যুবরাজ সিং এর জীবনী | Biography Of Yuvraj Singh

যুবরাজ সিং এর জীবনী | Biography Of Yuvraj Singh

May 29, 2025 - 23:58
May 29, 2025 - 23:58
 0  0
যুবরাজ সিং এর জীবনী | Biography Of Yuvraj Singh

ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম ১২ ডিসেম্বর ১৯৮১ (বয়স ৪৩)
চণ্ডীগড়, ভারত

উচ্চতা

৬ ফুট ২ ইঞ্চি (১.৮৮ মিটার)

ব্যাটিংয়ের ধরন

বা-হাতি

বোলিংয়ের ধরন

বাঁ হাতি অর্থডক্স

ভূমিকা

অল-রাউন্ডার

সম্পর্ক

যোগরাজ সিং (পিতা), শবনম সিং (মাতা)

যুবরাজ সিং (গুরুমুখী: ਯੁਵਰਾਜ ਸਿੰਘ; জন্ম ডিসেম্বর ১২ ১৯৮১,চন্ডীগড়, ভারত) একজন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার যিনি সব ধরনের ক্রিকেট খেলেছেন। তিনি একজন অলরাউন্ডার যিনি বাঁহাতি মিডিয়াম পেসে বল করতেন এবং মিডল অর্ডারে বাঁহাতি ব্যাটিং করতেন। তার পিতা পাঞ্জাবী চলচ্চিত্র তারকা যোগরাজ সিং। ভারতের হয়ে খেলতে আসা ওয়ানডে খেলোয়াড়দের মধ্যে যুবরাজ ছিলেন অন্যতম, তিনি তার ব্যাটিং আর ফিল্ডিংয়ের জন্য বিশেষভাবে খ্যাতি পেয়েছিলেন।

২০০০ সালে তিনি ওয়ানডে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ভারতের হয়ে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন এবং ২০০৩ সালের অক্টোবরে তার প্রথম টেস্ট ম্যাচে খেলেন। ২০০৭ সালের আইসিসি বিশ্বকাপ টি-টোয়েন্টিতে এবং ২০১১ আইসিসি ক্রিকেট ওয়ানডে বিশ্বকাপে উভয়ে তিনি ভারতের মহাকাব্য জয়ের এক অবিচ্ছেদ্য অংশীদার ছিলেন। ২০১১ সালের আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপে তিনি ম্যান অফ দ্য টুর্নামেন্ট ছিলেন। তিনি ২০০০ সাল থেকে ২০১৭ সাল অবধি ভারতীয় ক্রিকেট দলের সদস্য ছিলেন। ২০০৭ সালের আইসিসি বিশ্বকাপ টি-টোয়েন্টিতে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিনি স্টুয়ার্ট ব্রড এর একটি ওভারে ছয়টি ছক্কা মারেন - এমন একটি কীর্তি যা পূর্বে মাত্র তিনবার ঘরোয়া ক্রিকেটে ঘটে ছিল, যদিও দুটি টেস্ট ক্রিকেট দলের মধ্যে কোনও আন্তর্জাতিক ম্যাচে কখনও হয়নি। একই ম্যাচে, তিনি আর একটি কীর্তি স্থাপন করেন টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক এবং সমস্ত টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে সবচেয়ে দ্রুততম ৫০ রানের রেকর্ড, তিনি মাত্র ১২ বলে ৫০ রান করেছিলেন। ২০১১ বিশ্বকাপ চলাকালীন, তিনি প্রথম খেলোয়াড় হয়েছিলেন যিনি ৫ উইকেট শিকার নেওয়ার সাথে সাথে একই বিশ্বকাপের ম্যাচে ৫০ রান করেছেন।

২০১১ সালে, ঘটে এক বড় অঘটন, যুবরাজের বাম ফুসফুসে ক্যান্সারযুক্ত টিউমার ধরা পড়ে এবং তিনি বোস্টন এবং ইন্ডিয়ানাপলিসে কেমোথেরাপির চিকিৎসা করতে চলে যান। ২০১২ সালের মার্চ মাসে কেমোথেরাপির তৃতীয় ও চূড়ান্ত চক্র শেষ করে তাঁকে হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হয় এবং এপ্রিল মাসে তিনি ভারতে ফিরে আসেন। ২০১২ বিশ্ব টি-টোয়েন্টির কিছু আগে, সেপ্টেম্বরে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে তিনি তার আন্তর্জাতিক প্রত্যাবর্তন করেছিলেন।

২০১২ সালে, সালে তার ভারতীয় এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার অবদানের জন্য অর্জুন পুরস্কার লাভ করেন, ভারতের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ক্রীড়া পুরস্কার। পরবর্তীকালে, ২০১৪ সালে, তিনি ভারত সরকারের দ্বারা পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত হন, ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার। ২০১৪ আইপিএল নিলামে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু যুবরাজকে সর্বকালের সর্বোচ্চ দামে ১৪ কোটি টাকা দিয়ে তাঁদের দলে নিয়েছিল এবং ২০১৫ সালে, দিল্লি ডেয়ারডেভিলস তাঁকে ১৬ কোটি টাকা দিয়ে তাঁদের দলে নিয়েছিল।

২০১৭ সালের জুন মাসে, তিনি ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করার পর আর ভারতীয় দলে খেলার সুযোগ পাননি এবং সেটাই ছিল তার সর্বশেষ খেলা। ১০ জুন ২০১৯-তে যুবরাজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন।

সংখ্যায় সংখ্যায় যুবরাজ সিংয়ের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার

শিরোপা পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে ভারতীয় ক্রিকেট দল এখন অবস্থান করছে ইংল্যান্ডে। বিশ্বকাপ জয়ের মিশনের মাঝপথে মুম্বাই থেকে খবর আসে ২০১১ সালের বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার যুবরাজ সিংয়ের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানানোর খবর। তার অসাধারণ নৈপুণ্যের সুবাদেই ভারত ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপের পর ২০১১ সালের শিরোপা ঘরে তোলে।

যুবরাজ সিং পুরো ক্যারিয়ার জুড়েই ছিলেন বড় আসরের ক্রিকেটার। তিনি অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ খেলেন ২০০০ সালে। ঐ আসরে ব্যাটে-বলে দুর্দান্ত নৈপুণ্য প্রদর্শন করে ভারতকে প্রথমবারের মতো যুব বিশ্বকাপ জেতানোর পাশাপাশি টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার জিতেছিলেন যুবরাজ। আসরে তিনি ২০৩ রান করার পাশাপাশি ১২ উইকেট শিকার করেছিলেন।

ভারত প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ঘরে তোলে ২০০২ সালে। ঐ আসরের ফাইনাল বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হলে শ্রীলঙ্কা এবং ভারতকে যৌথভাবে চ্যাম্পিয়ন ঘোষণা করা হয়। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জয়েও যুবরাজ সিং বড় অবদান রাখেন। আসরের সেমিফাইনালে ৬২ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলার পাশাপাশি তিনটি ক্যাচ তালুবন্দী করেছিলেন তিনি। এর ভারত আরও দুটি বড় আসরের শিরোপা ঘরে তোলে। ২০০৭ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এবং ২০১১ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপ। এই দুই আসরেও ভারতের হয়ে দুর্দান্ত পারফর্ম করেছিলেন তিনি। ২০০৭ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ম্যাচসেরার পুরস্কার জেতেন এবং ২০১১ সালের বিশ্বকাপে টুর্নামেন্ট সেরার অ্যাওয়ার্ড জেতেন বড় আসরের ক্রিকেটার যুবরাজ সিং।

ব্যাটে-বলে দুর্দান্ত নৈপুণ্য প্রদর্শন করে ভারতকে ২০১১ সালের বিশ্বকাপ জেতানোর পর তার শরীরে বাসা বাঁধে মরণব্যাধি ক্যান্সার। ক্যারিয়ারের সেরা সময়ে ক্যান্সারের সাথে লড়াই করে জীবন যুদ্ধে জিতলেও ক্রিকেটের মাঠে আর সেভাবে ফেরা হয়নি যুবরাজের। ২০১৭ সালের জুনে শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলার পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন অনেকটা নীরবেই।

আজকের লেখায় থাকছে সংখ্যায় সংখ্যায় যুবরাজ সিংয়ের দুর্দান্ত ক্রিকেট ক্যারিয়ার।

 – যুবরাজ সিং একমাত্র ব্যাটসম্যান হিসেবে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এক ওভারে ছয় ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন। ২০০৭ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে তিনি ইংল্যান্ডের বিপক্ষে স্টুয়ার্ট ব্রডের এক ওভারে ছয়টি ছক্কা হাঁকান। প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে এখন পর্যন্ত এক ওভারে ছয় ছক্কা হাঁকিয়েছেন ছয়জন ক্রিকেটার। তারা হলেন, গ্যারি সোবার্স, রবি শাস্ত্রী, হার্শেল গিবস, যুবরাজ সিং, রস হোয়াইটলি এবং হযরতুল্লাহ জাজাই।

 – এখন পর্যন্ত মাত্র দুজন অলরাউন্ডার এক ওয়ানডে সিরিজে তিন শতাধিক রান তোলার পাশাপাশি ১৫ বা এর অধিক উইকেট শিকার করেছেন। তাদের মধ্যে একজন হলেন যুবরাজ সিং। তিনি ২০১১ সালের বিশ্বকাপে ব্যাট হাতে ৩৬৩ রান করার পাশাপাশি ১৫ উইকেট শিকার করেছিলেন। এর আগে ১৯৮০-৮১ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ার গ্রেগ চ্যাপেল এক ওয়ানডে সিরিজে ৬৮৬ রান করার পাশাপাশি ২২ উইকেট শিকার করেছিলেন।

 – যুবরাজ সিং টেস্ট ক্রিকেটে মোট তিনটি শতক হাঁকিয়েছিলেন। তিনি তিনটি শতকই হাঁকিয়েছিলেন চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিপক্ষে। যুবরাজ ভারতের হয়ে ৪০ টেস্টে ৩৩.৯২ ব্যাটিং গড়ে ১,৯০০ রান সংগ্রহ করেছিলেন। টেস্ট ক্রিকেটে তার ব্যাটিং গড় ৩৩.৯২ হলেও পাকিস্তানের বিপক্ষে তার ব্যাটিং গড় ৬৩.৫৫।

 – যুবরাজ সিং ওয়ানডে ক্রিকেটে মিডল-অর্ডারে ব্যাট করে সবচেয়ে বেশি রান তোলার দিকে চতুর্থ স্থানে অবস্থান করছেন। তিনি চার থেকে ছয় নাম্বার ব্যাটিং পজিশনে ব্যাট করতে নেমে ৮,২৫৪ রান সংগ্রহ করেছিলেন। মিডল-অর্ডারে তার চেয়ে বেশি রান করেছেন ইনজামাম-উল হল, মাহেলা জয়াবর্ধনে এবং মহেন্দ্র সিং ধোনি। মিডল-অর্ডারে শতক হাঁকানোর দিক থেকেও তিনি অনেক কিংবদন্তি ব্যাটসম্যানের চেয়ে এগিয়ে আছেন। তিনি মিডল-অর্ডারে ব্যাট করে ১৩টি শতক হাঁকিয়েছিলেন। তার উপরে আছে শুধুমাত্র এবি ডি ভিলিয়ার্স (২১টি) এবং রস টেইলর (১৮টি)।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন যুবরাজ সিং

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছেন ভারতের বাঁহাতি ব্যাটসম্যান যুবরাজ সিং। পাশাপাশি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগেও (আইপিএল) আর খেলবেন না বলে জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার (১০ জুন) মুম্বাইতে এক সংবাদ সম্মেলনে যুবরাজ জানান, 'এটা একইসঙ্গে আমার জন্য খুব কঠিন এবং সুন্দর একটি মুহূর্ত। ২২ গজের আঙিনায় সবমিলিয়ে প্রায় ২৫ বছর এবং আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রায় ১৭ বছর কাটানোর পর আমি সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।'

২০০০ সালের অক্টোবরে কেনিয়ার বিপক্ষে ওয়ানডে দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল যুবরাজের। এরপর ভারতের হয়ে ৪০টি টেস্ট, ৩০৪টি ওয়ানডে ও ৫৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন যুবরাজ।

যুবরাজ জাতীয় দলের জার্সিতে সবশেষ খেলেছিলেন ২০১৭ সালের জুনে। অ্যান্টিগায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ভারতের ৯৩ রানের জয়ের পথে তার ব্যাট থেকে এসেছিল ৩৯ রান।

বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি স্পিন বোলিংয়েও দারুণ কার্যকর ছিলেন যুবরাজ। ছিলেন তার প্রজন্মের সেরা ভারতীয় অলরাউন্ডার। ফিল্ডার হিসেবেও তার জুড়ি মেলা ভার। নিজ দেশের মাটিতে জিতেছেন ২০১১ বিশ্বকাপ।

যুবরাজের ক্যারিয়ারের সেরা মুহূর্তগুলো এসেছিল ওই আসরেই। ভারতের শিরোপা জয়ের অন্যতম কাণ্ডারি ছিলেন তিনি। হয়েছিলেন ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট। ব্যাট হাতে হাঁকিয়েছিলেন চার হাফসেঞ্চুরি ও একটি সেঞ্চুরি। বল হাতে নিয়েছিলেন ১৫ উইকেট।

বিশ্বজয়ী পারফরম্যান্স দেখানোর পরের বছরই দুঃসংবাদ পান যুবরাজ। ২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে জানতে পারেন, ক্যান্সারে আক্রান্ত তিনি। তবে মাঠের মতো জীবনের লড়াইয়েও হার মানতে শেখেননি যুবরাজ। দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে মুক্ত হয়ে ডিসেম্বরেই ফেরেন মাঠে। পুরনো ফর্মটা অবশ্য মেলে ধরতে পারেননি আর।

২০১১ বিশ্বকাপ জয়ের আগে ২০০৭ সালে প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ভারতের জয়ের নায়ক ছিলেন যুবরাজ। সেবারও জিতেছিলেন ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট পুরস্কার। স্টুয়ার্ট ব্রডের এক ওভারে ছয় ছক্কা মেরে নাড়িয়ে দিয়েছিলেন গোটা ক্রিকেট দুনিয়াকে।

সবশেষ আইপিএলে চ্যাম্পিয়ন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হয়ে খেলেছেন যুবরাজ। যদিও মাত্র চারটি ম্যাচে মাঠে নামার সুযোগ পেয়েছিলেন। বোলিং না করলেও ব্যাটিংয়ে চার ইনিংসে করেছিলেন ৯৮ রান।

বিশ্বকাপ জয়

২০০৭ সালের আইসিসি ওডিআই বিশ্বকাপে ভারতের খারাপ পারফরম্যান্সের পর, দলটি সেই বছরের শেষের দিকে টুর্নামেন্টে সোনা জিতেছিল, সিং তার রেকর্ড-ভাঙা কীর্তিতে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন । প্রথম আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ (২০০৭; তখন আইসিসি বিশ্ব টি-টোয়েন্টি নামে পরিচিত) চলাকালীন তিনি তার সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছেছিলেন। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রুপ ম্যাচে, সিং প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে এক টি-টোয়েন্টি ওভারে ছয়টি ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন, স্টুয়ার্ট ব্রডের বোলিংয়ে। তিনি মাত্র ১২ বলে এই ফর্ম্যাটের দ্রুততম অর্ধশতকও করেছিলেন, যা ২০২৩ সাল পর্যন্ত টিকে থাকবে। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সেমিফাইনালে তিনি ৩০ বলে দ্রুত ৭০ রান করে প্লেয়ার অফ দ্য ম্যাচ হন। ফাইনালে ভারত পাকিস্তানকে পরাজিত করে।

আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
  • ভারত
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ২৪৭)
১৬ অক্টোবর ২০০৩ বনাম নিউজিল্যান্ড
শেষ টেস্ট ৯ ডিসেম্বর ২০১২ বনাম ইংল্যান্ড
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১৩৪)
৩ অক্টোবর ২০০০ বনাম কেনিয়া
শেষ ওডিআই ১৯ জানুয়ারী ২০১৭ বনাম ইংল্যান্ড
টি২০আই অভিষেক
(ক্যাপ ১৫)
১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭ বনাম স্কটল্যান্ড
শেষ টি২০আই ৬ এপ্রিল ২০১৪ বনাম শ্রীলঙ্কা

খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওয়ানডে টি২০আই এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ৪০ ২৯৫ ৫৫ ১১৮
রানের সংখ্যা ১৯০০ ৮৪৯৪ ১১৩৪ ৭৬৮২
ব্যাটিং গড় ৩৩.৯২ ৩৬.৭৭ ২৯.০৭ ৪৪.০৯
১০০/৫০ ৩/১১ ১৪/৫২ ০/৮ ২৩/৩৪
সর্বোচ্চ রান ১৬৯ ১৫০ ৭৭* ২০৯
বল করেছে ৯৩১ ৫০০০ ৪২৪ ২৮২৬
উইকেট ১১১ ২৮ ৩৪
বোলিং গড় ৬০.৭৭ ৩৮.৩১ ১৭.৮২ ৪৭.৯৪
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ২/৯ ৫/৩১ ৩/১৭ ৫/৯৪
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৩১/- ৯৩/- ৯/- ১০৫/-

sourse: archive.roar.media: wikipedia:thedailystar:

What's Your Reaction?

Like Like 0
Dislike Dislike 0
Love Love 0
Funny Funny 0
Angry Angry 0
Sad Sad 0
Wow Wow 0