মিতুল মার্মা এর জীবনী | Biography of Mitul Marma

মিতুল মার্মা এর জীবনী | Biography of Mitul Marma

May 29, 2025 - 19:46
Jun 20, 2025 - 18:21
 0  0
মিতুল মার্মা এর জীবনী | Biography of Mitul Marma

ব্যক্তিগত তথ্য

পুরো নাম

মিতুল মারমা

জন্ম তারিখ

১১ ডিসেম্বর ২০০৩ (বয়স ২১)

জন্মস্থান

রাঙ্গামাটি , বাংলাদেশ

উচ্চতা

১.৮০ মিটার (৫ ফুট ১১ ইঞ্চি)

পদ(গুলি)

গোলরক্ষক

দলের তথ্য

বর্তমান দল

ঢাকা আবাহনী

সংখ্যা

৩০

যুব ক্যারিয়ার

২০১৫

নোয়াখালী এফএ

২০১৮

মোহামেডান এসসি

সিনিয়র ক্যারিয়ার*

বছর

টীম অ্যাপস হ্যাঁ )

২০২০–২০২১

উত্তর বারিধারা ১৮ (০)

২০২১–২০২২

শেখ জামাল ডিসি (০)

২০২২–২০২৩

ফোর্টিস ১৫ (০)

২০২৩–২০২৪

শেখ রাসেল কেসি ১৪ (০)

২০২৪–

ঢাকা আবাহনী (০)

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার 

২০১৮–২০১৯

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৫ (০)

২০২১–

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ (০)

২০২৩–

বাংলাদেশ ১২ (০)
পদক রেকর্ড

*ক্লাব ঘরোয়া লীগে উপস্থিতি এবং গোল, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫ তারিখের তারিখ অনুসারে সঠিক
‡ জাতীয় দলের ক্যাপ এবং গোল, ১৬ নভেম্বর ২০২৪ তারিখের তারিখ অনুসারে সঠিক

তিন কাঠির নিচে আস্থার প্রতীক মিতুল

মিতুল মারমা

 (ইংরেজি: Mitul Marma; জন্ম ১১ ডিসেম্বর ২০০৩) একজন বাংলাদেশী পেশাদার ফুটবলার যিনি বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ ক্লাব শেখ রাসেল কেসির হয়ে একজন গোলরক্ষক হিসেবে খেলেন, যেটি তিনি বাংলাদেশ জাতীয় দলের অধিনায়ক।

মিতুল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৫ এবং বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দলের হয়েও খেলেছেন। তিনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৫ এর সাথে ২০১৮ সাফ অনূর্ধ্ব-15 চ্যাম্পিয়নশিপও জিতেছেন।

প্রাথমিক কর্মজীবন

মিতুলের ফুটবল যাত্রা রাঙামাটির স্থানীয় শিক্ষক শান্তজিৎ তঞ্চঙ্গ্যা দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। তিনি বঙ্গবন্ধু প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল দিয়ে শুরু করেন এবং তারপর রাঙ্গামাটি জেলা দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। ২০১৫ সালে, মিতুল পাইওনিয়ার লিগে নোয়াখালী ফুটবল একাডেমির প্রতিনিধিত্ব করেন। ২০১৭ সালে, তিনি ঢাকা তৃতীয় বিভাগ লিগে বাংলাদেশ সরকারী প্রেস এসআরসি-এর হয়ে খেলেন। ২০১৮ সালে, মিতুল মোহামেডান স্পোর্টিংয়ের সাথে বাফুফে অনূর্ধ্ব-১৮ টুর্নামেন্টে অংশ নিয়েছিলেন যার ফলে তাকে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৫ দলের জন্য নির্বাচিত করা হয়েছিল।

ক্লাব ক্যারিয়ার

২০২০ সালে, মিতুল বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে উত্তর বারিধারায় যোগদান করেন, পূর্ববর্তী কয়েক বছরে যুব ফুটবলে বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার পরে। ২৩ ডিসেম্বর ২০২০-এ, ২০২০ ফেডারেশন কাপ চলাকালীন ৮০ তম মিনিটে আজাদ হোসেনের বিকল্প হিসাবে সাইফের বিপক্ষে ক্লাবের হয়ে তার অভিষেক হয়। তিনি লিগ মৌসুমে মোট ১৮টি খেলায় অংশগ্রহণ নেন, যা তাকে সেই বছরের শেষের দিকে জাতীয় দলের সিনিয়র দলে ডাক দেয়।

২৫ নভেম্বর ২০২১, মিতুল উত্তর বারিধারার সাথে তার চিত্তাকর্ষক কার্যকালের পরে শেখ জামাল ধানমন্ডিতে যোগদান করেন। ধানমন্ডি ভিত্তিক ক্লাবে তার স্থানান্তর বিতর্কের সাথে এসেছিল, কারণ উত্তর বারিধারা তাকে অগ্রিম অর্থপ্রদানের অভিযোগ এনে একটি অফিসিয়াল অভিযোগ দায়ের করেছিল। কোচ হুয়ান ম্যানুয়েল মার্টিনেজ সায়েজের অধীনে মিতুল সেই বছর লিগে পাঁচটি খেলায় অংশ নিয়েছিলেন, তবে জোসেফ আফুসির নিয়োগের পর, তিনি বিকল্প হিসাবে মৌসুমের বাকি সময় কাটিয়েছিলেন।

৭ আগস্ট ২০২২-এ, মিতুল প্রিমিয়ার লিগে নবাগত ফর্টিস এফসি-তে যোগ দেন। ১৩ নভেম্বর ২০২২-এ, তিনি ২০২২ সালের স্বাধীনতা কাপে শেখ রাসেলের বিপক্ষে তার অভিষেক করেছিলেন। জুলাই ২০২৩ সালে, তিনি শেখ রাসেলের জন্য স্বাক্ষর করেন।

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার

যুব

মিতুল ২০১৮ সাফ অনূর্ধ্ব-১৫ চ্যাম্পিয়নশিপ খেলেছেন বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৫ এর হয়ে। নেপাল অনূর্ধ্ব-১৫-এর বিপক্ষে ২–১ গোলে জয়ের সময় মিতুলকে বিদায় করা হয়। তিনি ফাইনালেও শুরু করেছিলেন, তবে পেনাল্টি শুটআউটের সময় মেহেদী হাসানের বদলি হয়েছিলেন।[] থাইল্যান্ডে ২০১৮ উয়েফা অ্যাসিস্ট অনূর্ধ্ব-১৫ ডেভেলপমেন্ট টুর্নামেন্টেও মিতুল দুটি ম্যাচ খেলেছেন।

মিতুল ২০১৯ সাফ অনূর্ধ্ব-১৮ চ্যাম্পিয়নশিপ এবং ২০২০ এএফসি অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপ যোগ্যতার বিকল্প হিসেবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-19 দলের অংশ ছিলেন।[১০] তিনি কাতার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন কর্তৃক আয়োজিত একটি আমন্ত্রণমূলক টুর্নামেন্ট ২০১৯ অনূর্ধ্ব-১৯ থ্রি নেশনস টুর্নামেন্টেও বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।

এএফসি অনূর্ধ্ব-২৩ চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২২ বাছাইপর্বের জন্য কোচ মারুফুল হক বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২৩ দলে মিতুলকে নাম ঘোষণা করেন। 2 নভেম্বর ২০২১-এ, তিনি সৌদি আরব অনূর্ধ্ব-২৩ এর বিপক্ষে শেষ গ্রুপ পর্বের ম্যাচটি শুরু করেছিলেন যা ৩–০ ব্যবধানে পরাজিত হয়েছিল এবং খেলা চলাকালীন প্রথমার্ধে গোলরক্ষক পাপ্পু হোসেনের স্থলাভিষিক্ত হন মিতুল।[

মিতুল চীনের হাংচৌতে ২০২২ সালের এশিয়ান গেমসে অলিম্পিক দলের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। তিনি তিনটি গ্রুপ-পর্যায়ের ফিক্সচারে উপস্থিত ছিলেন যেখানে তিনি ভারত অনূর্ধ্ব-২৩ এবং স্বাগতিক চীন অনূর্ধ্ব-২৩ উভয়ের বিরুদ্ধেই চিত্তাকর্ষক পারফরম্যান্স তৈরি করেছিলেন, পরবর্তীদের বিরুদ্ধে ক্লিনশীট রেখেছিলেন।

জাতীয়

মিতুল ২০২১ সালের মার্চ মাসে অনূর্ধ্ব-২৩ অতিরিক্ত খেলোয়াড় হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় দলে প্রথম ডাক পান। ২০২১ সালের আগস্টে, কিরগিজস্তানে থ্রি নেশনস কাপের জন্য ২৩ সদস্যের চূড়ান্ত দলে মিতুলকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১-এ একটি অনানুষ্ঠানিক ম্যাচে কিরগিজস্তান অনূর্ধ্ব-২৩-এর বিপক্ষে বাংলাদেশের হয়ে তার অভিষেক হয়।

১২ অক্টোবর ২০২৩-এ, মিতুল ২০২৬ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব - এএফসি প্রথম রাউন্ডে মালদ্বীপের সাথে তাদের ১–১ ড্রয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করেন।

পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চল থেকে উঠে আসা ফুটবলারদের মধ্যে তারকাখ্যাতি পেয়েছেন কে? রাঙ্গামাটির বিলাইছড়ির ২২ বছরের মিতুল মারমা প্রশ্নটা শেষ করতে দিলেন না। চট করে বলে উঠলেন, দুই সহোদর অরুণ বিকাশ দেওয়ান আর বরুণ বিকাশ দেওয়ানের নাম। এই দুই তারকা দূর রাঙ্গামাটি থেকে এসে ঢাকার মাঠ মাতিয়ে গেছেন বহু বছর আগে। অরুণ-বরুণের তারকাখ্যাতিকে পেছনে ফেলে মহাতারকা রূপে বিস্ফোরিত হওয়ার সেই স্বপ্ন এখন মিতুল মারমার চোখে। সে পথেই হাঁটছেন এই গোলকিপার। এর মধ্যেই জাতীয় দলের কোচ হাভিয়ের কাবরেরার প্রথম পছন্দে পরিণত হয়েছেন। বড় ক্লাবগুলোরও দৃষ্টি কেড়েছেন।

 ক্লাব ফুটবলে ধারাবাহিক পারফরম্যান্সের সুবাদেই তিনি এখন জাতীয় দলে অটোমেটিক চয়েজ। সদ্য শেষ হওয়া বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের প্রথম পর্ব শেষে সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন পারফরম্যান্স দিয়েই। আবাহনীর জার্সিতে রীতিমতো চীনের প্রাচীরে রূপ নিয়েছেন, প্রথম পর্বের ৯ ম্যাচে তার কৃতিত্বেই আবাহনী একটি মাত্র গোল হজম করেছে! এই মৌসুমে খেলা ১০ ম্যাচের ৯টিতেই ক্লিন শিট! যা রীতিমতো অবিশ্বাস্য ফুটবলবোদ্ধাদের কাছে।

পয়েন্ট টেবিলে শতভাগ স্থানীয়দের নিয়ে গড়া আবাহনীর অবস্থান দুইয়ে, শীর্ষের মোহামেডানের চেয়ে চার পয়েন্ট কম। এই অবস্থান থেকে লিগ জেতা আবাহনীর জন্য অসম্ভব নয়। মিতুল যেভাবে অর্ধেক পথটা পাড়ি দিয়েছেন, এটার পুনরাবৃত্তি ঘটলে সে সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়ার সুযোগ নেই। লিগে আবাহনীর খেলা ৯ ম্যাচের আটটিতেই তেকাঠির নিচে ছিলেন বিশ্বস্ত মিতুল। একটি ম্যাচে শুধু এক গোল হজম করেছেন। বাকি আট ম্যাচই ক্লিনশিট। ফেডারেশন কাপে খেলা তিন ম্যাচেও এখন পর্যন্ত গোল হজম করেনি আবাহনী। এর মধ্যে মিতুল খেলেছেন দুই ম্যাচ। পুরো প্রথম পর্বে ক্লিনশিটের পরিসংখ্যানে চোখ রাখলে মিতুলের ধারেকাছেও নেই কেউ। শীর্ষে থাকা মোহামেডানের সাকিব আল হাসান ও ফর্টিস এফসির সারোয়ার জাহান দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তিনবার ক্লিনশিট রাখতে পারেন।

যদিও মিতুল এই কৃতিত্ব একা নিতে চান না। তিনি এর ভাগ দিচ্ছেন পুরো দলকে। মিতুল আলাপের শুরুটা করলেন এভাবে, ‘ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন ছিল আবাহনীতে খেলা। এ বছর আবাহনীতে খেলতে পারছি, এটা আমার কাছে ভীষণ গর্বের। শুরু থেকেই আমরা বিদেশিবিহীন একটা দল। যখন প্রথম ক্লাবে আসি, তখন থেকেই আমরা প্রত্যেকে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ছিলাম। আমরা স্থানীয়রা মিলেই দলকে এগিয়ে নেব, এই প্রতিজ্ঞা সবার মধ্যে কাজ করেছে। ফলে মাঠে সবাই শতভাগ দিতে পেরেছে। এই কৃতিত্ব শুধু আমার একার নয়।

আমরা শুরু থেকেই দলবদ্ধ হয়ে খেলার চেষ্টা করেছি। কোচ আমাদের সেটাই বলেছেন। প্রতিটি পজিশনে ডিফেন্ডার, লেফট-রাইটব্যাক, মিডফিল্ডার, ফরোয়ার্ড আমরা সবাই সবাইকে সমর্থন দিয়ে খেলছি। কৃতিত্ব তাই আমাদের সবার। দলের সঙ্গে যুক্ত প্রত্যেকেরই অবদান আছে। বিশেষ করে আমাদের কোচ (মারুফুল হক)। তিনি আমাদের অনেক মোটিভেটেড করেন। তিনি বলেছেন, তোমাদের জন্য প্রতিটি ম্যাচ ফাইনাল, প্রতিটি ম্যাচ আন্তর্জাতিক ম্যাচ। কারণ আমাদের খেলতে হচ্ছে বিদেশি ফুটবলারদের নিয়ে গড়া প্রতিপক্ষের বিপক্ষে।’

আন্তঃস্কুল ফুটবল দিয়ে প্রথম নজর কেড়েছিলেন মিতুল। সেখান থেকে তাকে মোহামেডান জুনিয়র দলে খেলতে ঢাকায় পাঠান রাঙ্গামাটি জেলা ক্রীড়া সংস্থার তৎকালীন কোষাধ্যক্ষ মনিরুল আলম। এরপর পাইওনিয়র লিগে খেলেন নোয়াখালী একাডেমির হয়ে। সেখান থেকে ডাক পান অনূর্ধ্ব-১৮ দলে। ২০১৮ সালে এই দলটি সাফ চ্যাম্পিয়ন হয়। ২০১৯-২০ মৌসুমে তাকে দলে নেয় উত্তর বারিধারা। এরপর শেখ জামাল, ফর্টিস হয়ে শেখ রাসেলে খেলেন সর্বশেষ লিগ।

 এবার নিজের স্বপ্নের দলে খেলার সুযোগ পেয়েই নিজেকে নিয়ে গেছেন অন্য উচ্চতায়। জাতীয় দল ও বিভিন্ন ক্লাব দলে বেশ কজন কোচের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা হয়েছে মিতুলের। তাই গুরুদের ভোলেননি তিনি, ‘আমি যখনই যে কোচের সঙ্গে কাজ করেছি, চেষ্টা করেছি সবার কাছ থেকে সর্বোচ্চটা নেওয়ার। দুবছর আমি বিদেশি কোচের অধীনে কাজ করেছি (ফ্যাবিও রোসা)। এ ছাড়া নুরুজ্জামান নয়ন ভাইয়ের কাছ থেকেও মাঝেমধ্যে টিপস নিয়েছি। সর্বশেষ শেখ রাসেলে মাসুদ আহমেদ উজ্জ্বল ভাইয়ের অধীনে ছিলাম। ওনাকে জাতীয় দলেও পেয়েছি। উজ্জ্বল ভাইয়ের সঙ্গে আমার দুর্বলতাগুলো নিয়ে দীর্ঘ সময় কাজ করেছি, যা আমাকে অনেক হেল্প করেছে।’

জাতীয় দলে নিয়মিত খেলছেন, নজর কাড়ছেন ক্লাব ফুটবলেও। এখনই সময় নিজের লক্ষ্য নির্ধারণের। সেটা ঠিকই করেছেন ছোটখাটো আকৃতির হয়েও পোস্টের সামনে ভীষণ সাবলীল মিতুল, ‘আমি নিজেকে এমন উচ্চতায় নিয়ে যেতে চাই, যাতে মানুষ সারা জীবন আমাকে মনে রাখে। আর দেশকে শিরোপা এনে দিতে পারলে মনে করব আমার খেলোয়াড়ি জীবন স্বার্থক।’

শেষ পর্যন্ত সবার হৃদয়ে চিরস্থায়ী হতে পারবেন কি না, সেটা সময় বলে দেবে। তবে এই লিগের অর্ধেকটা পথ যে কীর্তি গড়েছেন মিতুল সেটা অন্তত আবাহনীর সমর্থকরা মনে রাখবে বহুদিন।

sourse: wikipedia ,,,, deshrupantor  ,,,,,,,, facebook  ,,,,,,, 

What's Your Reaction?

Like Like 0
Dislike Dislike 0
Love Love 0
Funny Funny 0
Angry Angry 0
Sad Sad 0
Wow Wow 0