মাইকেল অ্যাথারটন এর জীবনী Biography of Michael Atherton
মাইকেল অ্যাথারটন এর জীবনী Biography of Michael Atherton

ব্যক্তিগত তথ্য |
|
---|---|
পূর্ণ নাম |
মাইকেল অ্যান্ড্রু অ্যাথারটন
|
জন্ম | ২৩ মার্চ ১৯৬৮ ফেইলসওর্থ, ল্যাঙ্কাশায়ার, ইংল্যান্ড, যুক্তরাজ্য |
ডাকনাম |
অ্যাথার্স, ককরোচ, ড্রিডি, আয়রন মাইক, এফইসি, লং হ্যান্ডল |
উচ্চতা |
৬ ফুট ০ ইঞ্চি (১.৮৩ মিটার) |
ব্যাটিংয়ের ধরন |
ডানহাতি |
বোলিংয়ের ধরন |
ডানহাতি লেগ ব্রেক |
ভূমিকা |
ব্যাটসম্যান, অধিনায়ক, ধারাভাষ্যকার |
সম্পর্ক |
জশুয়া অ্যাথারটন (পুত্র) |
মাইকেল অ্যান্ড্রু অ্যাথারটন, ওবিই (ইংরেজি: Michael Atherton; জন্ম: ২৩ মার্চ, ১৯৬৮) ল্যাঙ্কাশায়ারের ফেইলসওর্থ এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ইংল্যান্ডের সাবেক ও বিখ্যাত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের পক্ষে অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি ধারাভাষ্যকার ও সাংবাদিকতার সাথে জড়িত আছেন।
ডানহাতি উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান মাইকেল অ্যাথারটন কাউন্টি ক্রিকেটে ল্যাঙ্কাশায়ার দলে প্রতিনিধিত্ব করেন। এছাড়াও, ডানহাতে লেগ ব্রেক বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন তিনি।
প্রারম্ভিক জীবন
অ্যাথারটন ইংল্যান্ডের ল্যাঙ্কাশায়ারের ফেইলসওর্থে জন্মগ্রহণ করেন। তার পরিবার খেলাধূলার সাথে জড়িত। বাবা ১৯৬০-এর দশকে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ফুটবল দলের গোলরক্ষক ছিলেন। ২০১৪ সালে ভারত দলের ইংল্যান্ড সফরে অনুষ্ঠিত ১ম টেস্টে তিনি জানান যে, তার বাবা কেবলমাত্র সংরক্ষিত খেলোয়াড় ছিলেন; দলের প্রথম একাদশের পক্ষে কোন খেলায় অংশ নেননি।
ব্যক্তিগত জীবন
ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার ফ্রাঙ্ক ডি কেয়ার্সের নাতনী ও ডেভিড ডি কেয়ার্সের কন্যা ইসাবেল ডি কেয়ার্সের সাথে পরিণয়সূত্র আবদ্ধ হন। এ দম্পতির দুই পুত্র জশুয়া ও টমাস রয়েছে। তন্মধ্যে, জ্যেষ্ঠ সন্তান জশুয়া বর্তমান মিডলসেক্স একাডেমির পক্ষে ক্রিকেট খেলছে।
বিতর্কিত ভূমিকা
খেলোয়াড়ী জীবনে তিনি বেশ কয়েকবার বিতর্কিত ভূমিকায় অংশগ্রহণ করেন। তন্মধ্যে বলে ক্ষত সৃষ্টি ও প্রচারমাধ্যমের সাথে বাদানুবাদ অন্যতম। তার ভাষায়, খেলোয়াড় থাকাকালীন তিনি এ বিষয়ে ভাল জানতেন না।
১৯৯৪ সালে ইংল্যান্ডের দলনায়ক থাকা অবস্থায় স্বীয় পকেট থেকে রক্ষিত ধূলা দিয়ে বলে আঁচড় কাটার অভিযোগের ন্যায় বিতর্কের সূত্রপাত ঘটান তিনি। ওভালে সদ্য আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে ফিরে আসা সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে খেলাকালীন এ ঘটনা ঘটে।
খেলোয়াড়ী জীব
২৫ বছর বয়সে ইংল্যান্ড দলের অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত হন। তিনি দলকে ৫৪ টেস্টে নেতৃত্ব দেন। ফাস্ট বোলিংয়ের রাজত্বকালে তিনি দৃঢ়তার পরিচয় দিয়েছেন। এ প্রেক্ষিতে ২০১১ সালে তার রক্ষণাত্মক ব্যাটিংকে যুদ্ধক্ষেত্রের পরিখার ন্যায় হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। দক্ষিণ আফ্রিকান অ্যালান ডোনাল্ড ও অস্ট্রেলীয় গ্লেন ম্যাকগ্রা’র বোলিং তিনি আস্থার সাথে মোকাবেলা করেন। যখন ইংল্যান্ডের ব্যাটিংয়ে ধারাবাহিকতার অভাব ও বহিঃবিশ্বে দলের যথেষ্ট নিম্নমূখীকালীন ফলাফলের সময় তিনি খেলেছেন।
অবসর
পিঠের ব্যথায় তার খেলোয়াড়ী জীবনের সমাপ্তি ঘটে। ১৯৯০-এর দশকে ইংল্যান্ডের শীর্ষস্থানীয় ব্যাটসম্যানের মর্যাদা পেয়েছেন। অবসর নেয়ার পর তিনি সাংবাদিকতার দিকে ঝুঁকে পড়েন। বর্তমানে তিনি স্কাই স্পোর্টসের ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার হিসেবে কর্মরত।
আন্তর্জাতিক তথ্য | |
---|---|
জাতীয় দল |
|
টেস্ট অভিষেক |
১০ আগস্ট ১৯৮৯ বনাম অস্ট্রেলিয়া |
শেষ টেস্ট |
২৭ আগস্ট ২০০১ বনাম অস্ট্রেলিয়া |
ওডিআই অভিষেক |
১৮ জুলাই ১৯৯০ বনাম ভারত |
শেষ ওডিআই | ২০ আগস্ট ১৯৯৮ বনাম শ্রীলঙ্কা |
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
|
sourse:wikipedia...
What's Your Reaction?






