হিথ লেজার এর জীবনী || Biography of Heath Ledger

হিথ লেজার এর জীবনী || Biography of Heath Ledger

May 20, 2025 - 01:49
May 20, 2025 - 12:31
 0  1
হিথ লেজার এর জীবনী  || Biography of  Heath Ledger

জন্ম
হিথক্লিফ অ্যান্ড্রূ লেজার ৪ এপ্রিল ১৯৭৯
পার্থ, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রেলিয়া
মৃত্যু ২২ জানুয়ারি ২০০৮ (বয়স ২৮)
নিউ ইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র

মৃত্যুর কারণ

ওষুধের বিষক্রিয়ায় হৃদরোগ

সমাধি

ক্যারাকাটা সিমেট্রি, পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া

জাতীয়তা

অস্ট্রেলীয়

পেশা

অভিনেতা, মিউজিক ভিডিও পরিচালক

কর্মজীবন

১৯৯৩-২০০৮

 "হিথ" লেজার (৪ এপ্রিল, ১৯৭৯ - ২২ জানুয়ারি, ২০০৮) ছিলেন একজন অস্ট্রেলীয় অভিনেতা ও পরিচালক। ১৯৯০-এর দশকে অস্ট্রেলীয় টেলিভিশন ও চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তার অভিনয়ের অভিষেক হয়। অস্ট্রেলিয়ার কিছুদিন অভিনয়ের পর ১৯৯৮ সালে তিনি চলচ্চিত্র কর্মজীবনের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেন। তিনি ১৯টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল টেন থিংস আই হেট অ্যাবাউট ইউ (১৯৯৯), দ্য প্যাট্রিয়ট (২০০০), অ্যা নাইট্‌স টেল (২০০১), মনস্টার্‌স বল (২০০১), লর্ডস অফ ডগটাউন (২০০৫), ব্রোকব্যাক মাউন্টেন (২০০৮), দ্য ডার্ক নাইট এবং দ্য ইমাজিনারিয়াম অফ ডক্টর পার্নাসাস (২০০৯)। শেষের দুটি চলচ্চিত্র তার মৃত্যুর পর মুক্তি পেয়েছিল। এছাড়া তিনি মিউজিক ভিডিও প্রযোজনা ও পরিচালনা করেছেন এবং একজন চলচ্চিত্র পরিচালক হতে উৎসুক ছিলেন।

২০০৫ সালের ব্রোকব্যাক মাউন্টেন চলচ্চিত্রে এনিস দেল মারের ভূমিকায় অভিনয়ের জন্য তিনি সেরা অভিনেতা হিসেবে নিউ ইয়র্ক ফিল্ম ক্রিটিকস সার্কেল ও অস্ট্রেলিয়ান ফিল্ম ইনস্টিটিউট থেকে সেরা আন্তর্জাতিক অভিনেতার খ্যাতি লাভ করেন এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার ও বাফটা পুরস্কার এবং সেরা নাট্য অভিনেতার জন্য গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। ২০০৭ সালের আ'ম নট দেয়ার চলচ্চিত্রে মার্কিন গায়ক ও গীতিকার বব ডিলানের চরিত্রে অভিনয় করেন। এই ছবির জন্য তিনি বাকি অভিনয়শিল্পী, পরিচালক ও অভিনয়শিল্পী নির্বাচকের সাথে মরণোত্তর ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্পিরিট রবার্ট আল্টম্যান পুরস্কার লাভ করেন।

হিথ লেজার ২০০৮ সালের ২২ জানুয়ারি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। মৃত্যুর কয়েকমাস পূর্বে তিনি দ্য ডার্ক নাইট চলচ্চিত্রের দ্য জোকার চরিত্রে তার অভিনয় শেষ করেন। তিনি দ্য ইমাজিনেরিয়াম অব ডক্টর পার্নাসাস চলচ্চিত্রের সম্পাদনার কাজের মাঝামাঝি সময়ে মারা যান। লেজার তার জোকার চরিত্রের জন্য মরণোত্তর শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার, গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার, বাফটা পুরস্কার, স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কার ও লস অ্যাঞ্জেলেস ফিল্ম ক্রিটিকস অ্যাসোসিয়েশন পুরস্কার অর্জন করেন এবং অস্ট্রেলিয়ান ফিল্ম ইনস্টিটিউট থেকে সেরা আন্তর্জাতিক অভিনেতার খ্যাতি অর্জন করেন।

প্রাথমিক জীবন
হিথ লেজার ১৯৭৯ সালের ৪ এপ্রিল পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পার্থে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা কিম লেজার একজন খনির প্রকৌশলী এবং মাতা স্যালি লেজার (রামশ) একজন ফরাসি ভাষার শিক্ষক। স্যার ফ্রাঙ্ক লেজার দাতব্য সংস্থা তার প্র-পিতামহের নামানুসারে রাখা হয়। তার পূর্বপুরুষগণ ইংরেজ, আইরিশ ও স্কটিশ।[৪]

কর্মজীবন
১৯৯০-এর দশক
১৭ বছর বয়সে স্নাতক শেষ করার পর হিথ লেজার অভিনয় শুরু করতে চান। তিনি তার বন্ধু ট্রেভর ডিকার্লোকে পার্থ ও সিডনিতে ঘুরে বেড়ান, এবং পার্থে ফিরে এসে ক্লাউনিং অ্যারাউন্ড (১৯৯২) এ একটি ছোট চরিত্রে অভিনয় করেন। পরের বছর তিনি পার্থ টেলিভিশন ধারাবাহিক শিপ টু শোর এ অভিনয় করেন। ১৯৯৬ সালে টেলিভিশন ধারাবাহিক সুইট এ একজন সমকামী সাইক্লিস্টের চরিত্রে, এবং ১৯৯৭ সালে ফক্স ব্রডকাস্টিং কোম্পানির রোর এবং হোম অ্যান্ড অ্যাওয়ে ধারাবাহিকে অভিনয় করেন। ১৯৯৭ সালে তিনি অস্ট্রেলীয় চলচ্চিত্র ব্ল্যাকরক দিয়ে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়। ১৯৯৯ সালে তিনি টিন কমেডি টেন থিংস আই হেট অ্যাবাউট ইউ এবং গ্রেগর জর্ডান পরিচালিত অপরাধধর্মী টু হ্যান্ডস চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।

২০০০-এর দশক
২০০০ থেকে ২০০৩ সালে তিনি দ্য প্যাট্রিয়ট (২০০০) এ গ্যাব্রিয়েল মার্টিন চরিত্রে, মনস্টার্‌স বল (২০০০) এ সনি গ্রোটোভ্‌স্কি চরিত্রে, অ্যা নাইট্‌স টেল (২০০১) এ উইলিয়াম থেচার চরিত্রে, দ্য ফোর ফিদারস্‌ (২০০২) এ হ্যারি ফিভারশ্যাম চরিত্রে, দ্য অর্ডার (২০০৩) এ আলেক্স বার্নিয়ার চরিত্রে, নেড কেলি (২০০৩) এ নেড কেলি চরিত্রে অভিনয় করেন। ২০০১ সালে তিনি ন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অফ থিয়েটার অউনার্স থেকে "আগামীর পুরুষ তারকা" খেতাব লাভ করেন।

২০০৫ সালে তিনি ক্যাসানোভা এ জিয়ানকমো ক্যাসানোভা চরিত্রে, লর্ডস অফ ডগটাউন এ স্কিপ এংব্লুম চরিত্রে, দ্য ব্রাদার্স গ্রিম এ ইয়াকপ গ্রিম এবং অ্যাং লি পরিচালিত ব্রোকব্যাক মাউন্টেন এ এনিস দেল মার চরিত্রে অভিনয় করেন। ব্রোকব্যাক মাউন্টেন চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য তিনি নিউ ইয়র্ক ফিল্ম ক্রিটিকস সার্কেল ও সান ফ্রান্সিস্কো ফিল্ম ক্রিটিকস সার্কেল থেকে "২০০৫ সালের সেরা অভিনেতা" পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া তিনি এই চলচ্চিত্রের জন্য সেরা নাট্য চলচ্চিত্রের অভিনেতার জন্য গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার এবং ১৬ বছর বয়সে নবম কনিষ্ঠতম অভিনেতা হিসেবে শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার এর মনোনয়ন লাভ করেন।

ব্রোকব্যাক মাউন্টেন চলচ্চিত্রের পরে তিনি ২০০৬ সালে অস্ট্রেলীয় চলচ্চিত্র ক্যান্ডি এ অভিনয় করেন। নেইল আর্মফিল্ড পরিচালিত চলচ্চিত্রটি ১৯৯৮ সালে প্রকাশিত উপন্যাস ক্যান্ডি: অ্যা নভেল অফ লাভ অ্যান্ড এডিকশন অবলম্বনে নির্মিত। এতে তিনি একজন তরুণ মাদকসেবী ডেন কার্টার চরিত্রে অভিনয় করেন, যার পরামর্শক চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন জেফ্রি রাশ। এই চরিত্রের জন্য তিনি ফিল্ম ক্রিটিকস সার্কেল অফ অস্ট্রেলিয়া পুরস্কার এ শ্রেষ্ঠ অভিনেতার পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। পরের বছর তিনি মার্কিন সঙ্গীতশিল্পী বব ডিলান চরিত্রে আ'ম নট দেয়ার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। টড হাইন্‌স পরিচালিত এই চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ২০০৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি বাকি অভিনয়শিল্পী, পরিচালক ও অভিনয়শিল্পী নির্বাচকের সাথে মরণোত্তর ইনডিপেন্ডেন্ট স্পিরিট রবার্ট আল্টম্যান পুরস্কার অর্জন করেন।

লেজার ক্রিস্টোফার নোলান পরিচালিত সুপারহিরো চলচ্চিত্র দ্য ডার্ক নাইট চলচ্চিত্রে দ্য জোকার অভিনয় করেন, যা ২০০৮ সালে তার মৃত্যুর ছয় মাস পর মুক্তি পায়। এই ছবিতে তার অভিনয়ের জন্য তিনি মরণোত্তর শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন, যা তাঁর পরিবার গ্রহণ করে এবং সেরা পার্শ্ব অভিনেতার জন্য গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার লাভ করেন, যা তাঁর পক্ষ থেকে নোলান গ্রহণ করেন। এছাড়া তিনি সেরা পার্শ্ব অভিনেতার জন্য বাফটা পুরস্কার, সেরা পার্শ্ব অভিনেতার জন্য লস অ্যাঞ্জেলেস ফিল্ম ক্রিটিকস অ্যাসোসিয়েশন পুরস্কার ও অস্ট্রেলিয়ান ফিল্ম ইনস্টিটিউট থেকে সেরা আন্তর্জাতিক অভিনেতার খ্যাতি অর্জন করেন। ২০০৮ সালের ২২ জানুয়ারি মারা যাওয়ার পূর্বে তিনি দ্য ইমাজিনেরিয়াম অফ ডক্টর পার্নাসাস চলচ্চিত্রের অর্ধেক কাজ করে যান। পরিচালক টেরি ইলিয়াম লেজারের শেষ কাজকে পর্দায় দেখাতে জনি ডেপ, জুড ল ও কলিন ফারেলদের চরিত্রসমূহ পরিবর্তন করেন।

ব্যক্তিগত জীবন
লেজার দাবা খেলায় দক্ষ ছিলেন। তিনি ১০ বছর বয়সে পশ্চিম অস্ট্রলিয়ার জুনিয়র দাবা চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেন। পরবর্তীতে তিনি অন্যান্য দাবাড়ুদের সাথে ওয়াশিংটন স্কয়ার পার্কে দাবা খেলতেন। তার মৃত্যুর সময় তিনি অ্যালান স্কট রচিত ১৯৮৩ সালের দাবা সম্পর্কিত উপন্যাস দ্য কুইন্‌স গ্যাম্বিট অবলম্বনে তিনি চলচ্চিত্র নির্মাণ ও অভিনয় করতে চেয়েছিলেন। এটি তার পরিচালিত প্রথম চলচ্চিত্র হতে পারত।

সম্পর্ক
লেজারের অভিনেত্রী লিসা জেন, হিদার গ্রাহাম ও নাওমি ওয়াটসদের সাথে সম্পর্ক ছিল। ২০০৪ সালে ব্রোকব্যাক মাউন্টেন চলচ্চিত্রের সেটে মিশেল উইলিয়ামসের সাথে তার সাক্ষাৎ হয় এবং তিনি তার সাথে ডেটিং দিতে শুরু করেন। ২০০৫ সালের ২৮ অক্টোবর নিউ ইয়র্কে তাদের মেয়ে মাটিল্ডা রোজ জন্মগ্রহণ করেন। মাটিল্ডার ধর্মপিতামাতা হলেন জেক ইলেনহল ও বিজি ফিলিপস। ২০০৬ সালের জানুয়ারিতে তার নিউ সাউথ ওয়েলসের ব্রন্তের বাড়িটি বিক্রি করে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান এবং মিশেল উইলিয়ামসের সাথে ২০০৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত ব্রুকলিনের বোরাম হিলে থাকতেন। ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বরে মিশেলের বাবা সিডনির ডেইলি টেলিগ্রাফকে জানায় লেজার আর মিশেলের সম্পর্কের অবসান হয়েছে।

মৃত্যু
২০০৮ সালের ২২ জানুয়ারি তাঁর গৃহপরিচারিকা দুপুর ২:৪৫ মিনিটে তাকে তাঁর বিছানায় অজ্ঞান অবস্থায় পায়। প্যারামেডিক্স ও ইমার্জেন্সি মেডিকেল টেকনিশিয়ানরা তাকে ৩:৩৬ মিনিটে মৃত ঘোষণা করে।

১৯৭৯ সালের ৪ এপ্রিল অস্ট্রেলিয়ার পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর পার্থে হিথ লেজারের জন্ম হয়। ২০০৮ সালের ২২ জানুয়ারি তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মাত্র ২৮ বছর বয়সে তাঁর জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটে।
হিথ লেজার তাঁর জীবদ্দশায় খুব বেশি সিনেমায় অভিনয়ের সুযোগ পাননি। বলাবাহুল্য, এক জোকার চরিত্র দিয়েই ভক্তকুলের মনে স্থায়ী আসন গেড়ে নিয়েছেন। আর সেজন্য প্রথমবারের মতো কোনো কমিক বুকের চরিত্রে অভিনয় করে হিথ লেজার ২০০৯ সালে পেয়ে যান শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রের অস্কার।

২০০৮ সালের ২৪ জুলাই যখন ‘দ্য ডার্ক নাইট’ সব প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়। তার আগেই তিনি পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে পরপারে পাড়ি জমান। অর্থাৎ, জীবদ্দশায় তিনি তাঁর সাফল্য আর অর্জনকে দেখে যেতে পারেননি। আজকে যদি তিনি বেঁচে থাকতেন তাঁর বয়স হতো ৪৪ বছর, হয়তো বা আরও অনেক মাস্টারপিস সিনেমায় তিনি তাঁর অভিনয়ের মধ্য দিয়ে নিজেকে অন্য এক স্থানে নিয়ে যেতে পারতেন।

নিয়তি তাঁর প্রতি ছিল বড়ই নির্মম। যত দিন পর্যন্ত এ পৃথিবী টিকে থাকবে, তত দিন পর্যন্ত রিয়েল জোকার আর রিয়েল অ্যানার্কিস্ট হিসেবে হিথ লেজার আমার সবার হৃদয়ের মণিকোঠায় অমর হয়ে থাকবেন।

২০১৯ সালে মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা টড ফিলিপস ‘জোকার’ নাম একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেছিলেন। ডিসি কমিকের আইকনিক চরিত্র জোকার দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি এ সিনেমা বানিয়েছিলেন। এ সিনেমার আইএমডিবি রেটিং ৮.৪ এবং সিনেমার মূল চরিত্র। অর্থাৎ, জোকার চরিত্রে অভিনয় করেন পোর্টো রিকোতে জন্ম নেওয়া ওয়াকিন ফিনিক্স। ২০২০ সালে তিনি এ চরিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা হিসেবে অস্কার জিতে নেন। পুরস্কার গ্রহণের সময় তিনিও অস্কারের মঞ্চে দাঁড়িয়ে বলেছেন যে হিথ লেজার ছিল তাঁর অনুপ্রেরণা। তিনি সরাসরি বলেছেন, ‘আই অ্যাম স্ট্যান্ডিং হেয়ার অন দ্য শোল্ডার অব হিথ লেজার।’  জন্মবার্ষিকীতে  অকালপ্রয়াত এ নায়কের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা।

source wikipedia

What's Your Reaction?

Like Like 0
Dislike Dislike 0
Love Love 0
Funny Funny 0
Angry Angry 0
Sad Sad 0
Wow Wow 0