রবার্ট লেভানডোভস্কি এর জীবনী | Biography of Robert Lewandowski

রবার্ট লেভানডোভস্কি এর জীবনী | Biography of Robert Lewandowski

May 21, 2025 - 16:38
May 28, 2025 - 23:20
 0  2
রবার্ট লেভানডোভস্কি এর জীবনী | Biography of Robert Lewandowski

ব্যক্তিগত তথ্য

পূর্ণ নাম

রবের্ত লেভানদোভস্কি

জন্ম

২১ আগস্ট ১৯৮৮ (বয়স ৩৬)

জন্ম স্থান

ওয়ার্সও, পোল্যান্ড

উচ্চতা

১.৮৫ মিটার (৬ ফুট ১ ইঞ্চি)

মাঠে অবস্থান

আক্রমণভাগের খেলোয়াড

ক্লাবের তথ্য

বর্তমান দল

বার্সেলোনা

জার্সি নম্বর

যুব পর্যায়

১৯৯৬–১৯৯৭

পার্টিশান্ট লেশনো

১৯৯৭–২০০৪

ভারসোভিয়া ওয়ার্সও

জ্যেষ্ঠ পর্যায়*

বছর

দল ম্যাচ (গোল)

২০০৫

ডেল্টা ওয়ার্সও ১৭ (৪)

২০০৫–২০০৬

লেগিয়া ওয়ার্সও ২ ১২ (২)

২০০৬–২০০৮

জ্নিকজ্ প্রুজকাও ২ (৬)

২০০৬–২০০৮

জ্নিকজ্ প্রুজকাও ৫৯ (৩৬)

২০০৮–২০১০

লেখ পজনান ৫৮ (৩২)

২০১০–২০১৪

বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ১৩১ (৭৪)

২০১৪–২০২২

বায়ার্ন মিউনিখ ২৫৩ (২৩৮)

২০২২–

বার্সেলোনা ১০০ (৬৭)

জাতীয় দল

২০০৭

পোল্যান্ড অনূর্ধ্ব ১৯ (০)

২০০৮

পোল্যান্ড অনূর্ধ্ব ২১ (০)

২০০৮–

পোল্যান্ড ১৩২ (৭৬)

রবার্ট লেভানদস্কি: একজন অলিখিত পোলিশ সম্রাট

রবের্ত লেভানদোভস্কি 

পোলীয় উচ্চারণ: [ˈrɔbɛrt lɛvanˈdɔfskʲi] (শুনুন); জন্ম: ২১ আগস্ট, ১৯৮৮ একজন পোলিশ পেশাদার ফুটবলার যিনি স্পেনীয় ক্লাব ফুটবলের শীর্ষ স্তর লা লিগার ক্লাব বার্সেলোনা এবং পোল্যান্ড জাতীয় দলের হয়ে স্ট্রাইকার হিসেবে খেলেন। তিনি বর্তমানে পোল্যান্ড জাতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

জিন্কেজ প্রুসক্কো-এর হয়ে পোলিশ ফুটবলের তৃতীয় ও দ্বিতীয় স্তরের সর্বোচ্চ গোলদাতা হওয়ার পরে তিনি পোলান্ডের সর্বোচ্চ স্তরের ক্লাব লেচ পজনানে যোগদান করেন এবং ক্লাবকে ২০০৯-১০ একস্ত্রাকলাসা জিততে সাহায্য করেন। ২০১০ সালে তিনি ৪৫ লক্ষ ইউরোর বিনিময়ে বরুসিয়া ডর্টমুন্ড-এ যোগদান করেন। সেখানে তিনি লিগের শীর্ষ গোলদাতা হিসাবে ধারাবাহিকভাবে দুটি বুন্দেসলিগা শিরোপা জয় করেন। ২০১৩ সালে তিনি বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের হয়ে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ এর ফাইনালে খেলেন।

২০১৪-১৫ মৌসুমে লেভানদোভস্কি "ফ্রি ট্রান্সফার" হিসেবে বরুসিয়া ডর্টমুন্ডের প্রতিদ্বন্দ্বী ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখ-এ যোগদানে সম্মত হন। ২০১৯-২০ মৌসুমে বায়ার্ন মিউনিখের উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ  ট্রেবল জয়ের ক্ষেত্রে তিনি অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি উক্ত তিনটি প্রতিযোগিতারই সর্বোচ্চ গোলদাতা ছিলেন। ২০২২-২৩ মৌসুম শুরুর পূর্বে তিনি ৫ কোটি ইউরোর বিনিময়ে স্পেনীয় ক্লাব বার্সেলোনায় যোগদান করেন।

লেভানদোভস্কি ২০০৮ সাল থেকে পোল্যান্ড জাতীয় দলের হয়ে খেলছেন। পোল্যান্ডের হয়ে তিনি উয়েফা ইউরো ২০১২, উয়েফা ইউরো ২০১৬, ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ এবং উয়েফা ইউরো ২০২০ টুর্নামেন্ট খেলেছেন।

লেভানডোভস্কি মাত্র দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে চার গোল করলেন। অপরজন হলেন লিওনেল মেসি। পোলিশ খেলোয়াড়টি এর আগে তার সাবেক ক্লাব বরুশিয়া ডর্টমুন্ডের হয়ে রিয়াল মাদ্রিদের বিরুদ্ধে ২০১২-১৩ মৌসুমের সেমিফাইনালে চার গোল করেছিলেন।

ইউরোপের ক্লাবগুলোর সর্বোচ্চ এই টুর্নামেন্টে লেভানডোভস্কির এটি তৃতীয় হ্যাটট্রিক। তিনি এখন হ্যাটট্রিকের হিসেবে মেসি ও ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর পেছনে এসে দাঁড়ালেন। মেসি ও রোনালদো উভয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন আটটি করে।

এরই সুবাদে তিনি চলতি মৌসুমে ইউরোপে সবচেয়ে বেশি গোল করার রেকর্ড গড়লেন। এবারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগে পাঁচ খেলায় ১০ গোল করলেন তিনি। মৌসুমের হিসেবে ২০ খেলায় ২৭ গোল। অবশ্য প্রথমার্ধে তার একটি গোল ভিএআর (ভিডিও অ্যাসিসট্যান্ট রেফারি) প্রযুক্তির কারণে বাতিল হয়ে যায়।

গত মঙ্গলবার রাতে সার্বিয়ার ক্লাব রেড স্টার বেলগ্রেডের বিপক্ষে গোলগুলো করেন তিনি। তাতে ‘বি’ গ্রুপে আগেই নকআউট পর্ব নিশ্চিত করা বায়ার্ন জয়ী হয় ৬-০ গোলে।

বেলগ্রেডের মাঠে বায়ার্নের গোল বন্যার শুরু ১৪তম মিনিটে। ফিলিপ কোতিনহোর ক্রসে হেডে ঠিকানা খুঁজে নেন জার্মান মিডফিল্ডার লেয়ন গোরেটস্কা। জার্মান চ্যাম্পিয়নরা বাকি পাঁচ গোল করে দ্বিতীয়ার্ধে।

 লেভানডোভস্কির গোলের সূচনা হয় ৫৩তম মিনিটে স্পট কিকে।  ৬০ ও ৬৪তম মিনিটে আরো দুই গোল দিয়ে হ্যাটট্রিক পূরণ করেন তিনি। তিন মিনিট পর নিজের চতুর্থ ও দলের পঞ্চম গোলটি করেন পোলিশ এই ট্রাইকার।

তারকা ট্রাইকারটি স্কাই স্পোর্টসকে বলেন, ‘সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো আমরা সত্যি খুব ভালো খেলেছি। রক্ষণাত্মক এবং আক্রমণাত্মকভাবে। কার সাথে খেলা এটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমরা একই পরিকল্পনা অনুসরণ করি।’

নিজের সম্পর্কে তার ভাষ্য, ‘আমি অতটাই খুশি যখন নিজে গোল না করলেও দল জয়ী হয়।’ তিনি আসলে গত শনিবার ফরচুনা ডুসেলডর্ফের বিরুদ্ধে গোল করতে না পারলেও দলের ৪-০ জয়ের প্রসঙ্গটিকেই স্মরণ করিয়ে দেন।

জার্মান ক্লাবটির ভারপ্রাপ্ত কোচ হ্যান্সি ফ্লিক তার স্ট্রাইকারের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ‘এটা হলো তার অবিশ্বাস্য পেশাদারিত্ব এবং যে ভাবে সে অনুশীলন করে তার ফসল। সে উন্নতির জন্য সবসময়েই বাড়তি অনুশীলন করে।’

লেভানদস্কি তার সেরা ফর্মের দরুন তিনি লেজিয়া ওয়ারসো ক্লাব স্কাউটের নজরে পড়েন।সে তার সেরা ফর্ম অব্যাহত রেখেছিল যতক্ষণ পর্যন্ত না সে একটা বাজে ইনজুরির সম্মুখীন হয়। কিন্তু এই ইনজুরির কারণে লেজিয়া ওয়ারসো তার সাথে চুক্তি বাড়ানোর সাহস পায় নি। পরের মৌসুমে সে যোগ দেয় পোল্যান্ডের ৩য় বিভাগ এর ক্লাব জিয়ং পুরসোতে ১৫০০০ ইউরোর বিনিময়ে। সেখানে তিনি দুই মৌসুম খেলেন এবং তিনি ৩য় বিভাগ এর সর্বোচ্চ গোলদাতা হন (১৫ গোল) ২০০৬-২০০৭ মৌসুমে। পরবর্তী ২০০৭-২০০৮ মৌসুমে (২১ গোল) তিনি ২য় বিভাগের সর্বোচ্চ গোলদাতা হন জিয়ং পুরসো’র হয়ে।

পরবর্তীতে ৩৮০ হাজার ইউরোর বিনিময়ে লেচ পোজম্যান এ যোগ দেন। লেচ পোজম্যানে যোগ দেয়ার আগে স্প্যানিশ লিগে সেবারের নতুন উন্নীত ক্লাব স্পোটিং গিয়নের কাছে রিজেক্টেড হন। একস্ট্রাক্লাসে তার প্রথম খেলায়, লেভানদস্কি গোল করেছিলেন এবং দুর্দান্ত ফর্মে অব্যাহত রাখে যা তাকে গোল-স্কোরিং চার্টে দ্বিতীয় স্থানে রেখেছিল। একস্ট্রাক্লাসের দ্বিতীয় মৌসুমে, তিনি গোল স্কোরিংয়ে লিগের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তার এই অসাধারণ পারফরম্যান্স এর দরুন অনেক বড় বড় ক্লাবের নজর কেড়েছিলেন কিন্তু সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে ৪.৭৫ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে যোগ দেন জার্মান জায়ান্ট বুরুসিয়া ডর্টমুন্ডে।

২০১০ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি ডর্টমুন্ডের হয়ে প্রথম গোলটি করেছিলেন। তিনি মৌসুমের মধ্যে আশ্চর্যজনক ফর্ম অবিরত রেখেছিলেন, যা তাকে পোলিশের সেরা বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরষ্কার দিয়েছিল। তারপরে তিনি ক্লাবের সাথে বুন্দেসলিগা জিতে যান এবং লিগে তৃতীয় সর্বোচ্চ রানের স্কোরার হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। টুর্নামেন্টের শীর্ষ স্কোরার হিসাবে শেষ করেছিলেন এবংবায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে ডিএফবি-পোকাল ফাইনালেও দু’টি গোল করেছিলেন।ডর্টমুন্ডের সাথে তার দ্বিতীয় মৌসুমে, তিনি তার অসাধারণ ফর্ম চ্যাম্পিয়নস লিগে নিয়ে যান। তিনি উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে চারটি গোল করার প্রথম খেলোয়াড় হয়েছিলেন। টুর্নামেন্টের ফাইনালে তার দল বুন্দেসলিগা প্রতিপক্ষ বায়ার্ন মিউনিখের কাছে পরাজিত হয়েছিল। তিনি জার্মান সুপার কাপ জয়ের মাধ্যমে ডর্টমুন্ডের সাথে তৃতীয় এবং শেষ মৌসুম শুরু করেছিলেন। তিনি একটি দুর্দান্ত মৌসুম কাটিয়েছেন, লিগে সবোর্চ্চ গোলদাতা হিসেবে। ২০১৪ সালের জার্মান কাপ ফাইনালটি তার ডর্টমুন্ডের হয়ে সর্বশেষ ম্যাচ।

পরবর্তী মৌসুমে তিনি দল পরিবর্তন করেন যোগ দেন ডর্টমুন্ডেরই প্রতিপক্ষ শিবির বায়ার্ন মিউনিখে। সম্পূর্ণ ফ্রি দলবদলে ৫ বছরের চুক্তিতে যোগ দেন। জার্মান সুপার কাপে বায়ার্ন মিউনিখের হয়ে তিনি প্রতিযোগিতামূলকভাবে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনাল ও বুন্দেসলিগার ট্রফি জিতে মিউনিখের সাথে দুর্দান্ত এক অভিষেক মৌসুম পার করেন তিনি। জার্মান সুপার কাপটি হারিয়ে তিনি বায়ার্নের সাথে দ্বিতীয় মৌসুম শুরু করেছিলেন। তিনি মৌসুম জুড়ে শীর্ষ ফর্ম অব্যাহত রাখেন এবং একটি আশ্চর্যজনক বুন্দেসলিগা রেকর্ড স্থাপন করেন।ওল্ফসবার্গের বিপক্ষে সেপ্টেম্বর ২০১৫-এর বুন্দেসলিগা খেলায় তিনি বিকল্প হিসাবে এসেছিলেন এবং ৮ মিনিট ৫৯ সেকেন্ডের মধ্যে, তিনি ৫ গোল করেছিলেন, যা কোনও খেলোয়াড়ের পক্ষে ইউরোপের যে কোনও বড় ফুটবল লিগে 5 গোল করার দ্রুততম সময় ছিল। কীর্তিটি একটি আশ্চর্যজনক যা তাকে চারটি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস অর্জন করিয়েছিল। তিনি ব্যালন ডি’অর পুরষ্কারে চতুর্থ স্থান অর্জন করেছিলেন এবং বুন্দেসলিগায় স্কোর চার্টে শীর্ষে ছিলেন।

তার তৃতীয় মৌসুমে, বায়ার্ন মিউনিখের সাথে ২০১৬/১৭ মৌসুমে, তিনি বায়ার্ন সুপার কাপ, বুন্দেসলিগা জিতেছিলেন এবং ক্লাবের সাথে একটি চুক্তি সম্প্রসারণও স্বাক্ষর করেছিলেন ২০২১ সাল পর্যন্ত। তিনিও এই সময়ে ১০০ টি গোলে পৌঁছেছিলেন। ২০১৭/১৮ মৌসুমে, তিনি সূক্ষ্ম ফর্মে অবিরত ছিলেন এবং গোটা লিগেও গোলে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। পর পর সপ্তমবারের জন্য তিনি বর্ষসেরা পোলিশ খেলোয়াড় নির্বাচিত হন।

২০১৮/১৯ মৌসুমে, লেওয়ানডোভস্কি তার অগ্নিসংযোগকারী গোল স্কোরিং ফর্মে ফিরে এসে উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ৫০ টি গোলে পৌঁছে যাওয়া তৃতীয়তম খেলোয়াড় হয়ে উঠেছিলেন। তিনি বায়ার্ন মিউনিখ সর্বকালের সর্বকালের সর্বোচ্চ গোলদাতাও হয়েছিলেন। পোলিশ তারকা বুন্দেসলিগায় কোনও বিদেশি খেলোয়াড়ের পক্ষে সর্বাধিক গোলদাতা হয়ে গিয়েছিলেন। তিনি লিগের শীর্ষস্থানীয় স্কোরার হিসাবে মৌসুম শেষ করেছন, পর পর চতুর্থ মৌসুমে তিনি ৪০ টিরও বেশি গোল করেতে সক্ষম হন। একই মৌসুমে দ্বিতীয়বারের মতো বুন্দেসলিগা এবং ডিএফবি-পোকালও জিতেছিলেন তিনি।

লেভানদস্কির আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার 

আন্তর্জাতিক অঙ্গনে লেভান্দস্কির অভিষেক হয় পোলিশ অনূর্ধ্ব-২১ জাতীয় দলের হয়ে তিনটি ফ্রেন্ডলি ম্যাচে অংশ নেওয়ার মাধ্যমে। পরে তিনি ২০০৮ সালের সেপ্টেম্বরে সিনিয়র দলের হয়ে আত্মপ্রকাশ করেন। তারপরে ইউরো ২০১২ তে পোল্যান্ডের হয়ে অংশ নেন। ২০১৪ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে তার দলের নেতৃত্বে ছিলেন যেখানে তারা ব্যর্থ হয়েছিল।

২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে, ২০১৪ ইউরো বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে, তিনি হ্যাটট্রিক করেছিলেন এবং বাছাইপর্বে মোট ১৩টি গোল করেছিলেন। ইউরো ২০১৬-তে, তিনি তার দলকে কোয়ার্টার ফাইনালে নিয়ে গিয়েছিলেন যেখানে তারা পর্তুগালের কাছে হেরেছিল। ২০১৮ বিশ্বকাপে, তার দল পোল্যান্ড গ্রুপ পর্ব অতিক্রম করতে ব্যার্থ হয়েছিল এবং লেয়ানডোভস্কি কোনও গোল করতে পারে নি সেই টুর্নামেন্টে। বর্তমানে তিনি পোল্যান্ডের ইতিহাসের সবোর্চ্চ গোলদাতা।

৩২ বছর বয়সী এই ফুটবলারের নেট মূল্য ৪৫ মিলিয়ন ইউরো। চলমান সময়ের অন্যতম এই নাম্বার নাইন সর্বশেষ চ্যাম্পিয়নস্ লীগ জিতেন। সেইসাথে ১৯-২০ মৌসুমে ফিফা বেস্ট তকমাটাও তার দখলে।

sourse ;  wikipedia .... ittefaqittefaq .... kingbadonti

What's Your Reaction?

Like Like 0
Dislike Dislike 0
Love Love 0
Funny Funny 0
Angry Angry 0
Sad Sad 0
Wow Wow 0