জওহরলাল নেহরু এর জীবনী | Biography Of Jawaharlal Nehru

জওহরলাল নেহরু এর জীবনী | Biography Of Jawaharlal Nehru

May 18, 2025 - 17:17
May 25, 2025 - 23:47
 0  0
জওহরলাল নেহরু এর জীবনী | Biography Of Jawaharlal Nehru

১ম ভারতের প্রধানমন্ত্রী

কাজের মেয়াদ
১৫ আগস্ট, ১৯৪৭ – ২৭ মে, ১৯৬৪

রাষ্ট্রপতি

রাজেন্দ্র প্রসাদ এবং সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ

গভর্নর

লুইস মাউন্টব্যাটেন
চক্রবর্তী রাজাগোপালাচারী

উত্তরসূরী

গুলজারিলাল নন্দা (অন্তর্বর্তীকালীন)

১ম ভারতের বিদেশমন্ত্রী

কাজের মেয়াদ
১৫ আগস্ট, ১৯৪৭ – ২৭ মে, ১৯৬৪

পূর্বসূরী

নেই

উত্তরসূরী

গুলজারিলাল নন্দা

ভারতের অর্থমন্ত্রী

কাজের মেয়াদ৮ অক্টোবর, ১৯৫৮ – ১৭ নভেম্বর, ১৯৫৯

পূর্বসূরী

টি টি কৃষ্ণমাচারি

উত্তরসূরী

মোরারজি দেসাই

ব্যক্তিগত বিবরণ

জন্ম ১৪ নভেম্বর ১৮৮৯
এলাহাবাদ, (ব্রিটিশ ভারত)

মৃত্যু

২৭ মে ১৯৬৪ (বয়স ৭৪)
দিল্লি (ভারত)

দাম্পত্য সঙ্গী

কমলা নেহেরু

সন্তান

ইন্দিরা গান্ধী

প্রথম জীবন

গঙ্গা নদীর তীরে এলাহাবাদ শহরে জওহরলাল নেহেরু জন্মগ্রহণ করেন ১৮৮৯ সালে। তার পিতা মতিলাল নেহেরু ও মা স্বরুপ রানি। আইন ব্যবসার কারণে মতিলাল নেহেরু এলাহাবাদে বসবাস শুরু করেন এবং সেখানে একজন আইনজ্ঞ হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করেন। এই সময়েই মতিলাল নেহেরু কংগ্রেসের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে উঠেন। জওহরলাল ও তার দুই বোন বিজয়া লক্ষ্মী ও কৃষ্ণা "আনন্দ ভবন" নামক বিশাল বাড়িতে পাশ্চাত্য সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে গড়ে উঠেন। ইংরেজির সাথে সাথে তাদের হিন্দী  সংস্কৃতও শিক্ষা দেওয়া হত। তৎকালীন ভারতের সবথেকে আধুনিক স্কুলে পড়ার পর প্রায় ১৫ বছর বয়সে নেহেরু ইংল্যান্ডের হ্যারোতে চলে যান। তিনি প্রকৃতি বিজ্ঞানের উপরে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রিনিটি কলেজে লেখাপড়া করেন। এরপর তিনি কেমব্রিজেই ব্যারিস্টারি পড়া শুরু করেন। ইংল্যান্ডে পড়ার সময় নেহেরু ভারতীয় ছাত্র সংসদের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। এই সময়েই তিনি সমাজতন্ত্রের প্রতি আকৃষ্ট হন।

ভারতে ফিরে আসবার পরে ১৯১৬ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জওহরলাল নেহেরু কমলা কাউলকে বিয়ে করেন। তখন তার বয়স ২৭ আর তার স্ত্রীর বয়স ছিল ১৬। পরের বছরেই কমলা কাউলের গর্ভে তাদের একমাত্র কন্যা ইন্দিরা প্রিয়দর্শীনির জন্ম হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে একজন আইনজ্ঞ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার সাথে সাথে নেহেরু ভারতীয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৬ সালে লক্ষ্মৌ সম্মেলনে কংগ্রেস ভারতের স্বাধীনতার আহ্বান জানায়। সে সময় পিতার হাত ধরেই নেহেরু কংগ্রেসের রাজনীতিতে যোগ দেন; যদিও মহাত্মা গান্ধীর ভারত আগমনের পূর্বে নেহেরু কংগ্রেসের রাজনীতিতে তেমন সক্রিয় ভূমিকা রাখেন নি।

নবীন নেতা নেহেরু

গান্ধীর দর্শন ও নেতৃত্ব জওহরলাল নেহেরুকে গভীরভাবে আকৃষ্ট করে। এর আগে গান্ধী দক্ষিণ আফ্রিকার চুক্তিবদ্ধ ভারতীয় শ্রমিকদের এক বিদ্রোহে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ভারতে ফিরে গান্ধী চম্পারন ও খেদাতে কৃষক ও মজুরদের ব্রিটিশ সরকারের চাপিয়ে দেওয়া ট্যাক্সের বিরুদ্ধে আন্দোলনের জন্য সংগঠিত করেন। গান্ধীর নীতি ছিল সত্যাগ্রহ  অহিংসা। চাম্পারান আন্দোলনের সময় নেহেরু গান্ধীর সাথে পরিচিত হন এবং তাকে সাহায্য করেন।

মহাত্মা গান্ধীর প্রভাবে নেহেরু পরিবার তাদের ভোগ-বিলাসের জীবন ত্যাগ করেন। তখন থেকে নেহেরু খাদির তৈরি কাপড় পড়তেন। গান্ধীর প্রভাবে নেহেরু ভগবত গীতা পাঠ এবং যোগ-ব্যায়াম শুরু করেন। তিনি ব্যক্তিগত জীবনেও গান্ধীর কাছ থেকে পরামর্শ নিতেন এবং গান্ধীর সাথেই বেশির ভাগ সময় কাটাতেন। একজন বিশিষ্ট সংগঠক হিসেবে নেহেরু উত্তর ভারতে খুব জনপ্রিয় হয়ে উঠেন,

বিশেষ করে যুক্ত প্রদেশ, বিহার ও কেন্দ্রীয় প্রদেশগুলোতে। পিতা মতিলাল ও গান্ধী গ্রেফতার হবার পর নেহেরু তার মা ও বোনদের সহ কয়েক মাস কারাবরণ করেন। গান্ধী ঐ সময় কারাগারে অনশন ধর্মঘট পালন করেন। ১৯২২ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি চৌরিচৌরাতে বাইশজন পুলিশকে বিদ্রোহীরা হত্যা করলে গান্ধী এহেন হিংসাত্মক ঘটনার প্রতিবাদে গান্ধী অনশন ত্যাগ করেন। এ ঘটনার পরে মতিলাল নেহেরু কংগ্রেস ছেড়ে স্বরাজ পার্টিতে যোগ দেন, যদিও নেহেরু গান্ধীর সাথে কংগ্রেসে থেকে যান।জাতীয়তাবাদী কর্মকাণ্ড স্থগিত রেখে সামাজিক সমস্যা ও স্থানীয় সরকারের প্রতি নজর দেন। তিনি ১৯২৪ সালে এলাহাবাদ মিউনিসিপাল কর্পোরেশনের সভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি দুই বছর এই পদে আসীন থাকেন।

নেহরু পরিবারের বংশধারা:

মোতিলাল নেহরু

  • (১৮৬১–১৯৩১): বিশিষ্ট আইনজীবী এবং ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা।
    পত্নী: স্বরূপরানি নেহরু

  • সন্তান:
      1. জওহরলাল নেহরু
      2. বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিত
      3. কৃষ্ণা হাথিসিং

জওহরলাল নেহরু

(১৮৮৯–১৯৬৪): ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী।
পত্নী: কমলা নেহরু

  • কন্যা:
  • ইন্দিরা গান্ধী
  • (১৯১৭–১৯৮৪): ভারতের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী।
    স্বামী: ফিরোজ গান্ধী

  • সন্তান:
  • রাজীব গান্ধী
  • (১৯৪৪–১৯৯১): ভারতের প্রধানমন্ত্রী।
    পত্নী: সোনিয়া গান্ধী

  • সন্তান:
  • রাহুল গান্ধী
  • প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরা
  • সঞ্জয় গান্ধী
  • (১৯৪৬–১৯৮০): রাজনীতিবিদ।
    পত্নী: মেনকা গান্ধী
  • পুত্র: বরুণ গান্ধী

জহরলাল নেহেরু এর বই – Jawaharlal Nehru’s Books :

 তিনি শুধু ভারতেই নয় , বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও পন্ডিত ও জ্ঞানী ব্যক্তি হিসাবে সুপরিচিত ছিলেন । তার বইগুলাের মধ্যে আছে ‘ ডিসকভারি অব ইন্ডিয়া ’ , ‘ গ্লিম্পসেস অব ওয়ার্লড হিস্ত্রী এবং অটোবায়ােগ্রাফী ।

 তিনি জেলে বসেনানা বিষয়ে কন্যা ইন্দিরা গান্ধিকে অনেক চিঠি লেখেন । সেগুলাে নিয়ে পরে একটা সংকলন – গ্রন্থও প্রকাশিত হয় । তার আত্মজীবনীর একটা অংশ স্কুলপাঠ্যও হয়েছিলাে নাম ছিলাে My childhood . 

জহরলাল নেহেরু কংগ্রেস দলের বিজয় প্রধান স্থাপক :

 জওহরলাল নেহরুর সভাপতিত্বেই অনুষ্ঠিত এক সভায় ১৯২৯ সালে ভারতীয় কংগ্রেস দল স্বাধীনতার পক্ষে সর্বাত্মক রায় দেয় । ১৯৩৭ সালে অনুষ্ঠিত প্রাদেশিক নির্বাচনে কংগ্রেস দলের বিজয়ের প্রধান স্থপক ছিলেন জওহরলাল নেহরু।

নেহেরু কোট

ব্যক্তিজীবনে রূচিবান পুরুষ হিসেবে পরিচিত ছিলেন জওহরলাল নেহ্‌রু। তার পরিধেয় বহুল ব্যবহৃত প্রিয় কোটটি নেহেরু কোট নামে পরিচিত। নেহেরু ফ্যাশনের সবচেয়ে চমকপ্রদ অধ্যায়টি হচ্ছে যে-কোন রাজনৈতিক বা সামাজিক আচার-অনুষ্ঠানে স্বতন্ত্রধর্মী এই কোটটি পরতেন তিনি। নিজের ব্যতিক্রমধর্মী ব্যক্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ এই ভিন্নতর পোষাকের মাধ্যমেই প্রকাশ করতে তিনি।

সম্প্রতি নিউইয়র্কের জনপ্রিয় ট্যাবলয়েড টাইম ম্যাগাজিনের নতুন ফ্যাশন তালিকায় কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রোর ট্র্যাকস্যুট এবং চীনের অবিসংবাদিত নেতা মাও সে তুংয়ের ব্যবহৃত চার পকেটবিশিষ্ট মাও স্যুটের পাশাপাশি স্থান পায় তার কোটটি।

জহরলাল নেহেরু দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী

 ১৯৪৭ সালের ১৫ ই আগষ্ট ভারত স্বাধীনতা লাভ করলে জওহরলাল নেহরু প্রথম দেশের প্রধানমন্ত্রী মনােনীত হন । এরপর ১৯৬২ সাল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত সল নির্বাচনেই তার সমর্থিতঙ্কংগ্রেস জওহরলাল নেহরু যদিও আজীবনরাজনীতিতে গান্ধীর শিষ্য সম্বল’ৰালভারে এবং তিনি প্রধানমন্ত্রী পদে বহাল থাকেন আজীবন । 

 জওহরলাল নেহেরু যদিও আজীবন রাজনীতিতে গান্ধীর শিষ্য ছিলেন, কিন্তু ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়ন পরিকল্পনায় দু’জনের মধ্যে বেশ মতপার্থক্য ছিলাে । গান্ধী ছিলেন পল্লীনির্ভর অর্থনীতির পক্ষে , কিন্তু নেহরু পাশ্চাত্যের মতাে শিল্পে উন্নত করে আধুনিক ভারত গড়ার পক্ষপাতি ছিলেন । ভারত স্বাধীন হওয়ার কয়েকমাস । পরে মহাত্মা গান্ধী আততায়ীর হাতে নিহত হলে তাদের এই মতপার্থক্য জটিল রূপ নিতে পারেনি ।

জহরলাল নেহেরু এর বিশ্বরাজনীতি :

 বিশ্বরাজনীতিতে নেহরু সবসময় মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করে গেছেন । তিনি জোট নিরপেক্ষ রাজনীতির পক্ষ অবলম্বন করেন । ১৯৬১ সালে মিশরের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট কর্নেল নাসের , ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট সুকর্ণ এবং যুগােশ্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট মার্শাল টিটোর সঙ্গে একযােগে কাজ করে জোট নিরপেক্ষ আন্দোলন গড়ে তােলেন । বাংলাদেশ জোটনিরপেক্ষ দেশসমূহের অন্তর্ভূক্ত । 

অর্থনৈতিক নীতি:

নেহেরু ভারতের শিল্পায়ন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য পাঁচ বছরের পরিকল্পনা প্রবর্তন করেন। তিনি ভারতের ভারী শিল্প, বিজ্ঞান প্রযুক্তি উন্নয়নের উপর জোর দেন। ভারতের আইআইটি, আই আই এম এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা আবেদনের ফল।

 বৈদেশিক নীতি:

নেহেরু স্বাধীন ভারতের বৈদেশিক নীতি স্থাপিত ছিলেন। তিনি অজোট আন্দোলনের প্রথম প্রবক্তা ছিলেন। এবং শীতল যুদ্ধের সময় ভারতের সামরিক নিরপেক্ষ রাখার নীতি গ্রহণ করেন। তার পঞ্চশীল নীতি অন্যান্য দেশের সাথে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নিশ্চিত করার  লক্ষ্যে প্রণীত হয়।

 শিক্ষা এবং সমাজ সংস্কার:

নেহেরু বিশ্বাস করতেন যে একটি শক্তিশালী জাতির গড়ার জন্য বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও শিক্ষা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি শিক্ষার প্রসার এবং জাতীয় উন্নয়নের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রয়োগে যোগ দেন। তিনি ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকারবদ্ধ ছিলেন এবং সমাজতান্ত্রিক আদর্শ প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন।

১৪ ই নভেম্বর শিশুদিবস পালন 

 জওহরলাল নেহরু শিশুদের খুব ভালােবাসতেন । এইজন্য তার । জন্মদিন ১৪ ইনভেম্বরকে ভারতে ‘ শিশুদিবস ’ হিসাবে পালিত হয় । জওহরলাল নেহরুর কোনাে পুত্রসন্তান ছিলাে না । একমাত্র মেয়ে । ইন্দিরা গান্ধীকে তিনি ভারতের সুযােগ্য ভাবী নেত্রী হিসাবে গড়ে তােলেন । তার মৃত্যুর কয়েক বছর পর ইন্দিরা গান্ধীও ভারতের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন । 

ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু বেশ কিছু মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার পেয়েছিলেন, সেগুলো হল:

1955 সালে ভারতরত্ন
1955 সালে লেনিন শান্তি পুরস্কার
1954 সালে যুগোস্লাভ স্টারের অর্ডার
1965 সালে প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক বোঝাপড়ার জন্য জওহরলাল নেহেরু পুরস্কার, তার নামে একটি পুরস্কারও নামকরণ করা হয়েছিল।
জওহরলাল নেহরুর নামানুসারে প্রতিষ্ঠান

তার নামে বেশ কয়েকটি কলেজ ও প্রতিষ্ঠানের নামকরণ করা হয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি হল:

জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয়
জওহরলাল নেহেরু প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
জওহরলাল নেহেরু মেডিকেল কলেজ
জওহরলাল নেহেরু সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড সায়েন্টিফিক রিসার্চ
জওহরলাল নেহেরু স্থাপত্য ও চারুকলা বিশ্ববিদ্যালয়
জওহরলাল নেহেরু কলেজ অফ ইঞ্জিনিয়ারিং

জহরলাল নেহেরু এর মৃত্যু 

 ১৯৬৪ সালের ২৭ শে মে ৭৫ বছর বয়সে ভারতের এই মহান । নেতা জওহরলাল নেহরু মৃত্যুবরণ করেন ।রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক জীবনের নানা ব্যস্ততা সত্ত্বেও জওহরলালের সাহিত্যপ্রান হৃদয়টি নানা রচনায় নিয়ােজিত হয়েছিল ।  Soviet Russia ( ১৯২৮ খ্রিঃ ) , কন্যা ইন্দিরাকে লেখা Let ters from a Father to his Daughter ( ১৯২৪ খ্রিঃ ) , Glimpses of World History ( ১৯৩৪ খ্রিঃ ) , China , Spain and the War ( ১৯৪০ খ্রিঃ ) The Discovery India ( ১৯৪৬ খ্রিঃ ) প্রভৃতি গ্ৰছে জওহরলালের সাহিত্য প্রতিভার পরিচয় পাওয়া যায় ।

 পরবর্তীকালে তার আত্মজীবনী ও Discovery of India গ্রন্থের বঙ্গানুবাদ হয় । তার ভাষণাবলীর সংকলন Speeches চারখন্টে ১ প্রকাশিত হয় ( ১৯৪৬-৬৪ ) ।

What's Your Reaction?

Like Like 0
Dislike Dislike 0
Love Love 0
Funny Funny 0
Angry Angry 0
Sad Sad 0
Wow Wow 0