মাইকেল ক্লার্ক এর-জীবনী Biography of Michael Clarke
মাইকেল ক্লার্ক এর-জীবনী Biography of Michael Clarke

ব্যক্তিগত তথ্য | |
---|---|
পূর্ণ নাম |
মাইকেল জন ক্লার্ক
|
জন্ম |
২ এপ্রিল ১৯৮১ লিভারপুল, নিউ সাউথ ওয়েলস, অস্ট্রেলিয়া |
ডাকনাম |
পাপ, ক্লেরকি, টপ ডগ, নেমো, এমিনেম[১] |
উচ্চতা |
১.৭৮ মিটার (৫ ফুট ১০ ইঞ্চি) |
ব্যাটিংয়ের ধরন |
ডানহাতি |
বোলিংয়ের ধরন |
স্লো বামহাতি অর্থোডক্স |
ভূমিকা |
ব্যাটসম্যান, অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক |
মাইকেল জন ক্লার্ক
(ইংরেজি: Michael John Clarke; জন্ম: ২ এপ্রিল, ১৯৮১) নিউ সাউথ ওয়েলসের লিভারপুলে জন্মগ্রহণকারী সাবেক ও বিখ্যাত পেশাদার অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের টেস্ট অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। এছাড়াও, ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ শেষে অবসর নেয়ার পূর্ব-পর্যন্ত মাইকেল ক্লার্ক একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। তার ডাকনাম পাপ কিংবা ক্লেরকি।
ডানহাতি মাঝারিসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে তার বেশ সুনাম রয়েছে। এছাড়াও, তিনি উচ্চমানের স্লিপ ফিল্ডার ও মাঝে-মধ্যে বামহাতি অর্থোডক্স স্পিন বোলিং করে থাকেন। তিনি নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে খেলেছেন।
খেলোয়াড়ী জীবন
জানুয়ারি, ২০১১ সালে তাকে অস্ট্রেলিয়ার টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দল থেকে সরিয়ে টেস্ট এবং ওয়ান-ডে ক্রিকেটের অধিনায়ক করা হয়।[৪] ২০১০-১১ মৌসুমের অ্যাশেজ সিরিজে ৫ম টেস্টে এসসিজিতে অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম সফল অধিনায়ক রিকি পন্টিংয়ের অসুস্থতাজনিত কারণে অধিনায়ক মনোনীত হন। ক্রিকেটের দীর্ঘস্থায়ী সংস্করণ হিসেবে পরিচিত টেস্ট ক্রিকেটে আরো মনোনিবেশ ঘটানোর লক্ষ্যে ৭ জানুয়ারি, ২০১১ সালে টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক থেকে অবসর নেন। ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ক্রিকেটের পর পন্টিং অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের অধিনায়ক থেকে পদত্যাগ করলে ক্লার্ক স্থায়ীভাবে টেস্ট ও ওডিআইয়ে অধিনায়ক হন।
স্মিথদের আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিলেন মাইকেল ক্লার্ক
অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট বোর্ড ও ক্রিকেটারদের মধ্যে পারিশ্রমিক নিয়ে ঝামেলা কিছুতেই মিটছে না। এক মাসেরও বেশি হয়ে গেল দু’পক্ষের দ্বন্দ চলছে তো চলছেই। এর ফলে সে দেশের প্রায় ২৩০ জন ক্রিকেটার বেকার হয়ে রয়েছেন। এমন অবস্থায় দেশের ক্রিকেটারদের আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার পরামর্শ দিলেন মাইকেল ক্লার্ক।
সাবেক এই অজি অধিনায়কের বক্তব্য, ‘‘সোমবারের মধ্যে যদি কোনও মিটমাট না হয়, তা হলে ক্রিকেটারদের আইনের সাহায্য নেওয়া উচিত। ’’
এই প্রসঙ্গে ক্লার্ক অস্ট্রেলিয়ার এক টিভি চ্যানেলকে বলেন, ‘‘অস্ট্রেলিয়ার বোর্ড এই পরামর্শ কেন দিচ্ছে আমি জানি না। আমার মনে হয়, ওরা বোকামি করছে। ক্রিকেটারদের না করার কোনও জায়গা নেই। ওদের তো মাঠে ফিরতে হবে। ’’
অস্ট্রেলিয়ার সামনে বাংলাদেশ সফর রয়েছে। এরপর ভারতে আসার কথা ওয়ান ডে সিরিজের জন্য। ভারত থেকে ফেরার পর ঘরের মাঠে অ্যাসেজ। অ্যাসেজের আগে কোনও সিরিজই ছাড়া চলবে না বলে মনে করেন ক্লার্ক। তিনি বলেন, ‘‘অ্যাসেজের আগে যদি আমাদের দল একসঙ্গে কয়েকটা ম্যাচ না খেলে, তা হলে খুব খারাপ ফল হবে। তাই ভারতীয় উপমহাদেশে ওদের যাওয়াটা খুবই জরুরি। এইসব বিতর্কের জন্য যদি আমাদের ছেলেরা খেলতে না পারে, তা হলে এর চেয়ে লজ্জার আর কিছু থাকবে না।
What's Your Reaction?






