জো বার্নস এর জীবনী | Biography of Joe Burns (cricketer)
জো বার্নস এর জীবনী | Biography of Joe Burns (cricketer)

ব্যক্তিগত তথ্য |
|
---|---|
পূর্ণ নাম |
জোসেফ অ্যান্থনি বার্নস
|
জন্ম |
৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৯ হারস্টোন, কুইন্সল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া |
উচ্চতা |
১.৮২ মিটার (৬ ফুট ০ ইঞ্চি) |
ব্যাটিংয়ের ধরন |
ডানহাতি |
বোলিংয়ের ধরন |
ডানহাতি মিডিয়াম |
ভূমিকা |
ব্যাটসম্যান |
ঘরোয়া দলের তথ্য |
|
বছর |
দল |
২০১১-বর্তমান |
কুইন্সল্যান্ড (জার্সি নং ৬২) |
২০১২-বর্তমান |
ব্রিসবেন হিট (জার্সি নং ৬২) |
২০১৩ |
লিচেস্টারশায়ার (জার্সি নং ৬২) |
ইতালির হয়ে খেলার সিদ্ধান্ত নিলেন অস্ট্রেলিয়ার বার্নস
জোসেফ অ্যান্থনি জো বার্নস
(জন্ম: ৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৮৯) কুইন্সল্যান্ডের হারস্টোনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য হিসেবে তিনি ডানহাতে ব্যাটিং করে থাকেন। তারপূর্বে অস্ট্রেলিয়া এ-দলের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন।
জো বার্নস ঘরোয়া ক্রিকেটে কুইন্সল্যান্ড ক্রিকেট দল ও টুয়েন্টি২০ খেলাগুলোয় ব্রিসবেন হিটের পক্ষে খেলছেন। এছাড়াও, ইংল্যান্ডের কাউন্টি ক্রিকেটে লিচেস্টারশায়ার দলের সদস্য তিনি।
প্রারম্ভিক জীবন
ফেব্রুয়ারি, ২০১১ সালে শেফিল্ড শিল্ডে অভিষেক খেলাতেই দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১৪০ রান সংগ্রহ করে ব্যতিক্রমধর্মী সূচনা করেন। পরের মৌসুমেই অস্ট্রেলিয়ার প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রানের ইনিংস খেলে তার ক্রিকেট দক্ষতা প্রদর্শন করতে থাকেন। এরফলে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে অংশ নেয়ার জন্য অস্ট্রেলিয়া এ-দলের সদস্য মনোনীত করা হয়। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে একদিনের খেলায় তিনি ১১৪ রান তোলেন। ঐ বছরে তিনি বর্ষসেরা ব্র্যাডম্যান যুব ক্রিকেটার পুরস্কারের জন্য মনোনীত হন।অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে তিনি তার ব্যাটিংশৈলী চালিয়ে যেতে থাকেন ও ব্রিসবেন হিটের পক্ষে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ২০১২-১৩ মৌসুমে বিগ ব্যাশ লিগের চূড়ান্ত খেলায় পার্থ স্কর্চার্সের বিপক্ষে শিরোপা লাভে সহায়তাকারী অন্যতম খেলোয়াড়ের মর্যাদা পান।
তার এ আশানুরূপ ফলাফলে ২০১৩ সালের কাউন্টি মৌসুমে বিদেশী খেলোয়াড় রামনরেশ সারওয়ানের পরিবর্তে লিচেস্টারশায়ার কর্তৃপক্ষ তাকে মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত দলে অন্তর্ভুক্ত করে। কিন্তু জুলাইয়ে তার উরুর আঘাতপ্রাপ্তির ফলে ইংল্যান্ড থেকে ফিরে আসতে বাধ্য হন ও স্বদেশে কুইন্সল্যান্ডে ফিরে আসেন।
খেলোয়াড়ী জীবন
জো বার্নসের বাবা-মা দুজনেই স্কুলশিক্ষক ছিলেন। শৈশবে তিনি ভালো ক্রিকেট খেললেও তিনি কোনো বিস্ময় বালক (prodigy) ছিলেন না। নিজেই এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “আমি বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করেছিলাম এই ভেবে যে ব্যবসায়িক কোনো চাকরি করব। আমি কখনোই পেশাদার ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে খেলিনি... কিন্তু কয়েকটা রান করলাম, এরপর ধাপে ধাপে উপরের স্তরে উঠতে লাগলাম, আর এরপর থেকেই সবকিছু খুব দ্রুত ঘটে গেল।”
বার্নস ব্রিসবেনের উত্তরের উপশহরগুলোতে বেড়ে ওঠেন এবং নাজি কলেজে পড়াশোনা করেন। ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৪ তারিখে মেলবোর্নে অবস্থিত মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে শুরু হওয়া বক্সিং ডে টেস্টে সফরকারী ভারতের বিপক্ষে অংশ নেয়ার জন্য তাকে অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আঘাতপ্রাপ্ত অল-রাউন্ডার মিচেল মার্শের পরিবর্তে তার এ টেস্ট অভিষেক ঘটে। দলনায়ক মাইকেল ক্লার্কের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, তিনি ৬ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন।[৫] প্রথম ইনিংসে শন মার্শের (১৮৪/৪) পতনের পর তিনি ২৭ বলে ১৩ রান সংগ্রহ করেন যাতে দু'টি চারের মার ছিল। ডানহাতি ফাস্ট বোলার উমেশ যাদবের বলে উইকেটের পিছনে ভারতীয় অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি'র হাতে ধরা পড়েন তিনি।
সবশেষ সাদা পোষাকে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে জো বার্নস খেলেছেন ২০২০ সালে। অজিদের হয়ে খেলা তার ২৩ টেস্টের ক্যারিয়ারে আর কিছু যোগ করার সুযোগ থাকছে না। ডানহাতি এই ব্যাটার ইতালির হয়ে খেলার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসেই তার ভাইয়ের মৃত্যু হয়। ভাইকে শ্রদ্ধা জানিয়েই ইতালির হয়ে খেলতে চান ৩৪ বছর বয়সী বার্নস।
অস্ট্রেলিয়ার ঘরোয়া ক্রিকেটে তিনি খেলেছেন কুইন্সল্যান্ডের হয়ে। গত মৌসুমে দল থেকে বাদ পড়ে যান তিনি। আর চলতি ২০২৪-২৫ মৌসুমে দলটির কেন্দ্রীয় চুক্তিতে জায়গা হয়নি তার। পাশাপাশি বিগ ব্যাশেও কোন দলের সঙ্গে চুক্তি নেই সবশেষ মেলবোর্ন স্টার্সের হয়ে খেলা এই ক্রিকেটারের। এই টপ অর্ডার ব্যাটার তার মায়ের উত্তরাধিকার সূত্রে ইতালির হয়ে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছেন। ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সাব-রিজিওনাল কোয়ালিফায়ারে ইতালির স্কোয়াডে থাকবেন বার্নস। সেখানে তিনি পরবেন ৮৫ নাম্বার জার্সি।
যে সংখ্যা বেছে নেওয়ার পেছনে ভাই ডমিনিক বার্নসের স্মৃতিই কারণ, 'এটা শুধুই একটি নাম্বার নয় এবং এটা শুধুই একটি জার্সি নয়। এটা ওইসব মানুষদের জন্য যারা আমি জানি উপর থেকে গর্বভরে দেখবে। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে দুঃখজনকভাবে আমার ভাইয়ের মৃত্যু হয়। সবশেষ যে দলে খেলেছে সে, সেখানে তার নাম্বার ছিল ৮৫ (এবং তার জন্ম সাল)। তার সঙ্গে ছেলেবেলায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা খেলা এবং বন্ধন আমাকে খেলাটাকে ভালবাসতে শিখিয়েছে।'
নিজের ইনস্টাগ্রাম পেজে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে চারটি টেস্ট সেঞ্চুরি হাঁকানো বার্নস নতুন পরিচয়ে গর্ববোধ করার কথা জানিয়েছেন। এই ডানহাতি ব্যাটারের অস্ট্রেলিয়া ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাচ্ছে ২৩ টেস্ট ও ৬ ওয়ানডেতে। সাদা পোষাকে তিনি ৩৬.৬৭ গড়ে রান করেছেন ১৪৪২।
আগামী জুন মাসেই নতুন পথচলা শুরু হবে বার্নসের। ৯ জুন থেকে তাদের কোয়ালিফায়ার ম্যাচ শুরু হবে ইতালির রোমে। যেখানে বার্নস প্রতিপক্ষ হিসেবে নিজেদের গ্রুপে পাবেন ফ্রান্স, আইল অব ম্যান, লুক্সেমবার্গ ও তুর্কির দলকে
ঘরোয়া ও টি২০ ক্যারিয়ার
দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ফেব্রুয়ারি ২০১১ সালে শেফিল্ড শিল্ডে অভিষেক ম্যাচেই জো বার্নস ১৪০ রান করে ব্যতিক্রমধর্মী সূচনা করেন।
২০১১–১২ মৌসুমের শেফিল্ড শিল্ডে তিনি ৭৮১ রান করে অস্ট্রেলিয়ান প্রথম-শ্রেণির ক্রিকেটে পঞ্চম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হন। পরের মৌসুমে, ২০১২–১৩ মৌসুমে তিনি শেফিল্ড শিল্ডে আরও ৫৮৭ রান করেন।
এই ধারাবাহিক পারফরম্যান্সের ফলে ২০১৩ সালের শুরুতে তাকে ইংল্যান্ড সফররত দলের বিপক্ষে খেলতে অস্ট্রেলিয়া ‘এ’ দলে ডাক দেওয়া হয়। ঐ একদিনের ম্যাচে তিনি ১১৪ রানের একটি চমৎকার ইনিংস খেলেন। এর কিছুদিন আগেই তিনি "ব্র্যাডম্যান ইয়াং ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার" খেতাব অর্জন করেন।
অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে তিনি তার ভালো ফর্ম ধরে রাখেন এবং ২০১২–১৩ বিগ ব্যাশ লিগের ফাইনালে পার্থ স্কর্চার্সের বিপক্ষে ব্রিসবেন হিটের পক্ষে সর্বোচ্চ রান করে দলের জয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।
তার এই পারফরম্যান্স লেস্টারশায়ারের নজরে আসে, যারা তাকে ২০১৩ কাউন্টি মৌসুমে বিদেশি খেলোয়াড় রামনারেশ সারওয়ানের পরিবর্তে মে থেকে আগস্ট পর্যন্ত দলে অন্তর্ভুক্ত করে। তবে জুলাইয়ে উরুর চোটের কারণে তাকে ইংল্যান্ড থেকে ফিরে কুইন্সল্যান্ডে ফিরে আসতে হয়।
২০১৫ সালের ইংলিশ মৌসুমে তিনি মিডলসেক্স দলের অধিনায়ক অ্যাডাম ভোজেসের পরিবর্তে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেন।
ডিসেম্বর ২০১৭ সালে, বার্নস কুইন্সল্যান্ডের হয়ে দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ২০১৭–১৮ শেফিল্ড শিল্ডে তার প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারে প্রথম দ্বিশতক (ডাবল সেঞ্চুরি) করেন। মার্চ ২০১৮-তে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া তাকে "শেফিল্ড শিল্ড টিম অব দ্য ইয়ার"-এ অন্তর্ভুক্ত করে।
২০১৯ সালে তিনি ইংল্যান্ডের ২০১৯ কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশিপে খেলার জন্য ল্যাঙ্কাশায়ারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন, তবে মাত্র একটি ম্যাচ খেলে ব্যক্তিগত কারণে অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে আসেন।
এপ্রিল ২০২১ সালে, তাকে পাকিস্তান সুপার লিগ ২০২১-এর পুনঃনির্ধারিত ম্যাচগুলোতে অংশগ্রহণের জন্য লাহোর কালান্দার্স দলে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার
ডিসেম্বর ২০১৪ সালে অলরাউন্ডার মিচেল মার্শের চোটের কারণে জো বার্নসকে ভারতের বিপক্ষে মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে বক্সিং ডে টেস্টে অস্ট্রেলিয়া দলের হয়ে খেলার জন্য নির্বাচন করা হয়। তিনি ছয় নম্বরে ব্যাট করেন এবং ১৩ রান করার পর উমেশ যাদবের বলে উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন।
এরপর সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় টেস্টে তিনি দুটি অর্ধশতক (৫৮ ও ৬৬ রান) করেন।
নভেম্বর ২০১৫-তে গ্যাবায় নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে বার্নস তার প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি করেন। অফস্পিনার মার্ক ক্রেইগের টানা দুটি ছক্কা মেরে তিনি সেঞ্চুরি সম্পন্ন করেন।
২০১৫ সালের ২৭ আগস্ট, আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে স্টর্মন্ট, বেলফাস্টে অনুষ্ঠিত ম্যাচে তিনি অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ওয়ান ডে আন্তর্জাতিক (ODI) অভিষেক করেন এবং ঐ ম্যাচে অর্ধশতক করেন।
২০১৫–১৬ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ঘরোয়া ও বিদেশ সফরে তিনি আরও দুটি টেস্ট সেঞ্চুরি করেন। তবে ২০১৬ সালের দ্বিতীয়ার্ধে শ্রীলঙ্কা সফরে খারাপ পারফরম্যান্সের কারণে, নভেম্বরে হোবার্টে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্টের পর তিনি দল থেকে বাদ পড়েন।
পুনরায় ডাক পাওয়া
২৮ মার্চ ২০১৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের তৃতীয় টেস্টে বল টেম্পারিং কেলেঙ্কারির জেরে স্টিভ স্মিথ, ডেভিড ওয়ার্নার ও ক্যামেরন ব্যানক্রফটের নিষেধাজ্ঞার পর জরুরি ভিত্তিতে জো বার্নসকে টেস্ট দলে ফেরানো হয়।
ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজে তাকে আবারও দলে নেওয়া হয় এবং তিনি উভয় ম্যাচে ওপেনিং করেন। প্রথম ম্যাচে তিনি স্লিপ ফিল্ডারে ফিল্ডিং করে তিনটি ক্যাচ নেন। দ্বিতীয় ম্যাচে, ক্যানবেরায়, বার্নস তার চতুর্থ টেস্ট সেঞ্চুরি করেন—প্রথম ইনিংসে ১৮০ রান করেন।
জুন ২০১৯-এ জানা যায় যে, অক্টোবর ২০১৮ সালে ভাইরাল সংক্রমণের পর থেকে তিনি একটি ক্লান্তিজনিত (fatigue) রোগে ভুগছিলেন। তবে তিনি সুস্থ হয়ে ওঠেন এবং নভেম্বরে পাকিস্তানের বিপক্ষে হোম সিরিজে ফের দলে ডাক পান, যেখানে তিনি অস্ট্রেলিয়ার একমাত্র ইনিংসে ৯৭ রান করেন।
এরপর ডিসেম্বর ২০১৯ ও জানুয়ারি ২০২০-তে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজেও তিনি অংশ নেন এবং পার্থে প্রথম টেস্টে অর্ধশতক করেন। এপ্রিল ২০২০-তে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া তাকে ২০২০–২১ মৌসুমের জন্য কেন্দ্রীয় চুক্তিতে অন্তর্ভুক্ত করে।
ইতালিতে পরিবর্তন
মে ২০২৪ সালে জো বার্নস ঘোষণা করেন যে তিনি তার প্রয়াত ভাইয়ের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এখন থেকে ইতালির হয়ে প্রতিনিধিত্ব করবেন। মায়ের দিক থেকে ইতালির নাগরিকত্ব থাকায় তিনি ইতালির হয়ে খেলার যোগ্য। তিনি ২০২৬ আইসিসি পুরুষ টি২০ বিশ্বকাপের সাব-রিজিওনাল কোয়ালিফায়ারে ইতালি দলের সদস্য হিসেবে অংশ নেবেন। এছাড়া তিনি জানান, তিনি তার জার্সিতে ৮৫ নম্বরটি পরবেন—কারণ এটি তার ভাইয়ের শেষ খেলোয়াড়ি দলের নম্বর ছিল।
৮ জুন, ২০২৪ সালে তিনি ইতালির হয়ে লুক্সেমবার্গের বিপক্ষে টি২০ বিশ্বকাপ কোয়ালিফায়ারের অংশ হিসেবে অভিষেক করেন।
রিজিওনাল কোয়ালিফায়ার ‘এ’-এর ফাইনালে, বার্নস রোমানিয়ার বিপক্ষে ৫৫ বলে ১০৮ রান করে অপরাজিত সেঞ্চুরি করেন। এর ফলে ইতালি রিজিওনাল ফাইনালে কোয়ালিফাই করে।
খেলোয়াড়ী জীবনের সেরা ফলাফল
ব্যাটিং |
||||
---|---|---|---|---|
রান |
বিবরণ |
মাঠ | মৌসুম | |
এফসি | ১৮৩ |
কুইন্সল্যান্ড ব নিউ সাউথ ওয়েলস |
গাব্বা, ব্রিসবেন | ২০১৪ |
এলএ | ১১৫ |
সাউথ অস্ট্রেলিয়া ব কুইন্সল্যান্ড |
অ্যালান বর্ডার ফিল্ড, ব্রিসবেন | ২০১৪ |
টি২০ | ৮১* |
লিচেস্টারশায়ার ফক্সেস ব ডারহাম ডায়নামোস |
গ্রেস রোড, লিচেস্টার | ২০১৩ |
sourse: wikipedia .. .. bangla
What's Your Reaction?






