মাইলি সাইরাস এর জীবনী | Biography Of Miley Cyrus

মাইলি সাইরাস এর জীবনী | Biography Of Miley Cyrus

May 17, 2025 - 23:36
May 25, 2025 - 13:05
 0  1
মাইলি সাইরাস এর জীবনী  | Biography Of Miley Cyrus

জন্ম

নভেম্বর ২৩, ১৯৯২ (বয়স ৩২) Franklin, Tennessee, ইউ.এস

পেশা

গায়ক, গীতিকার, অভিনেত্রী

জীবন ও কর্মজীবন

সাইরাস জন্মগ্রহণ করেছিলেন দেশের গায়ক এবং অভিনেতা বিলি রে সাইরাস এবং তাঁর স্ত্রী টিশ সাইরাস এবং ন্যাশভিলের বাইরে তার পরিবারের খামারে বেড়ে ওঠেন। শিশু হিসাবে তার রৌদ্রোজ্জ্বল স্বভাব তাকে "স্মাইলি মাইলি" ডাকনাম অর্জন করেছিল।

জন্ম:

নভেম্বর ২৩, ১৯৯২ (বয়স ৩২) Franklin, Tennessee, ইউ.এস

জীবন ও কর্মজীবন 

সাইরাস জন্মগ্রহণ করেছিলেন দেশের গায়ক এবং অভিনেতা বিলি রে সাইরাস এবং তাঁর স্ত্রী টিশ সাইরাস এবং ন্যাশভিলের বাইরে তার পরিবারের খামারে বেড়ে ওঠেন। শিশু হিসাবে তার রৌদ্রোজ্জ্বল স্বভাব তাকে "স্মাইলি মাইলি" ডাকনাম অর্জন করেছিল।

 (২০০৮ সালে তিনি তার নাম আইনত মাইলি রে সাইরাসে পরিবর্তিত হয়েছিলেন।) যদিও তার বাবা প্রাথমিকভাবে তাকে তার শো বিজনেস পদক্ষেপে অনুসরণ করতে অনিচ্ছুক ছিলেন, নয় বছর বয়সে তিনি তাঁর টিভি সিরিজের ডকের একটি পর্বে একটি ভূমিকা পালন করেছিলেন। বিগ ফিশ (2003) ছবিতে আরেকটি ভূমিকা অনুসরণ করেছে।

২০০৫ সালে সাইরাস হান্না মন্টানায় প্রধান ভূমিকার জন্য অডিশন দিয়েছিলেন, একটি ডিজনি চ্যানেল সিরিজ সম্পর্কে একটি মেয়ে যা একটি সাধারণ মধ্য-বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসাবে দ্বৈত জীবনযাপন করে এবং একটি স্বর্ণকেশী উইগের সাহায্যে গ্ল্যামারাস পপ গায়ক হিসাবে। যদিও প্রাথমিকভাবে নির্বাহীদের দ্বারা চরিত্রটির জন্য খুব ছোট এবং তরুণ বলে মনে করা হয়েছে, তিনি অবিচল এবং এই অংশটি জিতেছিলেন। শোটি পরের বছর আত্মপ্রকাশ করেছিল
(বিলি রায়কে তার টিভি বাবা হিসাবে বৈশিষ্ট্যযুক্ত) এবং তাত্ক্ষণিক সংবেদন হয়ে ওঠে, কেবল টেলিভিশনের জন্য রেকর্ড রেটিং স্কোর করে এবং 13 বছর বয়সী ব্যক্তিকে একটি বৌদ্ধ তারকা হিসাবে পরিণত করে। শোয়ের সুস্পষ্ট যুব-বাজারের আপিলকে মূলধন করার লক্ষ্যে, হান্না মন্টানার সংগীত বৈশিষ্ট্যযুক্ত একটি সাউন্ডট্র্যাক অ্যালবাম 2006 সালে প্রকাশিত হয়েছিল এবং শেষ পর্যন্ত তিন মিলিয়নেরও বেশি অনুলিপি বিক্রি করেছিল। এর পরে সমানভাবে সফল হান্না মন্টানা 2: মিট মাইলি সাইরাস (2007) দ্বারা অনুসরণ করা হয়েছিল, যা সাইরাসের নিজস্ব নামে অর্ধেক উপাদান সহ ডাবল সিডি হিসাবে প্যাকেজ করা হয়েছিল।
২০০ 2007 সালের শেষের দিকে সাইরাস তার সর্বশেষ অ্যালবামের সমর্থনে বেস্ট অফ উভয় জগতের একটি জাতীয় সফরে যাত্রা শুরু করে। সফরের দুটি কনসার্ট চিত্রায়িত হয়েছিল এবং 3-ডি মুভি হিসাবে উপস্থাপিত হয়েছিল; এটি কেবল প্রেক্ষাগৃহে নির্বাচন করার জন্য প্রকাশিত হওয়া সত্ত্বেও এটি উদ্বোধনী উইকএন্ডে 30 মিলিয়ন ডলারেরও বেশি করেছে। যদিও ইতিমধ্যে প্রেস্টিন ডেমোগ্রাফিকের কাছে সুপরিচিত, তিনি ২০০৮ এর গোড়ার দিকে তার "আপনি আবার দেখুন" গানটি পপ চার্টগুলিতে পেরিয়ে যাওয়ার কারণে আরও বিস্তৃত এক্সপোজার অর্জন করেছিলেন।
 সেই বছর পরে তিনি অ্যালবাম ব্রেকআউট প্রকাশ করেছিলেন এবং অ্যানিমেটেড ফিল্ম বোল্টে শীর্ষস্থানীয় ভূমিকাগুলির একটির কণ্ঠ দিয়েছেন। পরেরটির জন্য, সাইরাস কাউরোট এককটি "আমি ভেবেছিলাম আমি আপনাকে হারিয়েছি", যা গোল্ডেন গ্লোব পুরষ্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল।
অভিনয় 
সাইরাস নিজেকে বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা এবং কারণগুলিতে উত্সর্গ করেছেন, উল্লেখযোগ্যভাবে ২০১৪ সালে হ্যাপি হিপ্পি ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করেছেন। অলাভজনক সংস্থা গৃহহীন যুব এবং এলজিবিটিকিউ সম্প্রদায় সহ দুর্বল জনগোষ্ঠীর খাদ্য, পোশাক এবং আবাসন হিসাবে মৌলিক চাহিদা এবং সহায়তা সরবরাহ করে। সাইরাস টেলিভিশন গাওয়ার প্রতিযোগিতা দ্য ভয়েসের কোচ ছিলেন ২০১–-১। সালে, এবং তিনি উডি অ্যালেন এবং এলেন মেয়ের সাথে অ্যালেনের ছয়-পর্বের টিভি সিরিজ ক্রাইসিসে ছয়টি দৃশ্যে (২০১ 2016) ব্যয় করেছিলেন।
২০০ 2007 সালের শেষের দিকে সাইরাস তার সর্বশেষ অ্যালবামের সমর্থনে বেস্ট অফ উভয় জগতের একটি জাতীয় সফরে যাত্রা শুরু করে। সফরের দুটি কনসার্ট চিত্রায়িত হয়েছিল এবং 3-ডি মুভি হিসাবে উপস্থাপিত হয়েছিল; এটি কেবল প্রেক্ষাগৃহে নির্বাচন করার জন্য প্রকাশিত হওয়া সত্ত্বেও এটি উদ্বোধনী উইকএন্ডে 30 মিলিয়ন ডলারেরও বেশি করেছে।
 যদিও ইতিমধ্যে প্রেস্টিন ডেমোগ্রাফিকের কাছে সুপরিচিত, তিনি ২০০৮ এর গোড়ার দিকে তার "আপনি আবার দেখুন" গানটি পপ চার্টগুলিতে পেরিয়ে যাওয়ার কারণে আরও বিস্তৃত এক্সপোজার অর্জন করেছিলেন। সেই বছর পরে তিনি অ্যালবাম ব্রেকআউট প্রকাশ করেছিলেন এবং অ্যানিমেটেড ফিল্ম বোল্টে শীর্ষস্থানীয় ভূমিকাগুলির একটির কণ্ঠ দিয়েছেন। পরেরটির জন্য, সাইরাস কাউরোট এককটি "আমি ভেবেছিলাম আমি আপনাকে হারিয়েছি", যা গোল্ডেন গ্লোব পুরষ্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিল।
ডিজনির সঙ্গে 

যখন সাইরাসের বয়স ১২ বছর, তখন তিনি ডিজনির কাছে হানা মন্টানার প্রধান চরিত্রের জন্য অডিশন দিতে যাব। সেই শোয়ের "বেস্ট ফ্রেন্ডসের" অংশের  জন্যও তিনি অডিশন দেন কিন্তু ডিজনি চ্যানেলের কর্মকর্তাদের কাছে তাকে বয়েসে খুব ছোট মনে হয়েছিল। কিন্তু সাইরাসহানা মন্টানায় যোগ দেওয়ার ব্যাপারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিলেন, তাই ডিজনি তাকে আবার অডিশন দেওয়ার জন্য ডেকে পাঠায়। ডিজনি চ্যানেলের এক প্রধান কর্মকর্তা, ভাইস প্রেসিডেন্ট গ্যারি মার্স বলেন যে সাইরাস এই শোয়ের জন্য নির্বাচিত হন তার প্রানশক্তিতে ভরপুর আনন্দদায়ক প্রদর্শনের জন্য।

তাকে দেখে মনে হয়েছিল যে তিনি "জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত উপভোগ করতে চান" অল্ডেনবার্গ. এন. USA টুডে. 2006-03-23. "মাইলি সাইরাস বলেন "লাইফ লং ওয়ার্ক পেস, 13." Retrieved on 2006-10-01. যার সঙ্গে মিলে যায় হিলারি ডাফের সুপরিচিত স্বাচ্ছন্দ্য এবং শানাইয়া টোয়েইন মঞ্চ উপস্থিতি। তিনি বেশ কয়েক বছর ধরে চেষ্টা করছিলেন তার কথা থেকে দক্ষিণা টান কাটাতে কিন্তু শেষে ডিজনি তাকে সেই টান ফিরিয়ে আনতে বলে। পরে ঘটনাটা এক অদ্ভুত মোড় নেয়। দেখা গেলো সাইরাসকে হানার বাবার ভূমিকায় অভিনয় করার জন্য নিজের বাবা বিলি রে সাইরাসের অডিশন নিতে হচ্ছে। সাইরাস এখন হানা মন্টানার প্রধান চরিত্র মাইলি স্টুয়ার্টের ভূমিকায় অভিনয় করেন যার দ্বিতীয় স্বত্তা হানা মন্টানা একজন জনপ্রিয় পপ মিউজিক তারকা।

তিনি হানা মন্টানার চরিত্রেও অভিনয় করেন এবং সেই নামে অ্যালবাম তৈরি করেন এবং কনসার্টেও অংশও নেন। জুন ২০০৯ সালে সাইরাস ঘোষণা করেন যে হানা মন্টানার চতুর্থ মৌসুম তার নামভূমিকায় অভিনয় করার শেষ মৌসুম।

হানা মন্টানায় তার সাফল্যের সঙ্গে সঙ্গে সাইরাস হাই স্কুল মিউজিকাল ২ এ একটি ছোট্ট অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেন। সেখানে তাকে বলা হয়েছিল "পুলে থাকা মেয়েটি"। ডিজনি চ্যানেলের প্রযোজনায় তিনি দা এমপেররস নিউ স্কুলে ইয়াত্তা নামে একটি অতিথি চরিত্রে অভিনয় করেছেন। আনিমেটেড পুর্ণদৈর্ঘের ছবি বোল্ট এ তিনি পেনি চরিত্রের হয়ে কণ্ঠ দিয়েছেন। হানা মন্টানার উপর ভিত্তি করে তৈরি হওয়া স্পিন অফ ছবি হানা মন্টানা:দা মুভি তে সাইরাস আবার নামভূমিকায় অভিনয় করেন। জুন ২০০৯ পর্যন্ত যতটুকু জানা যায়, তা থেকে জানতে পারি যে নিকোলাস স্পার্ক্স এর দা লাস্ট সং উপন্যাসের উপর ভিত্তি করে দা লাস্ট সং নামে যে ছবিটি তৈরি হতে চলেছে সাইরাস তাতে একটি বিদ্রোহী বয়সন্ধিপ্রাপ্ত মেয়ের ভূমিকায় অভিনয় করতে চলেছেন। মেয়েটি এবং তার বাবা (যার সঙ্গে তার বেশ দুরত্ব তৈরি হয়েছে) একসঙ্গে সমুদ্রের ধারে একটি ছোট্ট শহরে গ্রীষ্ম কাটাতে যায়। ছবিটি ২০১০ সালে মুক্তি পাবে। ১৫-২১ জুন ২০০৯ থেকে এই ছবির চিত্রগ্রহণ শুরু হবে। দা লাস্ট সং ছবিটিকে একটি বিশেষ তারকা মাধ্যম বা স্টার ভেহিকল হিসেবে ভাবা হয়েছে যার উদ্দেশ্য প্রাপ্তবয়েস্ক দর্শকের সঙ্গে সাইরাসের পরিচয় ঘটানো। জুলাই ২০০৯ এ ডিজনি এপ্রিলাইন পার্কস-এর উপন্যাস উইংস এর স্বত্ব কিনে নেয়। আশা করা হচ্ছে সাইরাসকে এই ছবিতেও দেখা যাবে।

সঙ্গীত কর্মজীবন 

২০০৬ সালে ডিজনিম্যানিয়ার চতুর্থ সংস্করণ মুক্তি পায়। ১৯৪৬ সালের অ্যানিমেটেড ছবি সং অফ দা সা]] এ যে ভূমিকায় জেমস বাস্কেট ছিলেন সেই জিপ-আ-ডি-ডু-ডা এর চরিত্রে সাইরাসকে এবার তার কাভারে দেখা গেলো। পরে ২৪ অক্টোবর ২০০৬ সালে ওয়াল্ট ডিজনি রেকর্ডস প্রথম হানা মন্টানা" এর সাউন্ডট্র্যাক প্রকাশ করে। এই সাউন্ডট্র্যাকের আটটা গান সাইরাস হানা মন্টানা হিসেবে গেয়েছিলেন। অন্যান্য শিল্পীদের মধ্যে ছিলেন তার বাবা বিলি রে সাইরাস। প্রকাশ হওয়ার প্রথম সপ্তাহেই এই অ্যালবাম ইউ এস বিলবোর্ড ২০০ তালিকায় ১ নম্বরে উঠে আসে। প্রথম সপ্তাহে ২৮১,০০০ কপি বিক্রি হয়। জন লেজেন্ডের মতো প্রবাদ প্রতিম শিল্পী এবং রক ব্যান্ড মাই কেমিকাল রোমান্সকে টেক্কা দিয়ে প্রায় দু সপ্তাহ অ্যালবামটি শীর্ষ স্থান ধরে রাখে। ২০০৬ সালের সব চেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া অ্যালবামের তালিকায় এটি অষ্টম স্থানে ছিলো। সেই বছরে অ্যালবামটি ২ প্রায় মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়। পরে এই অ্যালবাম দু বার পুনর্মুক্তি পায়। প্রথম বার একটি বিশেষ ছুটির সংস্করণে "রকিন আ রাউন্ড ডা ক্রিসমাস ট্রি" এ যে ভূমিকায় ছিলেন সেই একই ভূমিকায় সাইরাকে কাভারে দেখা যায। পরের বিশেষ সংস্করণে তাকে "নোবডিজ পারফেক্ট" এর ভূমিকায় দেখা যায়। এইভাবে তাকে প্রথম ২০০৭-এডিজনি চ্যানেল হলিডে অ্যালবামে দেখা গিয়েছিলো। দা চিতা গার্লস এর সঙ্গে তাদের ৩৯ দিনের শহর সফরে অংশ নেন সাইরাস এবং ২০টি নির্দিষ্ট তারিখে তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠানে যোগ দেন।

ডিজনিম্যানিয়ার ডিজনিম্যানিয়া ৫ সংস্করণের জন্য আরো একবার সাইরাস একটি জনপ্রিয় ডিজনির গান "পার্ট অফ ইয়োর ওয়ার্ল্ড" এর পুনর্নির্মিত সংস্করণ রেকর্ড করেন। জুন ২৬ ২০০৭ সালে সাইরাসের দ্বৈত অ্যালবাম হানা মন্টানা ২:মিট মাইলি সাইরাস মুক্তি পায়। প্রথম ডিস্কে হানা মন্টানার দ্বিতীয় সাউন্ড ট্র্যাক ছিলো এবং দ্বিতীয় ডিস্কে সাইরাসের নিজস্ব প্রথম একক অ্যালবাম শোনা গিয়েছিলো। প্রথম প্রকাশের পর অ্যালবামটি বিলবোর্ড ২০০-এ ১ নম্বরে ছিলো এবং এর ৩২৬,০০০ কপি বিক্রি হয়েছিল। অন্যান্য সাউন্ড ট্র্যাকের তুলনায় প্রথম সপ্তাহে এই অ্যালবাম অনেক বেশি বিক্রি হয়.।ছুটির মৌসুমে জোরদার বিক্রি হওয়ায় এই অ্যালবামটি ডিসেম্বরে বিলবোর্ড ২০০ এর প্রথম ১০ টি গানের তালিকায় ফিরে আসে এবং এই সময়ে আরো ৭০০,০০০ কপি বিক্রি হয়। যেহেতু ইউএস এতে এই অ্যালবাম ৩ মিলিয়নের বেশি কপি বিক্রি হয়, সেই জন্য রেকর্ডং ইনডাসট্রি এসোসিয়েশন অফ আমেরিকা একে তিনবার প্ল্যাটিনাম হওয়ার জন্য বিশেষ শংসাপত্র দেয়। এই অ্যালবামের পাঁচটি গান প্রথমবার মুক্তি পেয়েও "বিলবোর্ড" হট ১০০ তালিকায় জায়গা করে নেয়। "সি ইউ এগেন" নামক গানটি ১০ নম্বর স্থান পায় এবং এটাই সাইরাসের প্রথম গান যা হট ১০০ তে প্রথম দশটি গানের মধ্যে জায়গা পায়।

একটি সঙ্গীতানুষ্ঠানে সাইরাস কিবোর্ড বাজাচ্ছেন.
উত্তর আমেরিকার বেস্ট অফ বোথ ওয়ার্ল্ডস সফরে মোট ৬৯ টি নির্দিষ্ট তারিখে সাইরাস স্বভূমিকায় এব হানা মন্টানা হিসেব অংশ নেন। এর মধ্যে ১৪টি তারিখ পূর্বপরিকল্পিত ছিলো না। জোনাস ভাইয়েরা এই অনুষ্ঠানের প্রথমাংশে অংশ নিতেন। বহু সংখ্যক ভক্ত-গুণগ্রাহিকে হতাশ করে এই সফরের অনুষ্ঠানের প্রত্যেকটি নির্দিষ্ট তারিখের টিকিট খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যেত। এই সফরের অনুষ্ঠান রেকর্ড করা হয় এবং ফিল্ম হিসেবে মুক্তি পায় ডিজনি ডিজিটাল ৩ ডি প্রেক্ষাগৃহে।

 এই হানা মন্টানা এবং মালি সাইরাস: বেস্ট অফ বোথ ওয়ার্ল্ডস সঙ্গীতানুষ্ঠানের কনসার্ট ফিল্ম প্রথম দিন মোট আয় করে ৮,৬৫১,৭৫৮ ডলার। সপ্তাহ শেষ হওয়ার পর এর আয় বেড়ে দাঁড়ায় ৩১,১১৭,৮৩৪ ডলার। যে সব ছবি ১০০০ টির কম সংখ্যক পর্দায় মুক্তি পেয়েছে তার মধ্যে এটিই সবচেয়ে বেশে লাভ এনে দিয়েছিলো। ২৬ জুলাই ২০০৮ সালে ডিজনি চ্যানেলে এই ছবিটি মুক্তি পায়।

এরপর ওয়াল্ট ডিজনি রেকর্ডস হলিউড রেকর্ডস এই সফরে সাইরাসের রেকর্ড করা একটি অনুষ্ঠান চলাকালীন ঘটনাবলী সংবলিত একটি হানা মন্টানা এবং মালি সাইরাস: বেস্ট অফ বোথ ওয়ার্ল্ডস সঙ্গীতানুষ্ঠানের লাইভ অ্যালবাম মুক্তি দেন। এই অ্যালবামে হানা মন্টানার চরিত্র হিসেবে গাওয়া তার সাতটি গান এবং স্বভূমিকায় গাওয়া আরো সাত টি গান রয়েছে। বিলবোর্ড ২০০ এ এই অ্যালবাম তৃতীয় স্থান পায়।

২০০৮-বর্তমান 

তার দ্বিতীয় স্টুডিও অ্যালবাম ব্রেকআউট সাইরাসের নিজের নামসহ প্রকাশিত হয়। সাইরাস বলেন যে "তার জীবনে গত কয়েক বছর ধরে যা ঘটে চলেছে" তার দ্বারা ব্রেকআউট অনুপ্রাণিত হয়েছে।

এই অ্যালবামে দুটো গান বাদে অন্য সব গান লিখতে সহায়তা করেছেন সাইরাস। "গান লেখা এমন একটা কাজ যা আমি সারা জীবন ধরে করে যেতে চাই, আমি মনপ্রাণ দিয়ে চাই যে এই রেকর্ড প্রমাণ করুক অন্য সবকিছু বাদ দিয়েও আমি একজন লেখক।" এই অ্যালবাম প্রথম প্রকাশ পাওয়া মাত্রই ইউএস বিলবোর্ড ২০০ তালিকায় ১ নম্বরে চলে আসে।

প্রথম সপ্তাহে অ্যালবামের ৩৭১,০০০ কপি বিক্রি হয়ে যায়। ৩১ জুলাই, ২০০৮ পর্যন্ত কোনো নারী শিল্পীর অ্যালবাম বিক্রির দিক দিয়ে এই অ্যালবাম দ্বিতীয় বৃহত্তমের মর্যাদা পেয়েছে। আগে মারিয়া ক্যারি E=MC2, ৪৬৩,০০০ কপি বিক্রি হয়েছিল। ব্রেকআউট থেকে "৭ থিংস" গানটি প্রথম মুক্তি পায়।প্রথম প্রকাশ পাওয়ার সময় বিলবোর্ড হট ১০০ এ এই গানটির স্থান ছিলো ৮৪ নম্বরে। প্রকাশিত হওয়ার দু সপ্তাহ পর গানটি ৭০ নম্বর স্থান থেকে উঠে আসে নয় নম্বরে।

এপ্রিলে তার বাবার সঙ্গে তিনি ২০০৮ সিএমটি মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস পরিচালনা করেন। ২০০৮ এ সাইরাস টিনস চয়েস অ্যাওয়ার্ডস পরিচালনা করেন। ৫ সেপ্টেম্বর ২০০৮ এ সাইরাস অন্য অনেক গায়িকাদের সঙ্গে ক্যান্সার প্রতিরোধ অভিযান "স্টয়্যান্ড আপ টু ক্যান্সার " এর জন্য "জাস্ট স্টয়্যান্ড আপ!" গানটি সাইরাস শ্রোতাদের সামনাসামনি গেয়েছিলেন ওয়ান-আওয়ার U.S-এতে ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮ এ সাইরাস অন্যান্য শিল্পীদের সঙ্গে আরো একটি মানবহিতকর কাজে জড়িয়ে পরেন।

 ক্যান্সার সমন্ধীয় গবেষণা এবং প্রশিক্ষণের জন্য টাকা তোলার উদ্দেশ্যে তিনি সিটি অফ হোপ বেনিফিট কনসার্টে যা ক্যালিফর্নিয়ার ইউনিভার্সাল সিটির গিবসন অ্যাম্পিথিয়েটার অনুষ্ঠিত হয়েছিল তাতে অংশ নেন।

৪ নভেম্বর ২০০৮ এ হলিউড রেকর্ডস ক্রিসমাসের উপর ভিত্তি করে একটি সিডি যার নাম "অল রয়াপড আপ" বের করে।] এই রেকর্ডে সাইরাস নিজের মতো করে ক্রিসমাসের বিখ্যাত গান "স্যান্টা ক্লজ ইজ কামিং টু টাউন" গেয়েছিলেন। সাইরাস সহ লেখিকা এবং গায়িকা হিসেবে বোল্ট এর সাউন্ডট্র্যাকের দুটি গান গেয়েছিলেন। একটি গানে বোল্ট এর তারকা জন ট্রাভোল্টাকে ও দেখা গেছে যার নাম "আই থট আই লস্ট ইউ"। পরে এই গানটি শ্রেষ্ঠ সৃজনশীল গান বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব আওয়ার্ড মনোনয়ন পায়।

 হানা মন্টানা:দা মুভি সাউন্ডট্র্যাক থেকে তার একক গান "দা ক্লাইম্ব" প্রথম মুক্তি পাওয়ার পর বিলবোর্ড হট ১০০ তালিকায় ছয় নম্বরে ছিলো। এই গানটি "সি ইউ এগেন" (যা তালিকায় ১০ নম্বর স্থান পায় ) এবং "৭ থিংস" এর (যা তালিকায় ৯ নম্বর স্থান পায়) পর মুক্তিপ্রাপ্ত গানের মধ্যে তালিকায় সর্বচ্চো স্থান পাওয়ার জন্য বিশেষ মর্যাদা পায় |হানা মন্টানা ৩ নামে আরো একটি হানা মন্টানা সাউন্ডট্র্যাক (তৃতীয় মৌসুমের জন্য) তিনি প্রকাশ করেন ৩ জুলাই ২০০৯ এ।

৩ জুন ২০০৯ এ সাইরাস তার "২০০৯ উত্তর আমেরিকা সফর" এর কথা ঘোষণা করেন। এই সফর পোর্টল্যান্ড ওরেগন থেকে শুরু হবে ১৪ সেপ্টেম্বর ২০০৯ এ। উত্তর আমেরিকা জুড়ে ৪৫টি তারিখ ধরে চলবে এই সফর। ৫ জুন ২০০৯ এ ইউনাইটেড কিংডমকে যুক্ত করে সফরের আরো তারিখ ঘোষণা করা হয়। ফলে সফরের নাম পরিবর্তিত হয়ে দাঁড়ায় "মালি সাইরাস ২০০৯/২০১০ বিশ্ব সফর"।

এই সফরে ব্যান্ড মেট্রো স্টেশন বিশেষ অতিথি হয়ে থাকবেন। সাধারণ দর্শকদের জন্য টিকিট বিক্রি শুরু হবে ১৩ জুন ২০০৯ থেকে এবং ইউনাইটেড কিংডমে ১২ জুন ২০০৯ থেকে। জোনাস ভাইদের চতুর্থ স্টুডিও অ্যালবাম " লাইনস, ভাইনস এন্ড ট্রাইং টাইমস" এ সাইরাস তাদের সঙ্গে "বিফোর দা স্টর্ম" নামক একটি গান রেকর্ড করেন।

৩১ আগস্ট ২০০৯ এ সাইরাস ওয়াল মার্টের জন্য একটি বিশেষ ইপি বের করেন যার নাম দা টাইম অফ আওয়ার লাইভস। সাইরাসের নামে যে পোশাকের সংগ্রহ আছে তার প্রচার করার জন্যই এটি মুক্তি পাবে। ৩১ জুলাই ২০০৯ এ এর প্রথম গান "পার্টি ইন দা ইউএসএ" ইন্টারনেটে কোনভাবে আগে ফাঁস হয়ে যায়। এই গানটির রেডিওতে প্রকাশ হওয়ার তারিখ ছিলো ২৯ জুলাই

বাণিজ্যিক:

২০০৪ এ সাইরাস ডেজি রক গিটারসেরর মুখপাত্র হন। তখনি তাকে তার প্রথম ডেজি রক গিটার, স্টারডাস্ট সিরিজের আকুস্টিক ইলেকট্রিক পিঙ্ক স্পার্কেল,উপহার দেওয়া হয়।

ডিজনির হানা মন্টানা পোশাক সংগ্রহ বাজারে নিয়ে আসে ২০০৭ এর গ্রীষ্মের শেষের দিকে.সাইরাস এই সংগ্রহের কয়েকটি পোশাক ডিজাইন করতে সাহায্য করেছিলেন। ডিসেম্বর ২০০৭ এ তিনি ফোর্বস-এর তালিকায় প্রথম কুড়িজন মহাতারকা যাদের বয়েস ২৫ এর নিচে এবং যাদের বার্ষিক আয় মার্কিন ডলারে ৩.৫ মিলিয়ন তাদের মধ্যে ১৭ তম স্থান পান। 

নিউ ইয়র্ক সিটির মাদাম তুসোয় সাইরাসের একটি মোমমূর্তি উন্মোচিত হয়। এপ্রিল ২০০৮ এ সাইরাস তার ১৬ বছর অবধি জীবনকে কেন্দ্র করে একটি আত্মজীবনী লেখার ব্যাপারে চুক্তিবদ্ধ হন। এই স্মৃতিচারণের নাম "মাইলস টু গো" (আইএসবিএন ৯৭৮-১-৪২৩১-১৯৯২-০). বইটি লেখার সঙ্গী ছিলেন হিলারি লিফটিন এবং মার্চ ২০০৯ এ বইটি প্রকাশ করেন ডিজনি-হাইপিরিয়ন বুকস।

বইটিতে সাইরাসের সঙ্গে তার বাবার সম্পর্ক, গণমাধ্যম নিয়ে তার চিন্তাভাবনা, তার ব্যক্তিগত জীবন,ভবিষ্যত নিয়ে নানা উচ্চাকাঙ্খা এবং জীবনের যা যা লক্ষ্য তাকে পূরণ করতে হবে, তা নিয়ে নানা আলোচনা রয়েছে।[৫৬] নিউ ইয়র্ক টাইমসের শিশুদের বেস্ট সেলার তালিকায় মাইলস টু গো ১ নম্বর স্থান পায়। প্রথমবারে মাইলস টু গো এর মোট এক মিলিয়ন কপি ছাপাবার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।

ব্যক্তিগত জীবন:

২০০৮ সা;এর জানুয়ারিতে সাইরাস ঘোষণা দেন যে তিনি সরকারি ভাবে তাঁর নাম বদলে ফেলতে চান। তাঁর নতুন নাম "মাইলি রে সাইরাস"-এর মাঝের অংশটি তার বাবার নামের সঙ্গে মিলে যায়। পরবর্তীতে এই নামবদল আইনত কার্যকরী হয় ১ মে, ২০০৮-এ।

ইউএসএ টুডে তে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সাইরাস বলেছিলেন যে, তাঁর ধর্মবিশ্বাস তাঁর জীবনের "সবচেয়ে জরুরি ব্যাপার" এবং এটাই তাঁর হলিউডে কাজ করার কারণ। প্যারেড ম্যাগাজিনে এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানান যে, গীর্জায় তাঁর পরিবারের সঙ্গে তিনি নিয়মিত প্রার্থনায় যোগ দেন। এছাড়া ক্রিশ্চিয়ানিটি টুডেকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাইরাস বলেন, "খ্রিস্টান হিসেবে আমরা স্বর্গে বিশ্বাস রাখি", এবং "আমাদের একটি সুন্দর গির্জা আছে। যখন কেউ তাঁর গির্জা, যাজক এবং সম্প্রদায়কে স্বেচ্ছায় ছেড়ে দেয় তখন সে সত্যিই বড় ত্যাগ করছে। সত্যিটা স্বীকার করতেই হবে। হলিউডের পরিবেশ ফ্র্যাংকলিন টেনেসির থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।"

ফেব্রুয়ারি ২০০৮ এ সাইরাস এবং তার বন্ধু (যে মাঝে মাঝে সাইরাস-এর পরবর্তে নাচে)দুজনে মিলে ইউটিউবে দা মাইলি এন্ড ম্যান্ডি শো নামে ভিডিও তৈরি করতে শুরু করে এই ভিডিওকে "ইউটিউব হিট" হিসেবে গণ্য করা হয়। জানা গেছে স্রেফ মজার জন্যে এই ছবি তোলা এবং তার সম্পাদনার কাজ করেছেন সাইরাস এবং জিরুক্স। ফিল্মের বেশির ভাগ অংশই তোলা হয়েছে সাইরাসের শোবার ঘরে। জুন ২০০৮ এ এটা নিশ্চিতভাবে জানা গেছে ন্যাশভিল স্টার প্রতিযোগী জাস্টিন গ্যাস্টনের সঙ্গে সাইরাসের বিচ্ছেদ হয়ে গেছে।

২০০৭ এ সাইরাস সিটি অফ হোপের জন্য বেশ বড় আকারে দান করেন। যতগুলি হানা মন্টানা কনসার্ট টিকিট বিক্রি হয়েছিল তার প্রতিটির জন্য তিনি ১ ডলার করে দেন.তিনি বলেন, "সিটি অফ হোপের সঙ্গে থাকার অভিজ্ঞতা সত্যি দারুণ কারণ তারা ক্যান্সার নিয়ে গবেষণা করেন। তারা যে শুধু ক্যান্সের আক্রান্ত শিশু যারা তাদের সঙ্গে আছেন, তাদের সাহায্য করছেন তাই নয়, তারা কীভাবে ক্যান্সার সারিয়ে তোলা যায় তাই নিয়েও পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছেন। এটা একটা অসাধারণ ব্যাপার।"

সেভেনটিন পত্রিকার সেপ্টেম্বর ২০০৮ সংখ্যায় সাইরাস জানান যে গত দু বছর ধরে নিক জোনাসের সঙ্গে তিনি একটি সম্পর্কে জরিয়ে আছেন এবং তারা "একে অপরকে ভালবাসেন"। ২০০৮ এর শেষের দিকে তাদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়। জুন ২০০৯ এ ল্যারি কিং লাইভ নামক এক টক শো তে জো জোনাস ইঙ্গিত দেন যে তারা আবার সম্পর্ক স্থাপন করেছেন। এর কিছুদিন পরেই সাইরাস জোনাসের সঙ্গে তার দ্বিতীয় বিচ্ছেদের ব্যাপারে ইঙ্গিত দেন। টুইটারে তিনি জানান , "একা থাকতে আমার দারুণ লাগছে:)জীবনে কোনো চিন্তাই নেই!!!"

সাইরাস তার ১৬ তম জন্মদিন পালন করেন ডিজনিল্যান্ডে একটি সেবামূলক কাজের জন্য টাকা রোজগার করার বিশেষ অনুষ্ঠান করে। ডিজনিল্যান্ড সেদিন তাড়াতাড়ি বন্ধ করে দেওয়া হয় কারণ তার ৫০০ ভক্ত গুণগ্রাহী সেখানে ২৫০ ডলারের টিকিট কেটে জড়ো হয়েছিলেন.। অনুষ্ঠান থেকে পাওয়া টাকা একটি যুব স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ইউথ সার্ভিস আমেরিকাকে দান করা হয়।

ইউথ সার্ভিস আমেরিকার তরফ থেকে দশজন বিশেষ যুবক স্বেচ্ছাসেবীকে এই অনুষ্ঠানে আসার আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।  সেইদিন সন্ধ্যাবেলায় সাইরাস এই সংস্থাকে ১ মিলিয়ন ডলারের চেক উপহার দেন।

ডিসেম্বর ২০০৮ এ টিভি গাইড জানায় যে, সাইরাস বারবারা ওয়াল্টারস আমেরিকান ব্রডকাস্টিং কোম্পানি স্পেশাল যা ৪ ডিসেম্বর ২০০৮ এ সম্প্রচারিত হয়েছিল, তার জন্য ২০০৮ এর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম দশজন অসাধারণ ব্যক্তিত্বের মধ্যে একজন হিসেবে মনোনীত হয়েছেন।

সাইরাস ডিজনিস ফ্রেন্ডস ফর চেঞ্জের সঙ্গে যুক্ত। ডিজনি চ্যানেলের বিজ্ঞাপনে তাকে দেখা গেছে।  এই সেবামূলক কাজ বুঝতে সাহায্য করে কীভাবে শিশুরা এই গ্রহটিকে সযত্নে বাঁচিয়ে রাখতে পারে। তাদের ফ্রেন্ডস ফর আ চেঞ্জের ওয়েবসাইটে নিজের নাম নথিভুক্ত করতে এবং অঙ্গীকারবদ্ধ হতে বলা হয় যাতে তারা সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ পায় কীভাবে ডিজনি পরিবেশ সংক্রান্ত কাজে ১ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করবে। সেবামূলক কাজের জন্য সাইরাস সেলিনা গোমেজ, জোনাস ভাইরা এবং ডেমি লোভাটো "সেন্ড ইট অন" গানটি রেকর্ড করেন।

পেশা:

গায়ক, গীতিকার, অভিনেত্রী

What's Your Reaction?

Like Like 0
Dislike Dislike 0
Love Love 0
Funny Funny 0
Angry Angry 0
Sad Sad 0
Wow Wow 0