এবি ডি ভিলিয়ার্স এর জীবনী | Biography of AB de Villiers
এবি ডি ভিলিয়ার্স এর জীবনী || Biography of AB de Villiers

ব্যক্তিগত তথ্য | |
---|---|
পূর্ণ নাম |
আব্রাহাম বেঞ্জামিন ডি ভিলিয়ার্স
|
জন্ম | ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৮৪ প্রিটোরিয়া, ট্রান্সভাল প্রদেশ, দক্ষিণ আফ্রিকা |
ডাকনাম |
এবি, মি. ৩৬০, এবিডি |
উচ্চতা |
৫ ফুট ১০ ইঞ্চি (১.৭৮ মিটার) |
ব্যাটিংয়ের ধরন |
ডানহাতি |
বোলিংয়ের ধরন |
ডানহাতি মিডিয়াম |
ভূমিকা | উদ্বোধনী/মধ্যমসারির ব্যাটসম্যান, উইকেট-রক্ষক, দক্ষিণ আফ্রিকার ওডিআই এবং টি২০ অধিনায়ক |
সম্পর্ক |
ড্যানিয়েল ডি ভিলিয়ার্স (স্ত্রী) |
আব্রাহাম বেঞ্জামিন ডি ভিলিয়ার্স (আফ্রিকান্স: Abraham Benjamin de Villiers; জন্ম: ১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৪) দক্ষিণ আফ্রিকার ট্রান্সভাল প্রদেশের প্রিটোরিয়ায় জন্মগ্রহণকারী দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দলের একজন প্রাক্তন ক্রিকেটার। সংক্ষেপে তিনি এবি ডাকনামে দলীয় খেলোয়াড়দের কাছে পরিচিত। একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বর্তমান দলপতি। এছাড়া, টুয়েন্টি২০ দক্ষিণ আফ্রিকা দলেরও অধিনায়ক ছিলেন।২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের পর তিনি গ্রেইম স্মিথের কাছ থেকে দলের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর দলেও নিয়মিত অংশ নিচ্ছেন এবি ডি ভিলিয়ার্স।
প্রারম্ভিক জীবন
তার মাতার নাম মিলি। তিনি রিয্যাল এস্টেট কোম্পানীতে চাকরি করেন। তার বাবা আব্রাহাম পি ডি ভিলিয়ার্স একজন ডাক্তার। জান এবং ওয়েসেলস নামীয় দুই ভাই রয়েছে। শৈশবে তাদের সাথে নিয়ে মার্টিন ফন জারসভেল্ড নামীয় দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটারের সাথে খেলেছেন। তিনি আফ্রিকান্স হোয়ের সিয়ানস্কুল বা বালকদের জন্যে আফ্রিকানস হাইস্কুল যেটি আফিস নামে পরিচিত, প্রিটোরিয়ার অত্যন্ত জনপ্রিয় সরকারী বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। জ্যাকুয়েস রুডল্ফ, হিনো কান এবং ফ্রাঙ্কোইজ দু প্লেসিস তার সহপাঠী ছিল যারা পরবর্তীতে টাইটান্স ও দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষ হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিয়েছে।
Ab De Villiers এর চরিত্রের রাশিফল
আপনি একজন বিবেচক। আপনি কখনো স্থির হতে পারেন না। আপনি সর্বদা পরিকল্পনা করতে থাকেন এবং আলস্য সহ্য করতে পারেন না। আপনার স্বেচ্ছাশক্তি প্রবল এবং স্বাধীন-চেত্তা আপনার মধ্যে দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত। অন্যের হস্তক্ষেপে আপনি বিরক্ত হন, আর কারণ অধীন থাকা আপনি পছন্দ করেন না।আপনি ন্যায়পরায়ণতার খুব বড় হিসাব স্থাপন করেন, এবং এই শব্দটাকে বিস্তৃত অর্থে ব্যবহার করেন। আপনি আপনার বন্ধুদের কাছ থেকে সৎ-উদ্দেশ্য, সৎ-বক্তৃতা আর টাকা-পয়সার ব্যাপারে সততা আশা করেন।আপনার সবথেকে বড় অক্ষমতা হলো অন্যের সাথে ব্যবহার। আপনি অদক্ষতা সহ্য করতে পারেন না, যারা আপনার চোখে-চোখ রাখতে পারে না তাদের আপনি খুব নিচু রূপে দেখেন। যাদের আপনি সমর্থন করেন না তাদের প্রতি একটু বেশি দয়াবান ও সহিষ্ণু হওয়া খুব কঠিন নয়। যেকোনো মূল্যেই এটা খুব ভালো প্রচেষ্টা হতে পারে।আপনি মৌলিক চিন্তা-ভাবনার অধিকারী। এই চিন্তা-ভাবনা ভিন্ন-ভিন্ন ভাবে প্রকাশ পাই। আপনি নতুন কিছু পদ্ধতিও আবিষ্কার করেন। আপনি যাই চিন্তা করেন, সেটা দিয়ে পৃথিবীকে আপনি নতুন দিশা দেন।
Ab De Villiers এর জীবন শৈলির রাশিফল
বাচ্চারা আপনার লক্ষ্য তৈরী ও পূরণ করতে আপনাকে প্রবলভাবে প্রেরণা জাগাবে। তাদের ওপর দায়িত্ববোধ অনুভব করুন এবং তাদের কখনো ছোট করবেন না। এই প্রেরণাকে সম্পূর্ণভাবে কাজে লাগান তবে দায়িত্ব-পূরণের জন্য এমন কিছু করবেন না যেটা আপনার ভালো লাগে না, আপনি সেটাই করুন যেটা আপনি করতে চান।
খেলোয়াড়ী জীবন
ডি ভিলিয়ার্স ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে অত্যন্ত স্বল্প সময় নিয়ে ব্যাটিং করে থাকেন। ইতোমধ্যেই টেস্ট ক্রিকেটে ২১টি সেঞ্চুরি এবং ৩৬ অর্ধ-শতকের অধিকারী হয়েছেন। সবচেয়ে বেশি ৭৮ টেস্ট ইনিংস খেলে কোনরূপ শূন্য রান করেননি তিনি যা একটি রেকর্ডরূপে চিহ্নিত। অবশেষে নভেম্বর, ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে টেস্টে অংশ নিয়ে তার এ রেকর্ডটি ভেঙ্গে যায়।
২০১১-১২ দক্ষিণ আফ্রিকার গ্রীষ্মকালে সফরকারী অস্ট্রেলিয়া ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিজেকে মেলে ধরেন ডি ভিলিয়ার্স। তৃতীয় ও শেষ টেস্টে অপরাজিত ১৬৫* রান করে দলকে সিরিজ জেতাতে সহায়তা করেন। ১১৭.৬৬ গড়ে ৩৫৩ রান করে ম্যান অব দ্য সিরিজের পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি। তারপর তিনি একদিনের আন্তর্জাতিক দলের অধিনায়ক হিসেবে নিযুক্ত হন। ১১ জানুয়ারি, ২০১২ সালে প্রথম খেলায় অধিনায়কের দায়িত্ব নিয়ে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট ইতিহাসে সর্বাপেক্ষা শোচনীয় পরাজয়। পার্লে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকা ২৫৮ রানের ব্যবধানে জয়ী হয় যা দু'টি টেস্টভূক্ত দলের মধ্যকার সর্বাপেক্ষা বৃহৎ ব্যবধানের জয়। ওডিআই সিরিজ জয়সহ ডি ভিলিয়ার্স ব্যক্তিগত নৈপুণ্যও প্রদর্শন করেন। ১০৯.৬৬ গড়ে ৩২৯ করে ম্যান অব দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন। এ রানের মধ্যে জোহেন্সবার্গে অনুষ্ঠিত ৫ম ও চূড়ান্ত খেলায় অপরাজিত ১২৫* রান করেছিলেন। ২৩ মে ২০১৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার এই ডানহাতি ব্যাটসম্যান অবসরের ঘোষণা দেন।
এবি ডি ভিলিয়ার্সঃ একুশ শতকের সেরা এন্টারটেইনার
সম্প্রতি মাত্র ৩৪ বছর বয়সে সব ধরনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলে দিয়েছেন 'মিস্টার থ্রি সিক্সটি ডিগ্রি' খ্যাত প্রোটিয়া ব্যাটিং জিনিয়াস, এবি ডি ভিলিয়ার্স। তবে একেবারে ক্রিকেট ছাড়ছেন না তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকার ঘরোয়া ক্রিকেটে আরও কিছুদিন খেলা চালিয়ে যাওয়া ইচ্ছা আছে তাঁর।
বিনা মেঘে বজ্রপাতের মত হঠাত করেই এসেছিল ঘোষণাটা। এমন কিছু যে ঘটতে পারে সেটা ঘুণাক্ষরেও কল্পনা করতে পারেননি কেউ। মাত্র এক বছর পরই ইংল্যান্ডের মাটিতে বসতে যাচ্ছে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ১২তম আসর। অথচ সেই বিশ্বকাপে এবি থাকছেন না! সাধারণ ক্রিকেটপ্রেমীদের কাছে বিষয়টা মেনে নেওয়া খুবই কষ্টকর। সবচেয়ে বড় আক্ষেপ এটাই যে, দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে একটা বৈশ্বিক টুর্নামেন্টের শিরোপা জেতার আজন্ম লালিত স্বপ্নটা তাঁর অপূর্ণই থেকে গেল!
এবি ডি ভিলিয়ার্সকে মনে করা হয় অাধুনিক ক্রিকেটের গ্রেটদের একজন; তাঁর প্রজন্মের অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান তিনি। এই সময়ের সবচাইতে কমপ্লিট ও ভার্সেটাইল ব্যাটসম্যান বললেও বোধ হয় একটুও বাড়িয়ে বলা হবে না। দক্ষিন আফ্রিকার ক্রিকেট ইতিহাসের সর্বকালের সেরা রান সংগ্রাহকদের একজন; যাকে 'সর্বকালের সেরা'দের কাতারেও রাখেন অনেকেই, ক্রিকেট বিশ্বে যিনি পরিচিতি পেয়েছেন মিঃ ৩৬০ ডিগ্রী কিংবা সুপারম্যান নামে; সেই আব্রাহাম বেঞ্জামিন ডি ভিলিয়ার্সকে নিয়েই সাজানো হয়েছে আজকের পর্বটি।
ওয়ানডে ক্রিকেটের দ্রুততম শতক, অর্ধশতক ও দেড়শ রানের মালিক ডি ভিলিয়ার্স ছিলেন একজন সত্যিকারের জাত ম্যাচ উইনার। তাঁর ছিল যেকোন পরিস্থিতিতে একা হাতে ম্যাচ জেতানোর অতিমানবীয় ক্ষমতা। ইনোভেটিভ স্ট্রোকপ্লে, ক্লিন হিটিং এবিলিটি, ভয়ডরহীন মানসিকতা, আগ্রাসনের সাথে টেম্পারমেন্টের নিখুঁত কম্বিনেশন তাঁকে করে তুলেছিল সবার চেয়ে আলাদা।
ক্রিকইনফোর এক আর্টিকেলে ডি ভিলিয়ার্স সম্পর্কে লিখেছিল, "The sound of de Villiers' bat is so crisp, the contact so pure, the movement so economical, the shots taking on an aura of inevitability."
পেস ও স্পিনের বিপক্ষে সমান স্বচ্ছন্দ, ডানহাতি এই ব্যাটিং জিনিয়াসের উদ্ভাবনী শটের রেঞ্জ এতই বিস্তৃত যে উনি খেলেন নি এমন কোন শট বোধ হয় এখনও আবিষ্কৃতই হয় নি। ফিল্ডারদের দর্শক বানিয়ে অবিশ্বাস্য দক্ষতায় যেকোন বলকে পাঠিয়ে দিতে পারতেন মাঠের যেকোন প্রান্তে। 'মিঃ থ্রি সিক্সটি ডিগ্রী' তো আর লোকে এমনি এমনি বলে না তাঁকে! এবির ব্যাটিং স্টাইলকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছিল তাঁর হাই ব্যাকলিফট, রিদমিক ব্যাট সুইং এবং দৃষ্টিনন্দন ফলোথ্রু।
প্রতিটি বলের জন্য ডি ভিলিয়ার্সের ছিল অন্তত তিন চার রকমের ইম্প্রোভাইজিং স্ট্রোক খেলার অপশন! এর পেছনে রহস্য হল পিচ ও কন্ডিশন অনুযায়ী তাঁর টেকনিক্যালি এডাপ্ট করার ক্ষমতা, সাবলীল ফুট মুভমেন্ট, ডেপথ অফ দ্য ক্রিজের সুনিপুণ ব্যবহার, দ্রুত বলের লেংথ রিড করতে পারার ক্ষমতা, চমৎকার হ্যান্ড আই কো-অর্ডিনেশন, মেন্টাল স্ট্যাবিলিটি এবং নিজের সামর্থ্যের ওপর প্রবল আত্মবিশ্বাস। পাশাপাশি রানিং বিট্যুইন দ্য উইকেটেও ছিলেন অসাধারণ।
ক্রিকেট বিশ্বকাপ
৭ জানুয়ারি, ২০১৫ তারিখে ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা কর্তৃপক্ষ ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের জন্য তাদের পরিচালনাধীন দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের ১৫-সদস্যের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করে। প্রতিযোগিতায় ভিলিয়ার্সকে অধিনায়কত্ব প্রদান করা হয়।
মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত গ্রুপ-পর্বের দ্বিতীয় খেলায় ভারত দলের বিপক্ষে তাদের ক্রিকেট বিশ্বকাপের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পরাজিত হয় তার দল। এছাড়াও দলের ধীরগতিতে বোলিংয়ের কারণে তাকে ম্যাচ ফি’র ২০% জরিমানা করা হয়। অন্যান্য খেলোয়াড়দেরকে একই কারণে ম্যাচ ফি’র ২০% জরিমানা করা হয়।
২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ তারিখে গ্রুপ পর্বের তৃতীয় খেলায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিপক্ষে তার অসাধারণ ক্রীড়ানৈপুণ্যে দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪০৮/৫ সংগ্রহ করে। সিডনিতে অনুষ্ঠিত খেলায় তিনি একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্রুততম ১৫০ রান সংগ্রহ করেন মাত্র ৬৪ বল মোকাবেলা করে।এছাড়াও তার এ সংগ্রহটি বিশ্বকাপের ইতিহাসে দ্বিতীয় দ্রুততম সেঞ্চুরি। এরফলে একদিনের আন্তর্জাতিকের ইতিহাসে দ্রুততম ৫০, ১০০ ও ১৫০ রান করেন। শেষ ৫ ওভারে তিনি ৭৩ রান তোলেন যা এ সময়ের যে-কোন ব্যাটসম্যানের মধ্যে সর্বাধিক। তার দল ২৫৭ রানের বিশাল ব্যবধানে জয়ী হয়ে ২০০৭ সালে বারমুদার বিপক্ষে জয়ী ভারত দলের সমকক্ষ হয়। ৬৬ বলে তিনি অপরাজিত ১৬২* করে ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।
১২ মার্চ, ২০১৫ তারিখে ওয়েলিংটনের ওয়েলিংটন রিজিওন্যাল স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত গ্রুপ পর্বের শেষ খেলায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষেও নিজের ক্রীড়াশৈলী অব্যাহত রাখেন। ৮২ বলে ৯৯ রান করে দলের পক্ষে সর্বোচ্চ রান করেন ও দলকে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৩৪১/৬ নিয়ে যান। খেলায় তিনি যে-কোন বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় সর্বাধিক ২০ ছক্কা মেরে রেকর্ড গড়েন। এছাড়াও সকল বিশ্বকাপে সর্বাধিক ছক্কা (৩৬) হাঁকান তিনি। পরবর্তীতে বোলিং করতে এসে ৩ ওভারে ২/১৫ লাভ করেন। এরফলে দক্ষিণ আফ্রিকা ১৪৬ রানের বিরাট ব্যবধানে জয়ী হয় ও কোয়ার্টার ফাইনালে উন্নীত হয়। এ খেলায় তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন।
তার নেতৃত্বে দক্ষিণ আফ্রিকা শ্রীলঙ্কাকে কোয়ার্টার-ফাইনালে পরাজিত করলেও সেমি-ফাইনালে নিউজিল্যান্ডের কাছে পরাভূত হয়। এরফলে দক্ষিণ আফ্রিকা দল বিশ্বকাপের সবগুলো সেমি-ফাইনালে চতুর্থবারের মতো পরাজয়বরণ করে। পুরো প্রতিযোগিতায় ১ সেঞ্চুরি ও ৩ হাফ-সেঞ্চুরিতে ৯৬.৪০ গড়ে ৪৮২ রান করে তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী হন।
আন্তর্জাতিক তথ্য | |
---|---|
জাতীয় দল |
|
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ২৯৬) |
১৭ ডিসেম্বর ২০০৪ বনাম ইংল্যান্ড |
শেষ টেস্ট | ২২ জানুয়ারি ২০১৬ বনাম ইংল্যান্ড |
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৭৮) |
২ ফেব্রুয়ারি ২০০৫ বনাম ইংল্যান্ড |
শেষ ওডিআই | ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ বনাম শ্রীলঙ্কা |
ওডিআই শার্ট নং | ১৭ |
টি২০আই অভিষেক | ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৬ বনাম অস্ট্রেলিয়া |
শেষ টি২০আই | ৪ এপ্রিল ২০১৫ বনাম ইংল্যান্ড |
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ২২ অক্টোবর ২০১৭
|
sourse: cricfrenzy: celebrity: wikipedia
What's Your Reaction?






