প্যাট কামিন্স এর জীবনী | Biography of Pat Cummins

প্যাট কামিন্স এর জীবনী | Biography of Pat Cummins

May 23, 2025 - 12:36
May 30, 2025 - 00:00
 0  1
প্যাট কামিন্স এর জীবনী | Biography of Pat Cummins

ব্যক্তিগত তথ্য

পূর্ণ নাম

প্যাট জেমস কামিন্স

জন্ম

৮ মে ১৯৯৩ (বয়স ৩২) সিডনি, অস্ট্রেলিয়া

ডাকনাম

কাম্মো

উচ্চতা

১৯২সেমি (৬ ফুট ৩.৫ ইঞ্চি) 

ব্যাটিংয়ের ধরন

ডানহাতি ব্যাটসম্যান

বোলিংয়ের ধরন

ডানহাতি ফাস্ট বোলার

ভূমিকা

বোলার

আন্তর্জাতিক তথ্য

জাতীয় দল

  • অস্ট্রেলিয়া

টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৪২৩)

১৭ নভেম্বর ২০১১ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা

শেষ টেস্ট

২৮ জুলাই ২০২৩ বনাম ইংল্যান্ড

ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৮৯)

১৯ অক্টোবর ২০১১ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা

শেষ ওডিআই

১৯ নভেম্বর ২০২৩ বনাম ভারত

ওডিআই শার্ট নং

৩০

টি২০আই অভিষেক (ক্যাপ ৫১)

১৩ অক্টোবর ২০১১ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা

শেষ টি২০আই

৪ নভেম্বর ২০২২ বনাম আফগানিস্তান

টি২০আই শার্ট নং

৩০

প্যাট কামিন্স, নতুন অজি নেতা

প্যাট্রিক জেমস কামিন্স

 (ইংরেজি: Patrick James Cummins); জন্ম: ৮ মে ১৯৯৩) হলেন একজন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার। একজন ফাস্ট বোলার হিসেবে ১৮ বছর বয়সে তার টেস্টে অভিষেক হয় এবং নিউ সাউথ ওয়েলসের হয়ে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলে থাকেন। কামিন্স এমন একজন ফাস্ট বোলার যিনি নিয়মিত দ্রুত গতিতে ১৪৫ কিমি/ঘঃ বল করতে পারেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি ১টি মাত্র আন্তর্জাতিক টেস্ট ক্রিকেট খেলেছেন। কিন্তু খেলার ফলাফল ছিল অসাধারন। ৭টি উইকেট তিনি একাই নিয়ে নেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ক্যারিয়ার

  • টেস্ট অভিষেক: ১৭ নভেম্বর ২০১১, দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে। মাত্র ১৮ বছর বয়সে অভিষেক করলেও, হিল ইনজুরির কারণে পরবর্তী মৌসুমে খেলতে পারেননি ।

  • ওয়ানডে অভিষেক: ১৯ অক্টোবর ২০১১, দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে।

  • টি২০ অভিষেক: ১৩ অক্টোবর ২০১১, দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ।

কামিন্সের ক্যারিয়ার ইনজুরির কারণে প্রাথমিকভাবে বাধাগ্রস্ত হলেও, তিনি ফিরে এসে অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম সেরা ফাস্ট বোলার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।

রাঁচিতে ৩/৩৭

২০১৮-১৯ অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের ভারত সফর এ রাঁচি একদিবসীয়তে তিনি ৩টি উইকেট নেন। তার একটি উইকেট রোহিত শর্মা-র। সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম জয়টি আসে এই ম্যাচে। গোটা সিরিজ অস্ট্রেলিয়া জেতে ৩-২ ব্যাবধানে।

ব্যক্তিগত জীবন

কামিংস তার দুই ভাই এবং দুই বোনের সঙ্গে নীল পর্বতমালার মাউন্ট রিভারভিউয়ে বড় হয়েছেন। তিনি সেন্ট পল গ্র্যামার স্কুলে পড়াশোনা করেন, এবং এলিট ক্রীড়াবিদ প্রোগ্রাম স্কলার এন্ড টেকনোলজি ও সিডনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাচেলর বিজনেস এর ছাত্র।  ছোট বেলা থেকে তিনি ব্রেট লি খেলাকে অত্যন্ত ভালবাসতেন; যার সাথে তিনি পরবর্তীতে সংক্ষিপ্তভাবে দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছেন।

Pat Cummins এর চরিত্রের রাশিফল

আপনি এমন একজন যে সুখ-সাচ্ছন্দকে সব থেকে আগে রাখে। যদিও এটার মানে এই নই যে আপনি এই সবের জন্য নিজের কর্তব্যকে উপেক্ষা করেন। বরঞ্চ আপনি প্রচুর কাজ আর সংগ্রাম করেন, কারণ আপনি জানেন শুধু মাত্র শ্রমের দ্বারাই নিজের সন্তোষজনক জায়গায় পৌছানো সম্ভব।আপনি একা থাকতে কখনই পছন্দ করেন না, বরঞ্চ একা থাকলে আপনি কষ্টই পান।

অতএব আপনি বন্ধুত্বর খোঁজ করুন আর সেটাকে মূল্য দিন।আপনি সক্ষম আর কর্মকুশলতা পছন্দ করেন। তবু আগে এগোনোর ক্ষেত্রে আর বিরোধীদের সামনা করতে একটু ইতস্তত বোধ করেন। আর্থিক বিষয়ে আপনি খুব বুদ্ধিমান।যদিও আপনি পুরনো জিনিসের তারিফ করেন তবু নতুন জিনিসকে সঠিক ভাবে পরখ করুন। আপনি সাতিশয় ভালো মনের মানুষ এবং শিশুদের খুব ভালবাসেন বলেই পরিচিত।

Pat Cummins এর সুখ ও সাচ্ছন্দের রাশিফল

আপনি খুবই পরিশ্রমী এবং তীখ্ন বুদ্ধির অধিকারী এবং আপনি যা অর্জন করতে চান তার জন্য আপনি কঠোর পরিশ্রম করতে পারেন এবং অবশেষে তা লাভ করেন। আপনার তাত্ক্ষণিক জ্ঞান আপনাকে আপনার ক্ষত্রে সবচেয়ে আগে এগিয়ে রাখবে এবং কঠোর পরিশ্রমের কারণেই আপনি বিষয়টিকে অন্তিম পরিণামে পরিণত করবেন। আপনি শাস্ত্র পাঠে আগ্রহী হবেন এবং জীবনের সত্যতা সম্পর্কিত বিষয়গুলির প্রতি আপনার রুচি বোধ থাকবে। আপনি নিজের জীবনে সব সুখ অর্জন করতে চান এবং তার জন্য প্রজনয়ীও কার্য সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকবে, এই কারণে আপনি শিক্ষা লাভের দিকে বিশেষ ভাবে নজর দেবেন এবং জীবনে কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের সাথে এগিয়ে যাবেন।

আপনার মেজাজ বা রাগের ওপর আপনার নিয়ন্ত্রণ রাখা উচিত, কারণ এটি আপনার শিক্ষা লাভের রাস্তাকে বিঘ্ন করতে পারে এবং পড়াশোনায় একাগ্রতা হ্রাস করতে পারে। যাইহোক, আপনার ধারালো বুদ্ধি সর্বদা শীর্ষে রাখবে।আপনার চিন্তা-ভাবনা আর অনুভূতির মধ্যে একটা মিল লক্ষ্য করা যায়,যা আপনাকে বাস্তব সম্বন্ধে সঠিক উপলব্ধি প্রদান করে। আপনি খুবই বাস্তবিক, নিজেকে বুঝতে সক্ষম, এবং আপনার মনের মধ্যে যা থাকে সেটাকে সুকৌশলে বলেন। আপনার ভেতরের সন্তুষ্টির জন্য আপনার সহজাত স্বভাব বাধা দিলে সেটাকে আপনি দেখতে সক্ষম এবং সেটাকে বলতেও সক্ষম।যদিও তুচ্ছ ব্যাপারে আপনার চিন্তা করার ঝোঁক আছে,পরচর্চাতেও আপনার ঝোঁক আছে এবং নিজের ব্যাপারেও সমানভাবে সমালোচনামূলক হন যেমন আপনি অন্যের ব্যাপারে হন।

Pat Cummins এর জীবন শৈলির রাশিফল

আপনি জানাতে পছন্দ করেন, এবং যখন অন্যেরা নজর দেই তখন একটি ভালো কাজ করতে উত্সাহিত হন। যদি আপনি কোনো মঞ্চে উপস্থিত হন তো কম দর্শকের থেকে বেশি দর্শকের কাছে আপনি ভালো কাজ করতে পারেন।

তবে সবাই পোকোকের মতো কামিন্সের এমন প্রশংসা করেন না। যে কারণে পোকোক কামিন্সকে তাঁদের ‘সময়ের নেতা’ বলছেন, সে কারণেই অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ককে সমালোচনাও শুনতে হয় অনেক। সে ‘সমালোচনা’ মাঠের বাইরে তাঁর কর্মকাণ্ডের কারণে। কী সেই কর্মকাণ্ড? কামিন্স পরিবেশবাদী একজন, জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে বেশ সরব। তাঁর সমালোচকেরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন নামও দিয়েছেন তাঁকে। তাঁকে ডাকা হয়েছে ‘অতি বামপন্থী’, ‘জলবায়ু ভাঁড়’, ‘ক্যাপ্টেন ওক (কোনো বৈষম্য বা কুসংস্কারবিরোধী কেউ)’ এমন সব নামে।

সেই সব সমালোচকের মতে, কামিন্সের কর্মকাণ্ড সীমাবদ্ধ থাকা উচিত ক্রিকেটেই, অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট দলের অধিনায়ক হিসেবে তিনি হবেন অরাজনৈতিক। কিন্তু কামিন্স আরেকবার বললেন, কিছু ব্যাপারে নিজের মনোভাব প্রকাশে বিরত থাকবেন না তিনি, পিছপা হবেন না নিজের মত তুলে ধরতেও।

এবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অস্ট্রেলিয়ার ৩০ বছর বয়সী অধিনায়ক এসব সমালোচনা প্রসঙ্গে সম্প্রতি বলেছেন, ‘অবশ্যই এগুলো আপনাকে থামতে বাধ্য করবে, এরপর ভাবাবে—আপনি যা করছেন, যেভাবে করছেন, সেটিই ঠিক পন্থা কি না। হয়তো এটি আপনাকে বদলে দেবে অথবা আমার সঙ্গে যা হয়েছে, এর মাধ্যমে আমার দৃষ্টিভঙ্গি আরও সুদৃঢ় হয়েছে যে এগুলো ভালো দিক।’

এরপর তিনি বলেন, ‘জানেন তো, যদি এ ব্যাপারে শক্ত না থাকি, একটা উচ্চকিত কিন্তু ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর সঙ্গে মিলিয়ে যাই, তাহলে সেটি ভালো কিছু হবে না।’

পোকোকের সঙ্গে পরিবেশ আন্দোলনে কাজ করেছেন কামিন্স। তাঁর প্রশংসাকে তিনি কীভাবে দেখেন, সে সম্পর্কে তেমন কিছু বলতে চাননি। তবে কামিন্স জানেন, অতীতের কোনো অস্ট্রেলিয়া অধিনায়কের চেয়ে তিনি আলাদা। তাঁর মতে, ‘প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনি পৃথিবীকে ভিন্নচোখে দেখতে শুরু করবেন, নিজের কথা ভাববেন। অধিনায়ক হিসেবে আপনার প্রভাব হয়তো আরও বাড়বে। আপনি জনগণের চোখে বেশি করে পড়বেন। তবে এগুলো আসলে নতুন কিছু নয়।’

নতুন না হলেও পার্থক্য তো আছেই। কামিন্স বলেন, ‘আমার মনে হয় পৃথিবীতে সব সময়ই কিছু না কিছু ছিল। হয়তো ২০, ৩০, ৪০ বছর আগে যেভাবে দেখা হতো, এখন ভিন্নভাবে দেখা হচ্ছে।’
কামিন্স করতে চান ভিন্ন কিছুই। এর আগে ‘ব্ল্যাক লাইভস ম্যাটার’ আন্দোলনের সময় এর পক্ষে কথা বলেছেন, হাঁটু গেড়ে একাত্মতাও প্রকাশ করেছে তাঁর দল। একসময় ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম স্পনসর ছিল আলিন্টা এনার্জি, যে কোম্পানির সঙ্গে নৈতিক দিক দিয়ে সম্পর্ক থাকা উচিত নয় তাদের—এমন কথাও বলেছিলেন কামিন্স।

এরপর দুই পক্ষের চুক্তি নবায়নও করা হয়নি, যদিও তাতে কামিন্সের মন্তব্যের কোনো প্রভাব নেই বলে জানানো হয়েছিল দুই পক্ষ থেকেই। অবশ্য কামিন্স ‘ক্রিকেট ফর ক্লাইমেট’ নামের সংস্থার সঙ্গে কাজ করেন, যারা স্থানীয় ক্লাবগুলোয় সোলার প্যানেল বসানোর উদ্যোগ নিয়েছে।

মাঠের বাইরে এমন কাজ কামিন্সকে প্রশংসার সঙ্গে সমালোচনাও এনে দিয়েছে। মাঠেও তাঁকে নিয়ে ছিল সমালোচনা। কোনো ফাস্ট বোলারের অস্ট্রেলিয়া দলের অধিনায়ক হওয়া উচিত নয়, জাস্টিন ল্যাঙ্গারকে সরাতে ‘আন্দোলনে তিনি নেতৃত্ব দিয়েছেন’—এমন অনেক কথাই প্রচলিত আছে।

দিন শেষে সমালোচনা তো ছুঁয়ে যাবেই। কামিন্সকেও যায়। কীভাবে সেগুলো সামলান, সিডনি মর্নিং হেরাল্ডকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সম্প্রতি তিনি বলেন, ‘মাঝেমধ্যে এগুলো খুবই হতাশার। মনে হবে যে গিয়ে ব্যাখ্যা করি, কেন ওই কাজটি করেছি। তবে প্রতিবার যদি এমন করতে চান, তাহলে আসলে দিনে এক মিনিটও অবশিষ্ট থাকবে না আপনার!’

অবশ্য টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ও বিশ্বকাপ জয়, ইংল্যান্ডের মাটিতে অ্যাশেজ ড্র করা—কোনো অধিনায়কের এক ক্যারিয়ারের অর্জন মাস ছয়েকের মধ্যেই পাওয়া হয়ে গেছে কামিন্সের। অন্তত অধিনায়ক কামিন্সকে ঘিরে যে সংশয় বা সমালোচনা, তার অনেকটাই যে মিলিয়ে গেছে, সেটি নিশ্চিতই।

তবে সবই পাওয়া হয়ে গেছে, তা তো নয়। রাজনীতিতে কি কিছু পাওয়ার আছে তাঁর? ক্যারিয়ার শেষে পোকোকের পথ অনুসরণ করে রাজনীতিতে আসার কোনো পরিকল্পনা আছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে হাসতে হাসতে কামিন্স বলেন, ‘আহ, আপনি হয়তো কখনোই একেবারেই কোনো কিছুকে না করে দেবেন না। কিন্তু সম্ভবত না (আসব না)। আমি এটা ডেভিড ও অন্য অনেকের ওপরই ছেড়ে দিতে চাই।’

অবশ্য কামিন্স কেন একজন ক্রিকেট অধিনায়ক হয়েও এতটা ‘সচেতন’ ক্রিকেটের বাইরের ব্যাপারেও, সে প্রসঙ্গে পরিবারকে নিয়ে বলা তাঁর কথাটি প্রাসঙ্গিক হতে পারে, ‘মা ও বাবা আমাদের সব সময়ই মনে করিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতেন, এ দেশে বাস করতে পারাটা, যে সুযোগ–সুবিধা পাই, সেগুলো পাওয়াটা কতটা ভাগ্যের ব্যাপার। কিন্তু এটাও বলতেন, আমরা কতটা ক্ষুদ্র, বিশাল একটা পৃথিবীর কত ছোট অংশ। তাঁরা নিশ্চিত করতে চাইতেন, যাতে আমরা চোখ খোলা রাখি।’

এ বছর যে শুধু সাফল্যেই কেটেছে কামিন্সের, তা নয়। গত মার্চে মাকে হারিয়েছেন। তবে কামিন্স প্রতিদিনই ভাবেন তাঁর কথা, ‘তিনি এ বছরের আগে অনেক সাফল্যই দেখেছেন, আমি যা, সেটির বিশাল অংশজুড়ে আছেন তিনি। আমি নিশ্চিত যে তিনি (বিশ্বকাপ জিততে দেখে) গর্বিত হতেন।’

সমালোচকেরাও এবার তাঁকে নিয়ে গর্বিত হতে পারছেন কি না, সেটি বোঝা কঠিনই। তবে তাতে যে কামিন্সের বয়েই গেছে, সেটিও নিশ্চিতই।

ডেভিড পোকোকের মতে, প্যাট কামিন্স ‘আমাদের সময়ের নেতা’, ‘অস্ট্রেলিয়ানদের যাঁকে নিয়ে বাড়তি গর্ব অনুভব করা উচিত’।

কামিন্স অস্ট্রেলিয়াকে বিশ্বকাপ জিতিয়েছেন, সাফল্যের দিক দিয়ে দারুণ একটি বছর কাটিয়েছেন। তবে পোকোকের পরিচয়টা জানা থাকলে কামিন্সকে নিয়ে করা তাঁর প্রশংসা অন্য একটি মাত্রা পায়।

পোকোক সাবেক রাগবি খেলোয়াড়। অবসর নেওয়ার পর যোগ দিয়েছেন রাজনীতিতে, ইতিহাস গড়ে হয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার স্বতন্ত্র একজন সিনেট সদস্য। ফলে অস্ট্রলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কামিন্সকে নিয়ে করা পোকোকের প্রশংসা যে শুধুই ক্রিকেট ঘিরে নয়, সেটি অনুমান করাই যায়। তাতেই বেরিয়ে আসে কামিন্সের আরেকটি দিক।

sourse :  khela71  ,,, prothomalo  ...celebrity  .. wikipedia 

What's Your Reaction?

Like Like 0
Dislike Dislike 0
Love Love 0
Funny Funny 0
Angry Angry 0
Sad Sad 0
Wow Wow 0