জুলাই ১৯৪৯ (বয়স ৭৫)

ডাকনাম

সানি

উচ্চতা

৫ ফুট ৫ ইঞ্চি (১.৬৫ মিটার)

ব্যাটিংয়ের ধরন

ডানহাতি

বোলিংয়ের ধরন

ডানহাতি মিডিয়াম

ভূমিকা

উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান

সম্পর্ক

এমকে মন্ত্রী (কাকা), রোহান গাভাস্কার (পুত্র), গুন্ডাপ্পা বিশ্বনাথ (শ্যালক)

সুনীল গাভাস্কার (মারাঠিसुनील गावसकर; জন্ম: ১০ জুলাই ১৯৪৯) ভারত জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক ও প্রথিতযশা ব্যাটসম্যান। তাকে ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে ধরা হয়। তিনি সর্বাধিকসংখ্যক টেস্ট রান ও সেঞ্চুরি নিয়ে ক্রীড়াজীবন শেষ করেন। ২০০৫ সালে আরেক ভারতীয় ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকর তার গড়া টেস্ট রেকর্ড ভেঙ্গে ফেলেন। ১৯৮৩ সালের ভারতীয় ক্রিকেট দলের সদস্য হয়ে তিনি আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয় করেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

৬ মার্চ, ১৯৭১ তারিখে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। খেলোয়াড়ী জীবনের পনের বছর তিনশত বাষট্টি দিনের মাথায় বিশ্বের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে দশ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন। ৪ মার্চ, ১৯৮৭ তারিখে পাকিস্তান দলের বিরুদ্ধে ইজাজ ফাকিহ’র বলে লেট কাটের মাধ্যমে ব্যক্তিগত ৫৮ রানের সময় এ সম্মাননা অর্জন করেন। এ মাইল ফলক অর্জনে ১২৪ টেস্টের ২১২ ইনিংস খেলতে হয়েছে তাকে। গাভাস্কারের ক্রিকেট জীবন থেকে অবসর গ্রহণের ছয় বছর ও ১৩৬ টেস্ট পর ২ জানুয়ারি, ১৯৯৩ তারিখে দ্বিতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে অ্যালান বর্ডার দশ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন।

সুনীল গাভাস্কার, ভারতীয় ক্রিকেটের কিংবদন্তি

‘লিটল মাস্টার’, শব্দটি শুনলে সবার প্রথমে কার কথা আপনার মাথায় আসে? বেশির ভাগ ক্রিকেটবোদ্ধারই উত্তর হবে শচীন টেন্ডুলকার। কিন্তু আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয় ক্রিকেট বিশ্বের প্রথম লিটল মস্টার কে? না এই প্রশ্ন শুনে অবাক হওয়ার কিছু নেই। শচীনের আগেও ভারতীয় ক্রিকেটে একজনকে ‘লিটল মাস্টার’ নামে ডাকা হতো। তিনি হলেন ভারতীয় ব্যাটিং গ্রেট সুনীল গাভাস্কার। তাকে বলা হয় ভারতীয় ক্রিকেটের প্রথম ব্যাটিং কিংবদন্তি। ছোটবেলা থেকেই সুনীলের প্রিয় খেলা ছিল কুস্তি। হতেও চেয়ে কুস্তিগির। কিন্তু ভাগ্যবিধাতা হয়তো ভিন্ন রূপে দেখতে চেয়েছিলেন তাকে। তার হাতে উঠে ব্যাট, বাকিটা ইতিহাস।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের শুরুটা বেশ দাপটের সঙ্গেই করেছিলেন সুনীল ১৯৭১ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে। সে সিরিজে তৎকালীন পরাশক্তি ওয়েস্ট ইন্ডিজকে প্রথমবারের মতো হারিয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট দল। সে সিরিজে ৪ টেস্টে রেকর্ড ৭৭৮ রান করেছিলেন তিনি, যা এখনও অভিষেক সিরিজে কোনো ব্যাটারের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। যেখানে একটি ডাবল সেঞ্চুরি, ছিল চারটি সেঞ্চুরি এবং ফিফটি। ব্যস, সেই সিরিজের পরই ভারতীয় ক্রিকেট দলের অটোচয়েজ হয়ে যান তিনি। তারপর একের পর এক ধারাবাহিক পারফর্ম্যান্স করে নিজের নাম লেখান কিংবদন্তিদের কাতারে, হয়ে যান ভারতীয় ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম ব্যাটিং কিংবদন্তি।

ওয়ানডে ক্রিকেটে মাঝারি মানের পরিসংখ্যান থাকলেও টেস্ট ক্রিকেটে সুনীল ছিলেন অদম্য। নিজের ১৬ বছরের (১৯৭১-১৯৮৭) ৩৪টি সেঞ্চুরির সঙ্গে গাভাস্কারের রান ১০,১২২ (১২৫ টেস্টে), গড় ৫১.১২। ২০০৪ পর্যন্ত টেস্ট ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরি ছিল তারই দখলে। যদিও পরবর্তীতে তার সেই রেকর্ড ভাঙেন শচীন টেন্ডুলকার। এ ছাড়া টেস্ট ক্রিকেটে ১০ হাজার রান করা প্রথম ব্যাটার ছিলেন তিনিই।

তবে সুনীল ক্রিকেটের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি ভারতীয় ছবিতেও অভিনয় করেছিলেন। তবে ক্রিকেট খেলা ছাড়লেও এখন পর্যন্ত ক্রিকেটের সঙ্গেই রয়েছেন গাভাস্কার। আন্তর্জাতিক ম্যাচ, আইপিএলসহ আইসিসির বড় বড় ইভেন্টগুলোতেও বর্তমানে ধারাভাষ্য দিতে দেখা যায় তাকে।

গাভাস্কারের মহাকাব্য অথবা ভারতের চিরন্তন দীর্ঘশ্বাসের গল্প

২০০৬ সালে জোহানেসবার্গের নিউ ওয়ান্ডারার্স স্টেডিয়ামে যখন অস্ট্রেলিয়ার ৪৩৪ রানের জবাবে দক্ষিণ আফ্রিকা ৪৩৮ রান করে, তখন তোলপাড় শুরু হয়ে যায় গোটা বিশ্বব্যাপী। কেননা, তখন পর্যন্ত সেটিই যে ৫০ ওভারের ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড।

তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, ৪৩৮ সংখ্যাটির এক অসামান্য গল্প জড়িয়ে আছে ক্রিকেটের সবচেয়ে অভিজাত সংস্করণ টেস্টের সাথেও। কেননা, এখানেও একটি দল যদি ৪৩৮ রান করতে পারত, তাহলে টেস্ট ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ডটি নিজেদের করে নিতে পারত তারা, এবং সেই রেকর্ডটি অক্ষুণ্ণ থাকত আজকের দিন অবধি। সেটা আড়ালে রয়ে গেছে, কেননা বিজয়ভাষ্য লেখে ইতিহাস।   

বলছি ১৯৭৯ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দ্য ওভালে ভারতের সেই টেস্ট ম্যাচটির কথা, যেখানে ইতিহাস প্রায় নিজেদের হাতের মুঠোয় এনে ফেলেছিল ভারত। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তা রয়ে গিয়েছিল অধরা। তাই তো আজ ৪১ বছর পর ফিরে তাকালে সেই ম্যাচটিকে চিরন্তন দীর্ঘশ্বাস উৎপাদনকারী বলেই মনে হয় অনেকের কাছে।

আদতে ভারতের জন্য ওই পুরো সফরটিই ছিল হতাশার। একের পর এক সবকিছুই যেন তাদের বিপক্ষে যাচ্ছিল। সফরটি তারা শুরু করেছিল ক্রিকেট বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সংস্করণ দিয়ে। কিন্তু সেখানে তারা গ্রুপপর্বের তিনটি ম্যাচই হেরে বসে। এমনকি অপ্রত্যাশিত হার মানতে হয় প্রতিবেশী শ্রীলঙ্কার কাছেও, যারা তখন পর্যন্ত নিছকই আইসিসির সহযোগী সদস্য।

বিশ্বকাপে তো ভরাডুবি হয়েছিলই, কিন্তু তারপরও ভারতকে রয়ে যেতে হয় ব্রিটেনে। কারণ এরপর ইংল্যান্ডের সাথে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ অপেক্ষা করে ছিল তাদের জন্য। সেই সিরিজের শুরুটাও হয় চরম বাজেভাবে। বার্মিংহামে প্রথম টেস্টটিই তারা হেরে বসে ইনিংস ও ৮৩ রানে; ম্যাচটি শেষ হয় চার দিনের মধ্যে।

লর্ডসের দ্বিতীয় টেস্টে সম্মুখীন হতে হয় আরো বড় লজ্জার। প্রথম ইনিংসে মাত্র ৯৬ রানেই গুটিয়ে যায় তারা। ফলে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করতে হয় ৩২৩ রানে পিছিয়ে থেকে। অবশ্য দ্বিতীয় দফায় ব্যাট করতে নেমে বেশ ভালোভাবেই ঘুরে দাঁড়ায় তারা। একদিকে ছিল বৃষ্টির আশীর্বাদ, অন্যদিকে তৃতীয় উইকেটে দিলীপ ভেংসরকার ও গুণ্ডাপ্পা বিশ্বনাথের ২১০ রানের জুটি। শতরান আসে দু’জনের ব্যাট থেকেই। ফলস্বরূপ, ওই ম্যাচটি সম্মানজনক ড্রয়েই শেষ হয়।

তৃতীয় ম্যাচটিতে আবহাওয়া আরো বাজেভাবে হানা দেয়ায় ড্র-ই ছিল একমাত্র সম্ভাব্য ফলাফল। তাই দ্য ওভালে সিরিজের চতুর্থ ও শেষ টেস্টটিই ছিল ভারতের জন্য শেষ সুযোগ অন্তত একটি ইতিবাচক ফল বের করে আনার।

চতুর্থ টেস্টের প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে বলে নেওয়া দরকার আরেকজন মানুষের ব্যাপারে। তিনি সুনীল মনোহর গাভাস্কার। আমাদের এই গল্পের নায়ক। ভারতের মতোই লিটল মাস্টারের জন্যও ওই ব্রিটেন সফরটি তেমন সুবিধার যাচ্ছিল না। বিশ্বকাপের গ্রুপপর্বের তিন ম্যাচে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে একটি অর্ধশতকসহ সাকুল্যে করেছিলেন ৮৯ রান। অর্থাৎ দলের মতো তিনিও ছিলেন অনেকটাই নিষ্প্রভ।

টেস্ট সিরিজের চিত্র অবশ্য ছিল খানিকটা ভিন্ন। এখানে একেবারে ছন্নছাড়া না হলেও নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারছিলেন না তিনি। প্রায় প্রতিটি ইনিংসেই সম্ভাবনাময় সূচনার পরও সেগুলোকে কোনো পরিণত রূপ দিতে হচ্ছিলেন ব্যর্থ। বার্মিংহামে ইনিংস ব্যবধানে পরাজয়ের দুই ইনিংসে করেছিলেন ৬১ ও ৬৮। লর্ডসেও প্রথম ইনিংসে দলের ৯৬ রানের মধ্যে তার একারই ছিল ৪২, এবং পরের ইনিংসেও ৫৯। তারপর হেডিংলিতে বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে ভারতের একমাত্র ইনিংসে ৭৮। অর্থাৎ সুন্দর শুরুর পর সেগুলোকে বড় কোনো শতকে রূপান্তরিত করতে পারছিলেন না তিনি, ঠিক যেমন ভারতও বারবার মাথা তুলে দাঁড়ানোর চেষ্টার পরও, শেষমেশ ঠিকই নুইয়ে পড়ছিল। 

সুতরাং দ্য ওভালে সিরিজের শেষ টেস্টটি ভারতের মতো গাভাস্কারের জন্যও ছিল একটি অ্যাসিড টেস্ট, নিজেকে প্রমাণের মঞ্চ। তবে সেক্ষেত্রে প্রথম দফায় ডাহা ফেলই যেন মারেন তিনি। প্রথম ইনিংসে ইংল্যান্ডের ৩০৫ রানের জবাবে ভারতীয় ড্রেসিংরুম যখন তাকিয়ে তার ব্যাটের দিকে, আশা করে আছে যে তিনি উদ্ধার করবেন অন্ধকারে পথ খুঁজতে থাকা একটি দলকে, তখন তিনি প্যাভিলিয়নের পথ ধরেন মাত্র ১৩ রান করে। ফলাফল: ভারত গুটিয়ে যায় ২০২ রানে।

স্যার জিওফ বয়কটের শতকের সুবাদে ইংল্যান্ড তাদের দ্বিতীয় ইনিংসেও চমৎকারভাবে এগোতে থাকে। ইতঃমধ্যেই সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় মাইক ব্রিয়ারলির কোনো প্রয়োজনই ছিল না ঝুঁকি নেবার। কিন্তু তবু তিনি নিলেন সেই ঝুঁকি। চতুর্থ দিন বিকেলে দলীয় সংগ্রহ আট উইকেটে ৩৩৪ থাকতে ইনিংস ঘোষণা করলেন। ফলে ভারতের সামনে জয়ের লক্ষ্য দাঁড়াল আপাতদৃষ্টিতে অসম্ভব ৪৩৮ রান। নিশ্চিতভাবেই তিনি ভাবলেন, ভারতের পক্ষে ইতিহাস গড়ে জেতা তো সম্ভব হবেই না, বরং বব উইলিস, ইয়ান বোথাম, মাইক হেনড্রিক, ফিল এডমন্ডস, পিটার উইলিদের পর্যাপ্ত সময় দেয়া হলে ম্যাচটি বের করে আনতে পারবেন তারা।

গাভাস্কারের সেরা সঙ্গী

ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা নাম সুনীল গাভাস্কার। দেশটির ব্যাটিং এর সংজ্ঞাই পাল্টে দিয়েছিলেন তিনি। ভারতের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে করেছিলেন ১০ হাজার রান। সব মিলিয়ে তিনি ভারতে ক্রিকেটের কিংবদন্তি, পথপ্রদর্শক। তবে এই মহাতারকাকে কেন্দ্র করে আজও চলে অনেক তর্ক-বিতর্ক। যেমন তাঁর সেরা ওপেনিং পার্টনারকে ছিলেন সেটা নিয়েও শেষ নেই আলোচনার।

ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা নাম সুনীল গাভাস্কার। দেশটির ব্যাটিং এর সংজ্ঞাই পাল্টে দিয়েছিলেন তিনি। ভারতের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে করেছিলেন ১০ হাজার রান। সব মিলিয়ে তিনি ভারতে ক্রিকেটের কিংবদন্তি, পথপ্রদর্শক। তবে এই মহাতারকাকে কেন্দ্র করে আজও চলে অনেক তর্ক-বিতর্ক। যেমন তাঁর সেরা ওপেনিং পার্টনার কে ছিলেন সেটা নিয়েও শেষ নেই আলোচনার।

সুনীল গাভাস্কারের ব্যাটিং ক্যারিয়ারকে আমরা দুই ভাগে ভাগ করতে পারি। ক্যারিয়ার শুরুর সময়টায় তাঁর ওপেনিং পার্টনার হিসেবে ছিলেন চেতন চৌহান। শেষ ভাগে তাঁকে সঙ্গ দিয়েছিলেন কৃষ্ণমাচারি শ্রীকান্ত। এই দুইজনের মধ্যে কার সাথে ব্যাটিংটা বেশি উপভোগ করতেন কিংবা পরিসংখ্যানের পাতা কার পক্ষে কথা বলে এ নিয়ে চলে যুক্তি ও পাল্টা যুক্তি লড়াই।

এখানে বেশ কিছু ভুল ধারণাও প্রচলিত আছে। স্বাভাবিকভাবেই সুনীল গাভাস্কারকেও অসংখ্যবার এই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়েছে যে কে তাঁর সেরা ওপেনিং পার্টনার। গাভাস্কার সব সময়ই বলেন তাঁর ব্যাটিংএ বিশেষ অবদান আছে দ্বিতীয় জনের অর্থাৎ কৃষ শ্রীকান্তের। তিনি গাভাস্কারকে একজন স্বাধীন, ভয়ডরহীন ব্যাটসম্যান হতে সাহায্য করেছেন। এ কথা গাভাস্কার নিজেও স্বীকার করেন অকপটে।

আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
  • ভারত
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১২৮)
৬ মার্চ ১৯৭১ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
শেষ টেস্ট ১৩ মার্চ ১৯৮৭ বনাম পাকিস্তান
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ 4)
১৩ জুলাই ১৯৭৪ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ ওডিআই ৫ নভেম্বর ১৯৮৭ বনাম ইংল্যান্ড
ঘরোয়া দলের তথ্য

খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ১২৫ ১০৮ ৩৪৮ ১৫১
রানের সংখ্যা ১০১২২ ৩০৯২ ২৫৮৩৪ ৪৫৯৪
ব্যাটিং গড় ৫১.১২ ৩৫.১৩ ৫১.৪৬ ৩৬.১৭
১০০/৫০ ৩৪/৪৫ ১/২৭ ৮১/১০৫ ৫/৩৭
সর্বোচ্চ রান ২৩৬* ১০৩* ৩৪০ ১২৩
বল করেছে ৩৮০ ২০ ১৯৫৩ ১০৮
উইকেট ২২
বোলিং গড় ২০৬.০০ ২৫.০০ ৫৬.৩৬ ৪০.৫০
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ১/৩৪ ১/১০ ৩/৪৩ ১/১০
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১০৮/– ২২/– ২৯৩/– ৩৭/–
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ১৮ ডিসেম্বর ২০১৬

sourse:dainikbangla: archive.roar.media : khela71: wikipedia...

What's Your Reaction?

Like Like 0
Dislike Dislike 0
Love Love 0
Funny Funny 0
Angry Angry 0
Sad Sad 0
Wow Wow 0