তারিক রাইহান কাজী এর জীবনী | Biography of Tariq Raihan Kazi
তারিক রাইহান কাজী এর জীবনী | Biography of Tariq Raihan Kazi

![]() |
|||
ব্যক্তিগত তথ্য |
|||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম |
তারিক রায়হান কাজী | ||
জন্ম |
৮ অক্টোবর ২০০০ | ||
জন্ম স্থান |
তামপেরে, ফিনল্যান্ড | ||
উচ্চতা |
১.৭৯ মিটার (৫ ফুট ১০+১⁄২ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান |
রক্ষণভাগের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য |
|||
বর্তমান দল
|
বসুন্ধরা কিংস |
||
জার্সি নম্বর |
৪০ | ||
যুব পর্যায় |
|||
–২০১৭ |
ইলভেস | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* |
|||
বছর |
দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০১৭–২০১৯ |
ইলভেস | ১৫ | (০) |
২০১৮ |
→ আকাতেমিয়া (ধার) | ৮ | (০) |
২০১৯ |
ইলভেস ২ | ১২ | (০) |
২০২০– |
বসুন্ধরা কিংস | ৩৪ | (০) |
জাতীয় দল‡ |
|||
২০১৭ |
ফিনল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ | ৩ | (০) |
২০১৭–২০১৮ |
ফিনল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৮ | ৪ | (০) |
২০১৮ |
ফিনল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ | ১ | (০) |
২০২১– |
বাংলাদেশ | ১১ | (০) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ০৬:২৮, ৯ আগস্ট ২০২২ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। |
বাংলাদেশের প্রাথমিক দলে ফিনল্যান্ড প্রবাসী তারিক
তারিক রায়হান কাজী
জন্ম: ৮ অক্টোবর ২০০০; তারিক কাজী নামে সুপরিচিত) হলেন একজন ফিনীয় বংশোদ্ভূত বাংলাদেশী পেশাদার ফুটবল খেলোয়াড়। তিনি বর্তমানে বাংলাদেশের পেশাদার ফুটবল লিগের শীর্ষ স্তর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব বসুন্ধরা কিংস এবং বাংলাদেশ জাতীয় দলের হয়ে রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন। তিনি মূলত ডান পার্শ্বীয় রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেললেও মাঝেমধ্যে ডান পার্শ্বীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় এবং ডান পার্শ্বীয় আক্রমণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেন।
ফিনীয় ফুটবল ক্লাব ইলভেসের যুব পর্যায়ের হয়ে খেলার মাধ্যমে তারিক ফুটবল জগতে প্রবেশ করেন এবং এই ক্লাবের হয়ে খেলার মাধ্যমেই তিনি ফুটবল খেলায় বিকশিত হয়েছেন। ২০১৭–১৮ মৌসুমে, ইলভেসের মূল দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে তিনি তার জ্যেষ্ঠ পর্যায়ের খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেন; ইলভেসের ২ মৌসুমে ১৫ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন। পরবর্তীতে, তিনি আকাতেমিয়া এবং ইলভেস ২-এর হয়ে খেলেছেন। ২০১৯–২০ মৌসুমে, তিনি প্রায় ৩০ হাজার ইউরোর বিনিময়ে বাংলাদেশী ফুটবল ক্লাব বসুন্ধরা কিংসে যোগদান করেছেন।
২০১৭ সালে, তারিক ফিনল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে ফিনল্যান্ডের বয়সভিত্তিক পর্যায়ে অভিষেক করেছিলেন। প্রায় ২ বছর যাবত ফিনল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে খেলার পর, তিনি ২০২১ সালে বাংলাদেশের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন; বাংলাদেশের জার্সি গায়ে তিনি এপর্যন্ত ১১ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন।
প্রারম্ভিক জীবন
তারিক রায়হান কাজী ২০০০ সালের ৮ই অক্টোবর তারিখে ফিনল্যান্ডের তামপেরেতে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং সেখানেই তার শৈশব অতিবাহিত করেছেন। তার মা ফিনীয় বংশোদ্ভূত হলেও তার বাবা বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত। পারিবারিক সূত্রে তিনি বাংলাদেশী নাগরিক।
ক্লাব ফুটবল
তারিক ইলভেসের হয়ে খেলার মাধ্যমে তার খেলোয়াড়ি জীবন শুরু করেছেন এবং ২০১৮ সালের জুন মাসে কুয়োপিয়ন পাল্লোসেওরার বিরুদ্ধে ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে ভেইক্কাউসলিগায় অভিষেক করেছেন; উক্ত ম্যাচে তার দল ৩–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিল। ২০১৮ সালের ১৯শে জুলাই তারিখে, তারিক প্রথম বাংলাদেশী হিসেবে উয়েফা ইউরোপা লিগের ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন; উক্ত ম্যাচের ৭৬তম মিনিটে তিনি ইয়ানি তানস্কার বদলি খেলোয়াড় হিসেবে মাঠে প্রবেশ করেছিলেন।২০১৯ সালের নভেম্বর মাসে, তারিক তিন বছরের চুক্তিতে বাংলাদেশ ফুটবল প্রিমিয়ার লিগের দল বসুন্ধরা কিংসে যোগদান করেছেন।
আন্তর্জাতিক ফুটবল
তারিক ফিনল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭, ফিনল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৮ এবং ফিনল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ দলের হয়ে খেলার মাধ্যমে ফিনল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। ২০১৭ সালের ২০শে জানুয়ারি তারিখে তিনি প্রীতি ম্যাচে বেলজিয়াম অনূর্ধ্ব-১৭ দলের বিরুদ্ধে ম্যাচে ফিনল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৭ দলের হয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অভিষেক করেছেন। ফিনল্যান্ডের বয়সভিত্তিক দলের হয়ে তিনি প্রায় ২ বছরে ৮ ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছেন।২০২০ সালের নভেম্বর মাসে, তারিক নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচের জন্য বাংলাদেশ দলে ডাক পেয়েছিলেন, তবে আঘাতের কারণে তাকে দল থেকে সরে যেতে হয়েছিল। ২০২১ সালের ৩রা জুন তারিখে, মাত্র ২০ বছর, ৭ মাস ও ২৬ দিন বয়সে, ডান পায়ে ফুটবল খেলায় পারদর্শী তারিক আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে অনুষ্ঠিত ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ফুটবলে বাংলাদেশের হয়ে অভিষেক করেছেন। তিনি উক্ত ম্যাচের মূল একাদশে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন; ম্যাচে তিনি ১৪ নম্বর জার্সি পরিধান করে ডান পার্শ্বীয় রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে খেলেছিলেন। ম্যাচটি বাংলাদেশ ১–১ গোলে ড্র করেছিল।
ভারতের কাছে দুই গোলে হেরে গেছে বাংলাদেশ। হারের ম্যাচে সাধারণত অর্জন বলে কিছু খোঁজার কোনো অবকাশ থাকে না। তবে, এই হারেও বাংলাদেশের এক ফুটবলারের পারফরম্যান্স দৃষ্টি কেড়েছে প্রতিপক্ষ ভারতেরও।
শুধু তাই নয়, নির্দিষ্ট করে বললে এক ডিফেন্ডারের জন্য রীতিমত দলের পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনতে হয়েছে ভারতের মাস্টারমাইন্ড কোচ ইগর স্টিমাচকে।
ভারতের মাথাব্যথার কারণ হওয়া এই ফুটবলারের নাম তারিক রায়হান কাজী।
ভারতের কাছে পূর্ণ পয়েন্ট খোয়ানো বাংলাদেশের একমাত্র প্রাপ্তি বলতে হবে ফিনল্যান্ড প্রবাসী বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত এই ফুটবলারকে।
কী বিশেষ এমন করেছেন তারিক, যার জন্য তিনি এখন লাইমলাইটে?
আফগানিস্তান ম্যাচে লাল-সবুজ জার্সিতে তার অভিষেকের দিনে ড্রয়ের স্বস্তি নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ। তপুর গোলে এক পয়েন্ট পাওয়ায় দিন দুর্দান্ত পারফর্ম করেও তারিক ছিলেন ‘পার্শ্বনায়ক’।
পরের ম্যাচে প্রতিপক্ষ ভারত। মাত্র ২০ বছর বয়সী তারিকের জাতীয় দলের ক্যারিয়ারে এটাই ছিল দ্বিতীয় ম্যাচ। এতো কম বয়সে কী আর করবেন তারিক!
প্রথমার্ধে ভারতকে রুখে দেয়ার পেছনে জেমির ট্রাম্প কার্ড ছিলেন রাইটব্যাক তারিক কাজীই। পরিকল্পনা অনুযায়ী ভারতের কোচ ইগর স্টিমাচ লেফ্ট উইংয়ে নামান বিপিন সিংকে। প্রথম ৪৫ মিনিটে রক্ষণের ডানে তারিককে একবারও বিট করতে পারেননি বিপিন।
উল্টো তারিকের কাছে বেশ কয়েকবার বলের দখল হারাতে হয়েছে তাকে। শারীরিকভাবেও বেশ কৌশল দেখান তারিক। তার পাল্টা আক্রমণে বারবার ভুগতে হয়েছে ভারতকে।
বাম পাশ দিয়ে ভারতের সব আক্রমণ পঙ্গু করে দেন তারিক। প্রথমার্ধে ওই পাশ দিয়ে সব আক্রমণ অকার্যকর হওয়ায় দ্বিতীয়ার্ধে পরিকল্পনায় পরিবর্তন আনতে হয় ভারতকে।
দ্বিতীয়ার্ধে বিপিনকে তুলে আশিক কুরুনিয়ানকে নামাতে বাধ্য হন ভারতের কোচ স্টিমাচ। তাতেও খুব একটা কাজ হয়নি। বারবার তারিকের কাছে হোঁচট খেতে হয়েছে আশিককেও। পরে কৌশলে তারিক থেকে দূরত্ব বজায় রেখে প্রথম গোলে বলের যোগান দেন আশিক।
পুরো ম্যাচে তারিকের অবদান কেমন সেটা বোঝাতে একটা পরিসংখ্যান দেয়া যেতে পারে।
জনপ্রিয় ফুটবল ওয়েবসাইট ফুটমবের তথ্যমতে, এই ম্যাচে বাংলাদেশ দলের সর্বোচ্চ রেটিং তারিকের। ১০ এর মধ্যে ৭.৪ রেটিং পেয়েছেন তিনি। পুরো ম্যাচে ৫৩ বার বল স্পর্শ করেছেন এই ডিফেন্ডার। গ্রাউন্ড ডুয়েলস জিতেছেন পাঁচবার। এরিয়াল ডুয়েলস জিতেছেন দুই বার ও পাঁচবার বল বিপদমুক্ত করেছেন।
শুধু তাই নয়, ডিফেন্ডার হয়েও বাংলাদেশের কাউন্টার অ্যাটাকেও দেখা গেছে তাকে। বলতে গেলে জামাল-তপুরা যতগুলো চান্স পেয়েছেন ভারতের ডি-বক্সে তাতে আক্রমণের ধার বাড়িয়েছেন তারিক। ডিফেন্স থেকে আক্রমণে, আবার আক্রমণ থেকে ডিফেন্স নেমে আসার কঠিন কাজটি বেশ সফলভাবে পালন করেন উদীয়মান এই তারকা।
সবমিলে ভারত ম্যাচে বেশ পরিপক্কতার পরিচয় দিয়েছেন এই ফুটবলার। বলে রাখা ভালো, তারিক কাজী ইউরো কাপের টিকিট পাওয়া ফিনল্যান্ডের বয়সভিত্তিক জাতীয় দলে খেলেছেন। খেলেছেন ফিনল্যান্ডের সর্বোচ্চ লিগেও। ইউরোপের অন্যতম শীর্ষ ক্লাব টুর্নামেন্ট ইউরোপা লিগে খেলার অভিজ্ঞতাও আছে তারিকের।
ইউরোপের সোনালি ভবিষ্যৎ ছেড়ে লাল-সবুজের টানে বাংলাদেশে আসেন তারিক। প্রিমিয়ার লিগ চ্যাম্পিয়ন বসুন্ধরা কিংসের হয়ে রাজসিক অভিষেক হয় তার। দেশের ক্লাব পর্যায়ের সর্বোচ্চ এই লিগে জাতীয় দলের কোচ জেমি ডের সুনজরে পড়েন তিনি। এরপর প্রথমবারের মতো লাল-সবুজ জার্সিতে কাতারে অভিষেক হয় এই ফুটবলারের।
এমন পারফর্মের পরও দলের হারে হতাশ তারিক। তিনি বলেন, ‘ভারত ম্যাচের পর আমরা অনেক হতাশ হয়েছি। শেষ ১০ মিনিটে মনোযোগ ধরে রাখার অভাবে হয়তো ম্যাচটা হারিয়েছি। তারা দুটা গোল করেছে, যা দুর্ভাগ্যজনক। দল হিসেবে আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি।
‘এখন আমরা ওমান ম্যাচের দিকে চেয়ে রয়েছি। নতুনভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি। ওমানের বিপক্ষে আমরা সর্বোচ্চটুকুই দিব।’
উল্লেখ্য, জামাল ভূঁইয়ার পর দ্বিতীয় প্রবাসী বাংলাদেশি ফুটবলার হিসেবে জাতীয় দলে অভিষেক হয়েছে তারিক কাজীর।
২০২২ কাতার বিশ্বকাপ ও ২০২৩ এশিয়ান কাপের যৌথ বাছাইপর্বের ক্যাম্পের জন্য ৩৬ জনের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। সেখানে ঠাঁই পেয়েছেন বসুন্ধরা কিংসের হয়ে খেলা ফিনল্যান্ড প্রবাসী ফুটবলার তারিক রায়হান কাজী।
রবিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে ডাক পাওয়া খেলোয়াড়দের নাম জানিয়েছে বাফুফে। আগামী ৭ অগাস্ট থেকে গাজীপুরে শুরু হবে প্রাথমিক দলের ক্যাম্প। ভিডিও বার্তায় বাফুফের সহ-সভাপতি তাবিথ আউয়াল বলেছেন, এক মাসের মধ্যে ফুটবলারদের সংখ্যা ২৫ জনে নামিয়ে আনবেন কোচ জেমি ডে। এরপর ২৩ জনের চূড়ান্ত দল নিয়ে বাছাইয়ের ম্যাচগুলোতে অংশ নেবে বাংলাদেশ।
তারিকের দলে জায়গা পাওয়ার গুঞ্জন গেল কিছু দিন ধরেই চলছিল। তার সঙ্গে প্রাথমিক দলে সুযোগ হয়েছে আরও তিন নতুন মুখের । তারা হলেন বাংলাদেশ পুলিশ এফসির মিডফিল্ডার নাজমুল ইসলাম রাসেল ও ফরোয়ার্ড এম এস বাবলু এবং উত্তর বারিধারার ফরোয়ার্ড সুমন রেজা।
আরেকটি ভিডিও বার্তায় জেমি বলেছেন, ‘নতুন কয়েক জন খেলোয়াড়কে স্কোয়াডে অন্তর্ভুক্ত করতে পেরে ভালো লাগছে। তারা কেমন করে সেটা দেখতে মুখিয়ে আছি। আমি মনে করি, আমাদের দলে অভিজ্ঞ ও তরুণ খেলোয়াড়দের দারুণ একটি ভারসাম্য রয়েছে।’
করোনাভাইরাসের কারণে স্থগিত হয়ে যাওয়া বিশ্বকাপ ও এশিয়ান কাপের যৌথ বাছাইয়ের দ্বিতীয় রাউন্ডের খেলা আগামী অক্টোবরে আবার শুরু হবে। ফেরার ম্যাচে সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে আফগানিস্তানের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।
গোলরক্ষক: আশরাফুল ইসলাম রানা, আনিসুর রহমান জিকো, শহীদুল আলম সোহেল, পাপ্পু হোসেন।
ডিফেন্ডার: তপু বর্মণ, ইয়াসিন খান, বিশ্বনাথ ঘোষ, সুশান্ত ত্রিপুরা, টুটুল হোসেন বাদশা, রায়হান হাসান, রহমত মিয়া, ইয়াসিন আরাফাত, মনজুরুর রহমান মানিক।
মিডফিল্ডার: তারিক রায়হান কাজী, আতিকুর রহমান ফাহাদ, রবিউল হাসান, বিপলু আহমেদ, মোহাম্মদ ইব্রাহিম, মাসুক মিয়া জনি, মামুনুল ইসলাম মামুন, সোহেল রানা, আরিফুর রহমান, রিয়াদুল হাসান, জামাল ভূইয়া, মানিক হোসেন মোল্লা, রাকিব হোসেন, নাজমুল ইসলাম রাসেল।
ফরোয়ার্ড: মাহবুবুর রহমান সুফিল, মতিন মিয়া, তৌহিদুল আলম সবুজ, সাদ উদ্দিন, নাবীব নেওয়াজ জীবন, ফয়সাল আহমেদ ফাহিম, মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, এম এস বাবলু ও সুমন রেজা।
sourse: wikipedia, newsbangla24, prothomalo, thedailystar
What's Your Reaction?






