টেইলর সুইফট এর জীবনী | Biography of Taylor Swift

টেইলর সুইফট এর জীবনী | Biography of Taylor Swift

May 16, 2025 - 01:17
May 24, 2025 - 00:08
 0  0
টেইলর সুইফট এর জীবনী |  Biography of Taylor Swift

  

                                                    

                                                          

                                                    

জন্ম

১৩ ডিসেম্বর ১৯৮৯ (বয়স ৩৫) ওয়াইয়োমিসিং, পেনসিলভ্যানিয়া, যুক্তরাষ্ট্র

প্রাথমিকজীবন:

সুইফটের মার নাম অ্যান্ড্রি। সুইফটের একটি ছোট ভাই আছে, নাম অস্টিন। সুইফট যখন চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ত, তখন সে একবার জাতীয় পর্যায়ে কবিতা আবৃতিতে পুরস্কার অর্জন করে।

 প্রারম্ভিক কর্ম:

কানাডীয় কান্ট্রি সঙ্গীতশিল্পী শানায়া টোয়েইন টেইলর সুইফটকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে। এছাড়া সুইফট লিয়েন রাইমস, টিনা টারনার, ডলি পার্টন-এর গানও সুইফটকে প্রভাবিত করে। তার দাদি ছিল পেশাদার অপেরা শিল্পী।

জন্ম: 

১৩ ডিসেম্বর ১৯৮৯ (বয়স ৩৫) ওয়াইয়োমিসিং, পেনসিলভ্যানিয়া, যুক্তরাষ্ট্র

প্রাথমিক জীবন: 

টেইলর সুইফটের জন্ম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যে। তার বাবার নাম স্কট সুইফট, যে পেশায় একজন শেয়ার ব্যবসায়ী। সুইফটের মার নাম অ্যান্ড্রি। সুইফটের একটি ছোট ভাই আছে, নাম অস্টিন। সুইফট যখন চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ত, তখন সে একবার জাতীয় পর্যায়ে কবিতা আবৃতিতে পুরস্কার অর্জন করে। সে যে কবিতাটা আবৃতি করেছিল তা ছিল তিন পৃষ্ঠার এবং এর শিরোনাম ছিল “মনস্‌টার ইন মাই ক্লোসেট”।

টেইলর সুইফট এনবিসির স্থানীয় স্যাটারডে নাইট লাইভের একজন সদস্য ছিল। সে এ ব্যাপারে ছোটদের কমেডি গ্রুপ থিয়েটার কিডস্‌ লাইভ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়। এসময় তার হাস্যরসাত্মক চরিত্রাভিনেত্রীর প্রতিভা প্রস্ফুটিত হয়। কারাওকেতে সুইফটের কৃতিত্ব দেখে গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিক ক্রেমার তার মাকে কান্ট্রি সঙ্গীতের সুইফটকে উপর শিক্ষা দেওয়ার পরামর্শ দেয়।

 এসময় ক্রেমার এক স্থানীয় দোকানে ছোটদের কারাওকে দিয়ে কান্ট্রি সঙ্গীতের আসরের আওয়োজন করে। প্রতি সপ্তাহের শেষ দিন রাত্রিতে এই আওয়োজন হত। এখানে সুইফট অসাধারণ নৈপুন্য প্রদর্শন করে। এরপর সুইফট প্রায়ই স্থানীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও সঙ্গীতের আসরে কান্ট্রি সঙ্গীত গাইত। তার প্রথম উল্লেখযোগ্য সঙ্গীতানুষ্ঠান ছিল একটি মেলাতে যেখানে স্থানীয় শিল্পী প্যাট গ্যারেট গান করে।

টেইলর সুইফট এনবিসির স্থানীয় স্যাটারডে নাইট লাইভের একজন সদস্য ছিল। সে এ ব্যাপারে ছোটদের কমেডি গ্রুপ থিয়েটার কিডস্‌ লাইভ দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়। এসময় তার হাস্যরসাত্মক চরিত্রাভিনেত্রীর প্রতিভা প্রস্ফুটিত হয়। কারাওকেতে সুইফটের কৃতিত্ব দেখে গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিক ক্রেমার তার মাকে কান্ট্রি সঙ্গীতের সুইফটকে উপর শিক্ষা দেওয়ার পরামর্শ দেয়।

 এসময় ক্রেমার এক স্থানীয় দোকানে ছোটদের কারাওকে দিয়ে কান্ট্রি সঙ্গীতের আসরের আওয়োজন করে। প্রতি সপ্তাহের শেষ দিন রাত্রিতে এই আওয়োজন হত। এখানে সুইফট অসাধারণ নৈপুন্য প্রদর্শন করে। এরপর সুইফট প্রায়ই স্থানীয় বিভিন্ন অনুষ্ঠান ও সঙ্গীতের আসরে কান্ট্রি সঙ্গীত গাইত। তার প্রথম উল্লেখযোগ্য সঙ্গীতানুষ্ঠান ছিল একটি মেলাতে যেখানে স্থানীয় শিল্পী প্যাট গ্যারেট গান করে।

গান লেখায় আগ্রহ:

সুইফট এক কম্পিউটার মিস্ত্রির কাছ থেকে গিটার প্রথম তিন কর্ড বাজানো শেখে। এরপর সে তার প্রথম গান “লাকি ইউ” রচনা করে। সে নিয়মিত গান লিখত। এই কাজকে সে তার স্কুলের প্রতি অনিচ্ছা প্রকাশের উপায় মনে করত। অন্য বাচ্চারা তার সাথে খারাপ ব্যবহার করবে এই ভেবে সুইফট তাদেরকে নিয়েও গান লিখত।

 প্রারম্ভিক কর্ম:

কানাডীয় কান্ট্রি সঙ্গীতশিল্পী শানায়া টোয়েইন টেইলর সুইফটকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করে। এছাড়া সুইফট লিয়েন রাইমস, টিনা টারনার, ডলি পার্টন-এর গানও সুইফটকে প্রভাবিত করে। তার দাদি ছিল পেশাদার অপেরা শিল্পী। টেইলরের আগ্রহ ক্রমাগত কান্ট্রি সঙ্গীটের দিকে ঝুকে পড়ে এবং খ্যাতিমান কান্ট্রি সঙ্গীতশিল্পী প্যাটসি ক্লাইনের বিশেষ ভক্ত ছিল সে

১১ বছর বয়সে সুইফট তার কারাওকে দিয়ে গাওয়া সঙ্গীত বিতরণের মাধ্যমে কোন রেকর্ড কোম্পানির সাথে চুক্তির আশায় প্রথম নাশভিলে যায়। শহরের প্রায় প্রতিটি কোম্পানিতেই সে তার গাওয়া গান জমা দেয় এবং সবাই তাকে ফিরিয়ে দেয়। পেনসিলভানিয়াতে ফেরার পর সুইফটকে ইউ.এস. ওপেন টেনিস ট্যুরনামেন্টে গান গাওয়ার জন্য বলা হয়।

 এ অনুষ্ঠানে সুইফট জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন করে যা মানুষের ব্যাপক দৃষ্টি আকর্ষণ করে। ১২ বছর বয়সে সুইফট ১২ স্ট্রিং-এর গিটারে গান গাওয়া আরম্ভ করে এবং তার গান লেখাও অব্যাহত রাখে। সে নিয়মিত নাশভিলে যেত এবং স্থানীয় গীতিকারদের সাথে গান লিখত। সে যখন ১৪ তে পা দিল, তখন তার পরিবার নাশিভিলের উপশহর এলাকায় বসবাসের সিদ্ধান্ত নিল।

এরপর সুইফট নাশভিলের গীতিকারদের সম্মেলন স্থান, ব্লুবার্ড ক্যাফেতে সাথে গান লেখা আরম্ভ করলো। এখানে সুইফট স্কট বার্কেটের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হন। স্কট সুইফটকে তার সদ্য প্রতিষ্ঠিত রেকর্ড কোম্পানি বিগ মেশিন রেকর্ডের সাথে চুক্তি সম্পন্ন করেন। ১৪ বছর বয়সে টেইলর সুইফটকে সনি মিউজিক পাবলিশিং গ্রুপ ভাড়া করে, সুইফটই সবচেয়ে কম বয়েসী যিনি এই সুযোগ পান।

২০০৬-২০০৮: টেইলর সুইফট:

টেইলর সুইফট তার প্রথম গান “টিম ম্যাকগ্রো” প্রকাশ করেন ২০০৬ সালে যা বিলবোর্ডের হট কান্ট্রি সং চার্টে ষষ্ঠ স্থান লাভ করে।তার নিজের নামে একক অ্যালবাম টেইলর সুইফট প্রকাশিত হয় ২০০৬ এর ২৪ অক্টোবর। সুইফট এই অ্যালবামের বেশিরভাগ গান নিজে রচনা করেছিলেন, কিছু গান আবার আংশিক রচনা করেছিলেন। অ্যালবামটি বিলবোর্ড ২০০ চার্টে ১৯ তম স্থান লাভ করে এবং প্রকাশের প্রথম সপ্তাহেই এটি ৩৯০০০ কপি বিক্রি হয়।

পরবর্তিতে অ্যালবামটি বিলবোর্ড টপ কান্ট্রি অ্যালবাম চার্টে শীর্ষস্থান দখল করে এবং বিলবোর্ড ২০০ চার্টে পঞ্চম স্থান লাভ করে।টপ কান্ট্রি অ্যালবাম চার্টে এটি আট সপ্তাহ ধরে অপরিবর্তিতভাবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছিলএবং ৯১ সপ্তাহের মধ্যে ২৪ সপ্তাহ অধারাবাহিকভাবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছিল।

এই দশকে কেবল ডিক্সি চিক্স এবং কেরি আন্ডারউড ২০ বা ততোধিক সপ্তাহের বেশি শীর্ষস্থান ধরে রেখেছিল। ২০০৮ সালের নভেম্বর নাগাদ, বিশ্বব্যাপী অ্যালবামটি ৩ মিলিয়নের বেশি বিক্রি হয় এবং অ্যালবামের একক সঙ্গীত ৭.৫ মিলিয়নেরও অধিকবার ইন্টারনেটে ডাউনলোদ করা হয়।

মাইস্পেসে টেইলর সুইফটের গান ২০০ মিলিয়নেরও অধিক শোনা হয়েছে। বর্তমানে সে মাইস্পেসের সকল শাখার সঙ্গীতের মধ্যে শীর্ষস্থান অধিকারকারী শিল্পী।২০০৮ সালে মাইস্পেসে সুইফটকে অন্যান্য শিল্পীর চেয়ে বেশি খোঁজা হয়েছে।“টিম ম্যাকগ্রো” এর মিউজিক ভিডিও নাশভিলের কান্ট্রি সঙ্গীট ভিত্তিক কেবল টেলিভিশন নেটওয়ার্ক গ্রেট অ্যামেরিকান কান্ট্রি-তে ভক্তদের নির্বাচনে সুইফট ধারাবাহিক ৩০ সপ্তাহ শীর্ষস্থান দখল করেছিল এবং তা সিএমটি টেলিভিশনের ভিডিও চার্টে প্রথম স্থান লাভ করেছিল।

সিএমটি মিউজিক এ্যাওয়ার্ডে এই ভিডিওর জন্য সুইফট “ব্রেকথ্রু ভিডিও” এ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। তারকা হিসেবে টেইলর সুইফটকে নিয়ে গ্রেট অ্যামেরিকান কান্ট্রিতে একটি প্রামাণ্য চিত্র্ প্রচার করা হয়।২০০৭ এর মে মাসে এই গানটি অ্যাকাডেমি অফ কান্ট্রি মিউজিক এ্যাওয়ার্ডে পরিবেশন করেন এবং সাথে তিনি তার নিজের পরিচয়ও শ্রোতাদের কাছে ব্যক্ত করেন। ২০০৭ এ কান্ট্রি সঙ্গীতের কনসার্টে সুইফট প্রথমবার সঙ্গীত পরিবেশন করেন।

২০০৭ এর অগাস্টে সুইফট “অ্যামেরিকা গট ট্যালেন্ট” এর শেষ পর্বে সঙ্গীত পরিবেশন করেন। টেইলর সুইফট অ্যালবামের দ্বিতীয় গান “টিয়ারড্রপ্স অন মাই গিটার” ২০০৭ এর ২৪ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত হয়। গানটি মূলত বিলবোর্ড চার্টে ২০০৭ এর মধ্যের দিকে ভাল অবস্থানে উঠে আসে। বিলবোর্ডের হট কান্ট্রি সংস চার্টে ২ নম্বর এবং বিলবোর্ড হট ১০০ চার্টে ৩৩ নম্বর অবস্থান লাভ করে।

 গানটির একটি পপ-রিমিক্স ভার্সন ২০০৭ এর শেষের দিকে প্রকাশিত হয়, এটি বিলবোর্ড হট ১০০ তালিকায় ১৩ এবং পপ গানের তালিকায় প্রথম অবস্থান লাভ করে। সুইফটের গান লেখার দক্ষতার জন্যে তাকে ২০০৭ সালের বর্ষসেরা সঙ্গীত-লেখকের পুরস্কার দেওয়া হয়। সুইফটই সবচেয়ে কম বয়েসী শিল্পী যে এই পুরস্কার লাভ করেন।

২০০৭ এর ৭ নভেম্বর সুইফট সিএমএ হরিযন এ্যাওয়ার্ড লাভ করেন। এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তিনি “আওয়ার সং” গানটি পরিবেশন করেন। এই গানটি ২০০৭ এর ২২শে ডিসেম্বরে তালিকায় প্রথম স্থান লাভ করে। ১৯৯৮ সালের জানুয়ারির পর এটিই সুইফটের তালিকায় অবস্থানের ভিত্তিতে সবচেয়ে সফল সঙ্গীত।

 গানটি ছয় সপ্তাহ কান্ট্রি সঙ্গীতের তালিকায় প্রথম অবস্থানে ছিল। এছাড়া বিলবোর্ড হট ১০০ তালিকায় এটি ১৬তম অবস্থানে ছিল। সুইফট তার প্রথম পরিবর্ধিত অ্যালবাম সাউন্ড অফ দ্য সিজন: দ্য টেইলর সুইফট হলিডে কালেকশন প্রকাশ করেন ২০০৭ এর ১৬ই অক্টোবর।

এটি অবশ্য তার প্রথম প্রকাশিত অ্যালবামের মত সফল হয়নি। তাওবে এই অ্যালবামের কেবল একটি গান “লাস্ট ক্রিস্টমাস” জনপ্রিয় হয়; অ্যালবামটিতে সুইফটের নিজের লেখা গানগুলো স্থান পেয়েছে। ২০০৮ সালের গ্র্যামি পুরস্কারের সফল নতুন শিল্পী বিভাগের জন্য মনোনীত হয়।

 কিন্তু ঐবার তিনি এ পুরস্কারটি অর্জন করতে পারেননি। তার প্রথম অ্যালবামের চতুর্থ গান “পিকচার টু বার্ন” ২০০৮ এর প্রথমদিকে প্রকাশিত হয় এবং বিলবোর্ড কান্ট্রি সঙ্গীত তালিকায় ২০০৮ এর বসন্তে ৩ নম্বর অবস্থানে উঠে আসে।

২০০৮ এর ১৯শে মে বিগ মেশিন রেকর্ডস টেইলর সুইফটের একটি নতুন গান “শুড আই হ্যাভ সেইড নো” প্রকাশের ঘোষণা দেয়। গানটি সুইফটের প্রথম অ্যালবামের পঞ্চম এবং শেষ গান। সুইফট গানটি ৪৩তম অ্যানুয়াল অ্যাকাডেমি অফ কান্ট্রি মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস-এ পরিবেশন করেন।

পরিবেশনের সময় তার পরনে ছিল শার্ট এবং জিন্সের প্যান্ট, কিন্তু অল্প সময় পরেই সে তার জামা খুলে ফেলে এবং দেখা যায় যে তার পরনে কাল পোশাক। গানের শেষ মুহূর্তে সুইফট মঞ্চের পিছনে জলপ্রপাতের নিকটবর্তি হন, তিনি চেয়েছিলেন পোশাকের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে গান পরিবেশন করতে। দশ বছর বয়স হতে তিনি এ উপায়ে গান পরিবেশন করতে চেয়েছিলেন।

২০০৮-২০১০: ফিয়ারলেস:

সুইফটের সর্বশেষ স্টুডিও অ্যালবাম ফিয়ারলেস মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১১ নভেম্বর ২০০৮ সালে মুক্তি পায়। মুক্তি পাওয়ার সাথে সাথেই অ্যালবামটি বিলবোর্ড ২০০ অ্যালবাম তালিকার শীর্ষস্থান দখল করে। অ্যালবামটির ৫৯২,৩০৪ কপি বিক্রয়ের পরিমাণ ২০০৮ সালের অন্য যেকোন কান্ট্রি সঙ্গীত শিল্পীর প্রকাশিত অ্যালবামের চেয়ে বেশি।

এছাড়া প্রথম প্রকাশেই কোন নারী শিল্পীর অ্যালবামের এই বিক্রয়ের পরিমাণ ২০০৮ সালে যুক্তরাষ্ট্রে সঙ্গীতের সকল ধারার মধ্যে সর্বাধিক এবং লিল ওয়েন, এসি/ডিসি এবং কোল্ড প্লে-এর পরে চতুর্থ বৃহত্তম। অ্যালবামটির “লাভ স্টোরি” গানটি কান্ট্রি এবং পপ সঙ্গীতের তালিকায় ব্যাপক সাফল্য পায়। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই অ্যালবামটি ইন্টারনেটে ১২৯,০০০ কপি বিক্রয় হয়। অনলাইনে কোন কান্ট্রি সঙ্গীতের অ্যালবামের মধ্যে এটিই সর্বাধিক সংখ্যক বিক্রয় হয়।

স্টুডিও অ্যালবাম:

  • টেইলর সুইফট (২০০৬)
  • ফিয়ারলেস (২০০৮)
  • স্পিক নাউ (২০১০)
  • রেড (২০১২)
  • ১৯৮৯ (২০১৪)
  • রেপ্যুটেশন (২০১৭)
  • লাভার (২০১৯)
  • ফোকলোর (২০২০)
  • এভারমোর (২০২০)
  • মিডনাইটস (২০২২)
  • দ্য টর্চার্ড পোয়েটস ডিপার্টমেন্ট ( এপ্রিল ২০২৪)

লাইভ অ্যালবাম:

  • কানেক্ট সেট (২০০৭)
  • আইটিউন লাইভ ফ্রম সোহো (২০০৮)
  • স্পিক নাউ ওয়ার্ল্ড টুর - লাইভ (২০১১)

এক্সটেন্ডেড প্লে

  • সাউন্ডস অফ দ্যা সিজন : দ্যা টেইলর সুইফট হলিডে কালেকশন (২০০৭)
  • র‍্যাপসোডি অরিজিনালস (২০০৭)
  • বিউটিফুল আইস (২০০৭)

source:(wiki)

What's Your Reaction?

Like Like 0
Dislike Dislike 0
Love Love 0
Funny Funny 0
Angry Angry 0
Sad Sad 0
Wow Wow 0