জ্যাক ক্যালিস এর জীবনী | Biography Of Jacques Kallis
জ্যাক ক্যালিস এর জীবনী | Biography Of Jacques Kallis

ব্যক্তিগত তথ্য | |
---|---|
পূর্ণ নাম |
জ্যাক হেনরি ক্যালিস
|
জন্ম | ১৬ অক্টোবর ১৯৭৫ কেপ টাউন, পশ্চিম কেপ, দক্ষিণ আফ্রিকা |
ডাকনাম |
জ্যাকস, ওগি, ক্লিন বোল্ড, ডাকলিস |
ব্যাটিংয়ের ধরন |
ডানহাতি |
বোলিংয়ের ধরন |
ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম |
ভূমিকা | অল-রাউন্ডার |
জ্যাক হেনরি ক্যালিস
(ইংরেজি: Jacques Henry Kallis; জন্ম অক্টোবর ১৬, ১৯৭৫) দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার। তিনি একজন অলরাউন্ডার হিসাবে একজন ডানহাতি ব্যাটসম্যান এবং ফাস্ট মিডিয়াম সুইং বোলার। তিনি ইতিহাসের একমাত্র ক্রিকেটার যিনি টেস্ট ও ওডিআই ক্রিকেট এ ১১,০০০ এর বেশি রান এবং ২৫০ উইকেট নিয়েছেন। টেস্ট ক্রিকেটে ক্যালিস ৩য় সর্বোচ্চ রানের অধিকারী। ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে ভারতের সাথে টেস্ট সিরিজে তিনি অবসর ঘোষণা করেন।
জ্যাক ক্যালিস- আফ্রিকান ক্রিকেটের নক্ষত্র!
২০০৩ সাল, সদ্য ইতি ঘটা নেটওয়েস্ট সিরিজের ফাইনালে হারের ফলাফলে দুঃখ ভারাক্রান্ত মনে বাড়ি ফিরলেন। নারীর টানে বাড়ি ফেরা যে বিষাধতার বিষে এতোটা নীল হতে পারে; হতে পারে জীবনের গল্পে এক করুণ তেতো অধ্যায় তা আর ক’জনেই বা নিজ চোখে দর্শন করতে পারে?
ঘরের ছেলের আগমনে যেথায় বাড়ির প্রতিটা কোণ থেকে কোণে সজ্জিত হওয়ার কথা, অভিবাদনের সুরে উৎফুল্ল হওয়ার কথা পরিবারের সকলের হৃদয়ের অন্তস্থল। কিন্তু সেদিন ছেলে বাড়ি ফেরা মাত্রই আপন ঘরটি যেনো ছিলো ঘোর আন্ধকারে অন্ধকারাচ্ছন্ন এক বর্ণহীন, রসকষ বিহীন ফ্যাকাশে এক আবছা আলোয় জরাজীর্ণতায় পরিপূর্ণ!
বাড়িতে আসতে না আসতেই নিজ নয়নে জোড়াই দেখলেন বাবা হারানোর এক ট্রাজিক মুহূর্ত৷ মরণব্যাধি ক্যান্সারে বাবার মৃত্যু! বাবার মৃত্যুর শোকে শোকাক্রান্ত এবং দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে মিস করলেন দলের ইংল্যান্ডে সফরের একাংশ।
সেদিন শুধু তিনি নিজের বাবাকেই হারাননি, হারিয়েছিলেন নিজের ক্রিকেট দীক্ষাগুরু কেও৷ কিন্তু বাবার মৃত্যুর শোক আর পারিবারিক অজুহাত তাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। দলে ফিরেছিলেন ঠিক ২ ম্যাচ বাদেই! আর নিজের ফেরাটা রাঙিয়ে ছিলেন বাবার স্মৃতি কে গায়ে চাপিয়েই৷
সেদিন ৩ নাম্বার জার্সি রূপান্তরিত হয়েছিলো ৬৫ নাম্বারে। উদ্দেশ্যে ছিলো দূর আকাশে মিটিমিটি তারার ন্যায় ভেসে ভেড়ানো বাবা নামক তারাটির প্রয়াণকালে বয়সে সংখ্যা ‘৬৫’ এর স্মরণ গায়ে চাপিয়ে ব্যাটে বলে রাজ্য শাসন।
সেই থেকেই শুরু ৬৫ নাম্বার জার্সির আর পিছনে ‘জ্যাক ক্যালিস’ লেখাধারী ছেলেটির ব্যাটে বলের নিশ্চুপ যুদ্ধে তরবারী আর চর্মগোলক হাতে শাসনের ইতিকথা। যার ইতি কিংবা শেষ পুরোটা জুড়েই তিনি রাঙিয়েছেন নিজের রঙে, নিজের গড়া রেকর্ড, পরিপূর্ণতায় তৃপ্তি আর টুকরো আক্ষেপের মিশেলে গড়া এক বর্ণীল ক্যারিয়ারে।
১৬ অক্টোবর ১৯৭৫, আফ্রিকান শহর কেপটাউনে বাবা হেনরি ক্যালিস এবং মা মার্সিয়া ক্যালিসের ঘর আলো করে আসা জ্যাক ক্যালিসের জন্ম হয়তোবা সেদিন কোন এক অতিশয় সাধারণ ঘটনা ছিলোই বটে! অতি সাধারণ কিংবা সাদামাটা জন্মের আগেই আফ্রিকান ক্রিকেট যেনো নিমিত্ত ঘোর অন্ধকারে। এ যেনো দিক হারিয়ে বিদাশা, সাদা কালোর বৈষম্যে আফ্রিকান ক্রিকেট যেনো নিজেকে হারিয়ে খুঁজছে।
১৯৭০ সালে বর্ণবাদ বৈষম্যে আফ্রিকান ক্রিকেট যখন ঘোর অন্ধকারের পথযাত্রা শেষ করে আলো দিশারির পথে তখন বয়সের হিসেবে জ্যাক ক্যালিস গোঁফ, দাড়িঁবিহীন এক জোয়ান বালক। ১৯৯৫ এ যখন অভিষেক তখন বয়সের কোটা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২০ এর ঘরে৷
ক্রিকেট মহড়ার স্বর্গীয় এই যুগে কেপটাউন শহরটার বেশ সুখ্যাতি বলাই চলে৷ এই শহর আফ্রিকান ক্রিকেট কে উপহার হিসেবে দিয়েছে গ্যারি কারস্টেন, হার্শেল গিবস এবং জ্যাক ক্যালিসের মতো কিছু প্রতিভাবান খেলোয়াড়! কিন্তু ক্রিকেটের সেকালে দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেট দলে কেপটাউন প্রদেশের বালাই মাত্র নেই। যেনো অজানা একটা শহর!
১৯৯৫ এ যখন জ্যাক ক্যালিস কেপটাউনের প্রতিনিধি হিসেবে জাতীয় দলের চৌকাঠে পা মারালেন তখন কোন কেপটাউনবাসী হয়তোবা ধারণা করেনি ২০ বছর বয়সী এই তরুণ হয়তোবা আসতে যাচ্ছে কেপ টাউনের মুখ আলো করতেই। আসতে যাচ্ছিলেন নগরীর প্রতিটা মানুষের মনে ক্রিকেটীয় শিহরণ জাগাতে, প্রতিটা শিশুর ভবিষ্যত আইডল হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করতেই।
জ্যাক ক্যালিসই সর্বকালের সেরা ক্রিকেটার’ :'
সাবেক প্রোটিয়া অলরাউন্ডার জ্যাক ক্যালিসকে সর্বকালের সেরা ক্রিকেটারের তকমা দিলেন বিশ্বকাপজয়ী সাবেক অজি অধিনায়ক রিকি পিন্টিং। শচীন, সাঙ্গাকারা, লারা, মুরালিধরনদের মতো তারকাদের বাদ দিয়ে ক্যালিসকেই সেরাদের সেরার স্বীকৃতি দিলেন তিনি। ব্যাটে-বলে অসামান্য অবদানের জন্য ক্যালিসে নিজের মুগ্ধতার কথা অকপটেই স্বীকার করলেন পন্টিং।
ক্রিকেট ইতিহাসে রেকর্ড ৩৪ হাজার ৩৫৭ রান করে ধরাছোঁয়ার বাইরে মাষ্টার ব্লাস্টার শচীন টেন্ডুলকার। ঝুলিতে আছে ১০০টি সেঞ্চুরি। ৬৩টি সেঞ্চুরি করা লঙ্কান কিংবদন্তি সাঙ্গাকারার রান ২৮ হাজার ১৬। বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা ক্রিকেটার ভিরাট কোহলি। ভারতের সাবেক এই অধিনায়ক এখন পর্যন্ত ৮১টি সেঞ্চুরির সাহায্যে ২৭ হাজার ৩২৪ রান করে পৌঁছেছেন অনন্য উচ্চতায়। অন্যদিকে ১৩৪৭ উইকেট নিয়ে উইকেট শিকারের দিক থেকে সবার চেয়ে যোজন যোজন এগিয়ে শ্রীলঙ্কান কিংবদন্তি মুত্তিয়া মুরালিধরন।
শুধু তাই নয় ১০০১টি উইকেট নিয়ে কিংবদন্তি হয়ে আছেন অস্ট্রেলিয়ান প্রয়াত সাবেক তারকা শেন ওয়ার্ন। পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়ার হয়ে রেকর্ড সর্বোচ্চ ৭১টি সেঞ্চুরি এবং ১৪৬টি ফিফটি সহ আন্তর্জাতিক হিসেবে তৃতীয় আর অস্ট্রেলিয়ার হয়ে রেকর্ড সর্বোচ্চ ২৭ হাজার ৪৮৩ রান সংগ্রহ করে পন্টিং নিজেও আছেন কিংবদন্তিদের তালিকায়। এদের থেকে থেকে সর্বকালের সেরা ক্রিকেটার হিসেবে কোন একজনকে বেছে নেয়াটা সত্যিই কষ্টসাধ্য কাজ। আর এই কঠিন কাজটি খুব সহজেই করে ফেললেন সাবেক অজি অধিনায়ক রিকি পন্টিং।
রিকি পন্টিং বলেন, এ নিয়ে অন্যরা কে কী বলল, তা তোয়াক্কা করি না। জ্যাক ক্যালিসই সেরা তা আমার কাছে শেষ কথা। ১৩০০০ রান, ৪৫টি টেস্ট সেঞ্চুরি এবং ৩০০ টেস্ট উইকেট। আপনি ৩০০ টেস্ট উইকেট নিতে পারেন এবং ৪৫টি টেস্ট সেঞ্চুরি করতে পারেন। কিন্তু একই সঙ্গে দুটি করা আশ্চর্যজনক ব্যাপার। জ্যাক দুটিই করেছে।
তিনি আরও বলেন, স্লিপে সে প্রথাগত ফিল্ডারদের মতো ছিল না। তার একধরনের মজার কৌশল ছিল। আমার মনে হয়, সেই সেরা এবং তাকে সবচেয়ে কম মূল্যায়ন করা হয়। সম্ভবত তার ব্যক্তিত্ব ও চরিত্রের কারণে। সে নিজেকে জাহির করে না। মিডিয়ার সামনে খুব বেশি যায় না। এ কারণে সে কিছুটা ভুলে যাওয়া মানুষদের একজন।
পন্টিং ও ক্যালিস দুজনই সমসাময়িক ক্রিকেটার। বয়সের ব্যবধানও মাত্র এক বছর। পন্টিংয়ের লম্বা ক্যারিয়ারে ক্যালিসকে প্রতিপক্ষ হিসেবে পেয়েছেন ৬৭ বার। অনেক কাছ থেকেই দেখেছেন, বুঝেছেন এই প্রোটিয়া অলরাউন্ডারকে। তাইতো ক্যালিসকে একজন বড় মাপের ক্রিকেটার এ নিয়ে কোন সন্দেহ নেই পন্টিংয়ের।
উল্লেখ্য, দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে জ্যাক ক্যালিসের অভিষেক হয় ১৯৯৫ সালে। ২০১৪ সালে দীর্ধ ১৯ বছরের ক্যারিয়ারের ইতি টানেন এই প্রোটিয়া অলরাউন্ডার। ১৬৬ টেস্ট, ৩২৮ ওয়ানডে ও ২৫ টি-টোয়েন্টিতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ৪৯.১০ ব্যাটিং গড়ে তাঁর রান ২৫৫৩৪। ফিফটি ১৪৯টি, সেঞ্চুরি ৬২টি। ৩২.১৪ বোলিং গড়ে তার ঝুলিতে উইকেট সংখ্যা ৫৭৭।
জ্যাক ক্যালিস, বিশ্ব ক্রিকেটের এক অন্যতম সেরা চরিত্র :
সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার কে? এ প্রশ্নের কোনো নির্দিষ্ট উত্তর দিলে আপনি বিতর্কের মুখে পড়বেনই। কারণ যুগে যুগে এমন বহু কিংবদন্তি অলরাউন্ডার উঠে এসেছেন, যাদের নির্দিষ্ট ভক্তকুল তাদের বসিয়ে রেখেছেন সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডারের আসনে। তবে ৯০-এর দশকের ক্রিকেটপ্রেমীদের একটা বড় অংশ সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডার হিসেবে সাবেক দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটার জ্যাক ক্যালিসকেই বুঝিয়ে থাকেন। ১৯৯৫ থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত সুদীর্ঘ সময়কালে অলরাউন্ডারদের মধ্যে তাঁর ধারাবাহিক পারফরম্যান্সই বুঝিয়ে দেয়, ক্রিকেটার হিসেবে তিনি কেমন ছিলেন। তাই তো শচীন, লারা, ইনজামাম, পন্টিংদের মতো গ্রেটদের কাতারে রাখা হয় তাকে। আর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে তাঁর অলরাউন্ড পরিসংখ্যান দেখলে আপনিও বলতে বাধ্য হবেন, জ্যাক ক্যালিস আসলেই একজন কিংবদন্তি। ১৬৬ টেস্টে ৫৫.৩৭ গড়ে ১৩২৮৯ রান, ৪৫টা সেঞ্চুরি, ৫৮টা হাফ সেঞ্চুরি, বল হাতে তাঁর উইকেট সংখ্যা ২৯২টি। আর ৩২৮ ওয়ানডেতে ৪৪.৩৬ গড়ে ১১৫৭৯ রান, ১৭টা সেঞ্চুরির সঙ্গে ৮৬টা হাফ সেঞ্চুরি, বল হাতে এবারে ২৭৩টা উইকেট। প্রায় দেড় যুগের মতো সময়ে ক্যালিস ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটের একজন বট গাছ। শুধু ধারবাহিক পারফরম্যান্সই না, ক্যালিসের ব্যাটিংও ছিল রীতিমতো চোখ জুড়ানো। তাঁর খেলা স্ট্রেইট ড্রাইভ, লফটেড কাভার ড্রাইভ কিংবা ফ্লিক এই সবগুলোই যেন ছিল কোনো চিত্রকরের আঁকা বিখ্যাত কোনো চিত্রকর্মের মতো। না, অন্য কেউ না। ব্যাট হাতে এই চিত্র অঙ্কন করতে পারতেন কেবল ক্যালিসই। এ ছাড়াও চীনের প্রাচীরের মতোই সলিড ছিল তাঁর ব্যাটিং টেকনিকও। ক্যালিসের ব্যাটিং পরিসংখ্যান দেখলে আপনার মনে হতে পারে তিনি বিশ্বের একজন গ্রেট ব্যাটার। আর বোলিং পরিসংখ্যান দেখলে আপনার মনে হতে পারে তিনি বিশ্বের অন্যতম সেরা পেসার। আর নিজের ঝুলিতে ৫০০ উইকেট তো অনেক কিংবদন্তি পেসারেরও নেই। ১৯৯৫ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেকের পর ২০১৩ সালে নিজের শেষ ম্যাচ খেলেন ক্যালিস। এমনকি নিজেদের শেষ টেস্ট ম্যাচেও তিনি হাঁকিয়েছিলেন সেঞ্চুরি।
জ্যাক ক্যালিস, দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক ক্রিকেটার। ক্রিকেট মাঠে অসাধারণ পারফরম্যান্স করে নজর কেড়েছেন, জায়গা করে নিয়েছেন কিংবদন্তিদের কাতারে। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ক্যালিস বিশ্ব ক্রিকেটের সেরা অলরাউন্ডার। এবার সেই ক্যালিসের জয়গা হলো আইসিসির হল অব ফেমে। আজ ২৩ আগস্ট আইসিসির ইউটিউব চ্যালেনের লাইভ অনুষ্ঠানে ক্যালিসের নামটি ঘোষণা করা হয়।
এটি মূলত খেলোয়াড়দের বর্ণাঢ্য ক্যারিয়ারের স্বীকৃতি ও সম্মাননা হিসেবে দেওয়া হয়ে থাকে। আইসিসির শতবর্ষ উপলক্ষে ২০০৯ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটারদের সংগঠন ফেডারেশন অব ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সহায়তায় হল অব ফেম খেতাবের প্রচলন হয়েছিল।
প্রতি বছরের ন্যায় এবারেও এই খেতাব জিতেছে ৩ জন ক্রিকেটার। যেখানে সবার প্রথমে জায়গা হয়েছে জ্যাক ক্যালিসের। এরপর ঘোষণা করা হয় পাকিস্তানের জহির আব্বাস, অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেটার লিসা স্থলেকার এর নাম।
উল্লেখ্য, গত বছর হল অব ফেমে জায়গা হয়েছিল শচীন টেন্ডুলকার, অ্যালান ডোনাল্ড ও ক্যাথরিন ফিজপ্যাট্রিকের।
সাফল্যগুলি :
Jacques Kallis has achieved the following career best rankings in the cricket ratings as determined by the International Cricket Council 3 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৭ জানুয়ারি ২০০৮ তারিখে:
- টেস্ট ব্যাটিং: career best 1st; career high points 935
- টেস্ট বোলিং: career best 6th; career high points 742
- টেস্ট অলরাউন্ডার: career best 1st; career high points 615
- ওডিআই ব্যাটিং: career best 1st; career high points 817
- ওডিআই বোলিং: career best 11th; career high points 641
- ওডিআই অলরাউন্ডার: career best 1st; career high points 506
আন্তর্জাতিক তথ্য | |
---|---|
জাতীয় দল |
|
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ 262) |
১৪ ডিসেম্বর ১৯৯৫ বনাম ইংল্যান্ড |
শেষ টেস্ট | 30 November 2012 বনাম Australia |
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ 38) |
9 January 1996 বনাম England |
শেষ ওডিআই | 29 February 2012 বনাম New Zealand |
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
sourse:jamuna.tv: cricketkhorbd: wikipedia...
What's Your Reaction?






